হুগলি: খাগড়াগড় কান্ডে বড়সড় সাফল্য এনআইএ-র। জাতীয় তদন্তকারী সংস্থার কর্তাদের জালে নাশকতার সঙ্গে জরিত আরও দুই জামাত-উল- মুজাহিদিন জঙ্গি। ধৃত দুই জঙ্গির নাম কদর কাজি ও সজ্জাদ আলি। গোপন সূত্রের খবর অনুসারে সোমবার রাজ্যের হুগলি পুলিশের সঙ্গে হুগলিতে যৌথ অভিযান চালায় এনআইএ। সূত্রের খবর,ধৃত দুই জঙ্গি খাগড়াগড় কণ্ডের মূল চক্রী কৌশরের ডান হাত। তদন্তকারীরা জানিয়েছেন, পুলিশের নজর এড়াতে ওই এলাকায় রাজমিস্ত্রি সেজে গা ঢাকা দিয়েছিল জঙ্গিরা৷ তাদের জীবনযাপনও ছিল অত্যন্ত সাধারণ মানের৷ অন্যদিকে হাবিবুর জেএমবির হয়ে রিক্রুটমেন্ট করত। খাগড়াগড় কাণ্ডের বিস্ফোরক কেনায় কৌশরের সঙ্গী ছিল কদর। ফান্ড কালেকশন ও অস্ত্র-বিস্ফোরক পাঠানোর দায়িত্বেও ছিল সে। এখানেই শেষ নয় বুদ্ধগয়া আইইডি ব্লাস্টেও কৌশরের সহযোগী ছিল কদর। মঙ্গলবারই দুজনকে ব্যাঙ্কশাল আদালতে তোলা হবে। এনআইএ-এর মতে কদর গাজি গ্রেফতার খাগড়াগড় তদন্তে বড়সড় সাফল্য। গত বছর ৮ আগাষ্ট খাগড়াগড় বিস্ফোরণকান্ডের মূল অভিযুক্ত কাওসরকে বেঙ্গালরু থেকে গ্রেফতার করা হয়। জেএমবি-র পাণ্ডা কওসর ওরফে বোমা মিজান খাগড়াগড় বিস্ফোরণকাণ্ডের পর থেকেই বেঙ্গালুরুতে আশ্রয় নেয়। বৌদ্ধগয়া বিস্ফোরণেও যুক্ত ছিল জেএমবি অপারেটিভ। আরামবাগে খাগড়াগড় বিস্ফোরণকান্ড রাজ্যে সবচেয়ে বড় নাশকতামূলক কর্মকান্ড বলে মনে করেছে তদন্তকারী সংস্থা এনআইএ। এর আগে খাগড়াগড় কান্ডে ১৬ জন ধরা পড়েছিল। তাদের মধ্যে এক জন বাংলাদেশ ও এক জন মায়ানমারের নাগরিকও ছিল। এনআইএ সূত্রের খবর, মুর্শিদাবাদের লালগোলার মকিমনগরের একটি মাদ্রাসা চালাত এই মোফাজ্জল। সূত্রের খবর,খাগড়াগড় বিস্ফোরণে অভিযুক্ত শাজিদের অনুগামী ছিল। লাদেনকে জেরা করে এই চক্রের সঙ্গে যুক্ত বা নজরের আড়ালে পড়ে থাকা কিছু নাম-ধামেরও হদিশ পাওয়া যাবে বলে আশা করছেন গোয়েন্দারা।
Facebook
Instagram
Twitter

Rplus is most proud of how its work impacts the real world and how it is using its powerful reach to campaign for and with the people of Bengal.
Recent News
- ট্যাংরা থানা পেতে চলেছে নতুন ভবন
- নজিরবিহীন ঘটনা বিধানসভায়! শাহী সমাবেশের আগে শাসক, বিরোধীদের স্লোগানে তপ্ত আইনসভা।
- পঞ্চায়েত নির্বাচনএখন অতীত! শয়ে শয়ে তৃণমূল কংগ্রেসের নেতা কর্মীরা দলে ফিরতে চেয়ে আবেদন।
- SSC র নিয়োগে জটিলতা, কাউন্সিলিং বন্ধমামলায় সুপ্রিম কোর্টে ক্যাভিয়েট দাখিল।।
- প্রথম থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত ভর্তির নির্দেশিকা জারি করল শিক্ষা দফতর।