করোনা কাঁটা পেরিয়ে দুই বছর পর,চিরাচরিত প্রথা মেনেই অনুষ্ঠিত পয়লা বৈশাখের বার পুজো। শুক্রবার সকাল থেকেইময়দানের সব ক্লাবেই সভ্য,সমর্থকরা উপস্থিত হতে থাকেন। মোহনবাগান ক্লাবের বার পুজোয় সচিব দেবাশিস দত্তের সঙ্গেউপস্থিত ছিলেন ক্লাবের নব নিযুক্ত সহ সভাপতি কুনাল ঘোষ। এটিকে মোহনবাগান ক্লাবের কোচ ফুটবলাররাও এসেছিলেন নববর্ষে মোহনবাগান মাঠে। অধিনায়ক হিসেবে বার পুজো করেন প্রীতম কোটাল। তার কাছে এই কাজ নতুন না হলেও কোচ জুয়ান ফেরান্ডোর কাছে এই রীতি নতুন। ফুটবলার প্রবীর দাস,শুভাশিস বোসদের থেকে বাঙালি আচার রীতির খুটিনাঁটিও জেনে নিলেন স্প্যানিশ কোচ। মোহনবাগান মাঠে নববর্ষের চাঁদের হাটে উপস্থিত ছিলেন ডার্বির নায়ক কিয়ান নাসিরিও। এসেছিলেন সহ সভাপতি অরূপ রায়। মোহনবাগান ক্লাবের নামের আগে থেকে এটিকে তোলার দাবি উঠল এদিনও। ক্লাবের সহ সভাপতি সমর্থকদের সেই দাবিকে সমর্থন করেই জানালেন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। খোশ মেজাজে কুণাল ঘোষ শোনালেন ছোটবেলা থেকে নিজের মোহনবাগানি হয়ে ওঠার কাহিনীও। ইস্টবেঙ্গল ক্লাবেও সাড়ম্বরে পালিত হল বার পুজো। সকাল সকাল ক্লাবে হাজির হয়েছিলেন ইস্টবেঙ্গলের শীর্ষ কর্তা দেবব্রত সরকার, ক্লাবের সহ সচিব রুপক সাহা। তাঁরা দুজনেই বার পুজোয় সামিল হলেন এই ফুটবল দেবতার কাছে আর্জি জানালেন দলের সাফল্যের জন্য। ইস্টবেঙ্গল সমর্থকদের নববর্ষেই লালহলুদের বাস দেবব্রত সরকার স্পষ্ট করে দিলেন, ইস্টবেঙ্গল ক্লাব আইএসএলেও খেলবেন তার জন্য যা যা করণীয়, সবই করবেন তাঁরা। নববর্ষে ক্লাব তাঁবুতে কর্তারা ছাড়াও জুনিয়র দল এবং প্রাক্তন ফুটবলাররা সামিল হয়েছিলেন। খোশ মেজাজে ফুটবল নিয়েও নিজেদের সোনালী অতীতে ফিরে গেলেন প্রশান্ত বন্দ্যোপাধ্যায়, সঞ্জয় মাজি, সুমিত মুখোপাধ্যায়। ময়দানের অন্যান্য ক্লাবেও ২ বছর ফের সাড়ম্বরে পালিত হল বারপুজো।
Facebook
Instagram
Twitter
Rplus is most proud of how its work impacts the real world and how it is using its powerful reach to campaign for and with the people of Bengal.
Recent News
- বৃষ্টি জারি বঙ্গে, সোমবার থেকে ঊর্ধমুখী তাপমাত্রা
- হাসপাতালের বিল বারছে, আর্থিক অবস্থা দুর্বল। অভিনেত্রী বাসন্তী চট্টোপাধ্যায়ের পাশে দাড়ালেন অভিনেতা ভাস্বর।
- পথপশুদের জন্য ভ্রাম্যমান স্বাস্থ্য শিবির। আয়োজন স্কুল-কলেজের ছেলেমেয়েরা।
- বেআইনি নির্মাণ খালি করতে গরিমসি, নারকেলডাঙা থানার ওসিকে সশরীরে হাজিরার নির্দেশ
- এসএসসি, সিবিআই ও বিতর্কিত চাকরিপ্রার্থী, আদালত কার কথা বিশ্বাস করবে? প্রশ্ন ডিভিশন বেঞ্চের।