ষষ্ঠী চট্টোপাধ্যায়, সাংবাদিক :
২০১৬ সালের নবম দশম শ্রেণীর ভূগোল সহ অন্যান্য বিষয়ে শিক্ষক নিয়োগে বেনিয়মের অভিযোগে মামলা দায়ের করা হয়েছিল।চাকরি প্রার্থীদের অভিযোগ. ভুগোল সহ অন্যান্য বিষয় বাংলা, ইংরেজি, সাংস্কৃত, কম নম্বর পেয়েও চাকরি পেয়েছেন বলে অভিযোগ।সেই রাজ্যে স্কুল সার্ভিস কমিশন তারা প্রকাশ করেন নি।মামলাকারি দের দাবি ছিল কমিশন নম্বর প্রকাশ করা করুক।
মামলার শুনানিতে বিচারপতি রাজা শেখর মান্থা গত ৭ই জুন ২০২২সালে এসএসসি র কাছে রিপোর্ট তলব করেছিলেন।সম্পূর্ণ রিপোর্ট আদালতে পেশ করেনি।বিচারপতি ১৬ই জুন নির্দেশ দিয়েছিলেন ২২শে জুন জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন।কিন্তু এসএসসি র পক্ষ থেকে আজও সম্পূর্ণ রিপোর্ট আদালতে পেশ করতে না পারার কারণেই তাঁকে তলব করা হয়।
বুধবার মামলার শুনানিতে কমিশনের পক্ষের আইনজীবী সুতনু পাত্রর বক্তব্য আদালতে জানান সিবিআই সার্ভার রুম নিজেদের হেফাজতে রেখেছে। সিবিআই অনুমতি দিলে ওই ঘর ব্যবহার করা যাবে। তাহলেই নম্বর প্রকাশ করা সম্ভব।
এসএসসি র আইনজীবী র উদ্দেশ্য প্রশ্ন বিচারপতি রাজা শেখর মান্থার আপনারা কি, এই সংক্রান্ত বিষয় জানিয়ে সিবিআই কে চিঠি দিয়েছেন?প্রত্যুতারে কমিশনের আইনজীবী সুতনু পাত্র বলেন সেটা কমিশনের সাথে কথা বলে বলা সম্ভব।
বিচারপতি নির্দেশ দেন কেন আদালতের নির্দেশে কার্যকর করা হলো না সে বিষয় আগামীকাল বৃহস্পতিবার সকাল ১০.৩০ তে এসএসসির চেয়ারম্যান কে উপস্থিত থাকতে হবে।