Date : 2024-04-26

১০০ কোটি মানুষকে ভ্যাকসিন দিয়ে ইতিহাস গড়ার অংশীদার পশ্চিমবঙ্গও

ষষ্ঠী চট্টোপাধ্যায়, রিপোর্টার : ভারতের টিকাকরণের এই রেকর্ড গতিতে স্বভাবতই উচ্ছ্বসিত দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।তিনি জানিয়েছেন “ইতিহাস গড়ল ভারত। আমরা ভারতীয় বিজ্ঞানের বিজয়ের সাক্ষী থাকল। এটা ১৩০ কোটি মানুষের ইচ্ছাশক্তির জয় দেখলাম। চিকিৎসক, স্বাস্থ্যকর্মী এবং তাঁদের প্রত্যেককে কৃতজ্ঞতা, যারা ভারতকে ১০০ কোটি টিকাকরণে পৌঁছাতে সাহায্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি পৌঁছে গিয়েছিলেন দিল্লির আরএমএল হাসপাতালে। ভারতকে শুভেচ্ছা জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাও। তবে, এই টিকাকরণের রেকর্ডের নেপথ্যে রয়েছে স্বাস্থ্যকর্মীদের আক্লান্ত পরিশ্রম। এবং দেশবাসীর উৎসাহ।এক নজরে দেখে নেওয়া যাক ৯ মাসের সেই পরিশ্রমের টাইমলাইন।

চলতি বছরের ১৬ জানুয়ারি প্রথম দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হয় দেশজুড়ে।দ্বিতীয় দফায় ১৯ ফেব্রুয়ারি ১ কোটি টিকাকরণমাইল ছুঁয়ে যায়।তৃতীয় দয়ায় ১০ এপ্রিল ১০ কোটি টিকাকরণ এক মাসেসেই অঙ্কটা বদলে যায় গত ১২ জুনে ২৫ কোটিতে পৌঁছে যায়।আগস্টের প্রথম সপ্তাহের ৬ তারিখে সেটা ৫০ কোটিতে র মাইলস্টোন ধরে ফেলে।সেপ্টেম্বর দ্বিতীয় সপ্তাহে পরিসংখ্যান দেখাযায় সারা দেশে ১৩ সেপ্টেম্বর ৭৫ কোটি শেষ একমাসে অর্থাৎ বৃহস্পতিবার ২১ অক্টোবর ১০০ কোটি।যা সারা বিশ্বে নজির গড়েছে ভারতবর্ষ।

ভারতের লক্ষ্য ২৭০ কোটি টিকাকরণ
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের দেওয়া তথ্য বলছে ৮৫ দিনে প্রথম ১০ কোটি ৪৫ দিনে দ্বিতীয় ১০ কোটি সময় কমছে বাড়ছে টিকাদান প্রক্রিয়া ২৯ দিনে ১০ কোটি পৌঁছে যায়। ২৪ দিনে ১০ কোটি ২০দিনে ১০ কোটি। সময় যত এগিয়েছে মানুষের মধ্যেও ভ্যাকসিন নেওয়ার প্রবনতা বেড়েছিলো।১৯দিনে ১০ কোটি ১৩ দিনে ১০ কোটি ১১ দিনে ১০ কোটি,১৪ দিনে ১০ কোটি দশমপর্যায় ১০ কোটি মানুষকে ১৯ দিনে দেওয়া হয়েছিলো।তবে ১০০কোটি মানুষের মধ্যে ভ্যাকসিন দিয়েছিল সমস্ত রাজ্য গুলি।প্রথম ৫টি রাজ্যের মধ্যে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গ।বাকি রাজ্যগুলি হলো উত্তর প্রদেশ, গুজরাট, মহারাষ্ট্র এবং মধ্যপ্রদেশের।