Date : 2024-04-19

মাটিয়া গনধর্ষণ নিয়ে কড়া জনস্বার্থ মামলায় রাজ্যের কাছে কেস ডাইরি তলব প্রধান বিচারপতি ডিভিশন বেঞ্চের

ষষ্ঠী চট্টোপাধ্যায় রিপোর্টার :-উত্তর ২৪ পরগনা বসিরহাটের মাটিয়ার ১১ বছরের নাবালিকাকে গণধর্ষণ করা মামলায় বৃহস্পতিবার কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে এদিন মামলাকারী আইনজীবী সুমিত্রা নিয়োগী বলেন ২৩ মার্চ বসিরহাটের মাটিয়া ১১ বছরের এক কন্যাকে ধর্ষণ করা হয়। তাকে বারবার ধর্ষণ করা হয়। তার অবস্থা আশঙ্কাজনক। এখনও জ্ঞান আসেনি। আর্জিকরে ভর্তি। বাড়ির লোক কে দেখতে দেওয়া হচ্ছে না। অবিলম্বে উপযুক্ত তদন্ত হওয়া দরকার। আদালত কেস ডাইরি চেয়ে পাঠান। নিরপেক্ষ তদন্তের নির্দেশ জারি করুক আদালত।

পাশাপাশি মালদা ইংরেজবাজার ঘটনায় আইনজীবী পল্লবী চট্টোপাধ্যায় জানান ইংরেজ বাজার ধর্ষণের ঘটনা আরও ভয়ঙ্কর মাথায় বন্দুক ঠেকিয়ে ধর্ষণ করা হয়েছে। এই ধরনের ঘটনা প্রায় ১১ টি। কলকাতার বাশদ্রণী সহ বিভিন্ন জায়গায় এই ধরনের মহিলাদের শ্লীলতাহানির ঘটনা ঘটছে। গ্রামের রাস্তায় সন্ধ্যা হলে আলো থাকছে না। আইনজীবী সুমিত্রা নিয়োগী প্রধান বিচারপতির দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেন এই ঘটনার সিবিআই তদন্ত হওয়া উচিত এবং আইনজীবী পল্লবী চট্টোপাধ্যায় :— ইংরেজ বাজার ধর্ষণের ঘটনা আরও ভয়ঙ্কর মাথায় বন্দুক ঠেকিয়ে ধর্ষণ করা হয়েছে। এই ধরনের ঘটনা প্রায় ১১ টি। কলকাতার বাশদ্রণী সহ বিভিন্ন জায়গায় এই ধরনের মহিলাদের শ্লীলতাহানির ঘটনা ঘটছে। গ্রামের রাস্তায় সন্ধ্যা হলে আলো থাকছে না। উচ্চ পর্যায়ে চিকিৎসক বোর্ড গঠন করা হোক। অন্যান্য হাসপাতালের চিকিৎসক নিয়ে গঠন করা হোক।
রাজ্যের এডভোকেট জেনারেল সৌমেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায় জানিয়েছেন আর জি কর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসকের বিরুদ্ধে কোনও অভিযোগ নেই । সব থেকে ভালো হাসপাতাল।
প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তব এডভোকেট জেনারেল এর উদ্দেশ্যে বলেন আবেদনকারীদের উদেশ্যে আপনারা নাম বলুন। আমরা ভেবে দেখবো।
জনস্বার্থ মামলার পক্ষের আইনজীবী পল্লবী চট্টোপাধ্যায় প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে আবেদন জানান কল্যাণী বা মালদহ মেডিক্যাল কলেজের চিকিৎসক। প্রতিদিন যেনো মেডিক্যাল বুলেটিন ঘোষিত হয়।

গন ধর্ষণ মামলা গুলিতে অন্তর্বর্তীকালীন নির্দেশ প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তব ও বিচারপতি রাজর্ষি ভারদ্বাজের ডিভিশন বেঞ্চের গুরুত্ব বুঝে আদালত নির্দেশ দিচ্ছে কেস ডাইরি সহ তদন্ত রিপোর্ট ও মেডিক্যাল রিপোর্ট জমা দিতে হবে।
শিশুকে সমস্ত উন্নত চিকিৎসার সুবিধা দিতে হবে। প্রবীণ চিকিৎসকদের নিয়ে বোর্ড গঠন করতে হবে।
বাবা – মাকে দেখা করতে দিতে হবে।
মামলার পরবর্তী শুনানি আগামী ৪ এপ্রিল।