Date : 2024-03-28

SSC নিয়োগ দুর্নীতির মামলায় দুদিনের ED হেফাজত পার্থ চট্টোপাধ্যায়

ষষ্ঠী চট্টোপাধ্যায়, সাংবাদিক : আগামী সোমবার পর্যন্ত ইডি হেফাজতে প্রাক্তন শিক্ষা মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়।আগামী সোমবার MP,MLA বিশেষ আদালতে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের মামলার শুনানি নির্দেশ ব্যাংকশাল আদালতে।

রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষা মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের ইডি গ্রেফতারের খবর আগুনের সপুলিঙের মতো ছড়িয়ে পরার পর তাঁর যাঁরা অনুগামী এবং তৃণমূল কংগ্রেসের আইনজীবী সেলের আইনজীবী রা ব্যাংকশাল আদালতে ভীড় জামাতে শুরু করেন।
দুপুর ২,৪৫মিনিটে আদালতে হাজির করানো হয় প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রীকে।

এদিকের পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের পক্ষে কলকাতা হাইকোর্টের দুদে আইনজীবী দেবাশীষ সাহা থেকে সন্দীপন গাঙ্গুলি।উল্টোদিকে রয়েছে ইডির আইনজীবী অভিজিৎ ভদ্র ।জোর আইনি সওয়াল জবাব।

পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের পক্ষের আইনজীবীদের দাবি যতবার তাঁকে তলব করা হয়েছে তিনি সিবিআই8দফতরে হাজিরা দিয়েছেন।তাহলে কেন গ্রেফতার? তিনি তো রাজ্যে একজন ক্যাবিনেট মন্ত্রী ।রাজ্য ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ার প্রসঙ্গই আসেনা।
মন্ত্রীর বাড়ী থেকে কোন নগত টাকা উদ্ধার হয়নি।
ঘড়ির কাঁটা তখন ৪,৩০ মিনিট বিচারক বেশ কিছু মামলা পরে শুনবেন ।আগে পার্থ চট্টোপাধ্যায় মামলা শুনবেন।

পার্থ চট্টোপাধ্যায় মামলার সিজার লিস্ট জমা দেওয়া হয়।সেখানে কিছু জেরক্স কাগজ উদ্ধার করে এবং কোন টাকা উদ্ধার হয়নি দাবি পার্থ চট্টোপাধ্যায়।

সিবিআই মামলার তদন্ত শুরু করেছিল।হাই কোর্টের নির্দেশ দিয়েছেন সেই কারণে তদন্ত করছেন।শিক্ষক নিয়োগ সংক্রান্ত মামলা।
হাই কোর্টের নির্দেশে পার্থ চট্টোপাধ্যায় দুবার হাজিরা দিয়েছেন।
হই কোর্ট সিবিআই কে এই ক্ষমতা দেয়নি গ্রেফতার করতে।
গতকাল চন্দন কে একটি মামলায় জিজ্ঞাসাবাদ করে আদালত।
রাজ্যের মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় বাড়িতে তাঁর কিছু কাগজ উদ্ধার করেছে ইডি।একজন দীর্ঘদিনের মন্ত্রী তাঁর বাড়িতে ৪/৫লক্ষ টাকা উদ্ধার করতে পারেনি।

আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ কিন্তু পি এম এল এ মামলায় কেন আমায় জড়ানো হল।

এত ইন্টারেস্ট কিসের ইডির। আমি একজন বয়স্ক আমায় সারারাত জিজ্ঞাসাবাদ করে ভোর রাতে আমায় গ্রেফতার করে।কেন্দ্রীয় তদন্তের কোন কিছু সিজার লিসেটে নেই, টাকা উদ্ধার করা হয়নি।আমি পালিয়ে গেছে এমনতো নয় দাবি পার্থর আইনজীবী দেবাশীষ সাহার।

২৪শে মে মামলা রুজু।একবার ও আমায় ডাকা হয়নি ইডির পক্ষ থেকে।

ইডি:-সিবিআই তদন্ত করছে।আমরাও আর্থিক দুর্নীতি তে মামলা।
পার্থ চট্টোপাধ্যায় সাথে একাধিক ব্যক্তির যোগাযোগ আছে।অর্পিতার মুখোপাধ্যায় কাছে ২১কোটি টাকা২০লক টাকা ।পার্থ চট্টোপাধ্যায় য়ের সাথে অর্পিতা নিয়মিত যোগাযোগ রয়েছে।সে এও জানিয়েছেন এই টাকার সাথে অভিযুক্তদের সম্পর্কের প্রমাণ মিলেছে।
তদন্ত দেখা গিয়েছে তাঁতে প্রচুর কোটি কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে।সাংবিধানিক ক্ষমতা আমাদের শীর্ষ আদালত দিয়েছেন।যেখানেই টাকার সাইফুল হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।টাকা ফেরাফেরি হচ্ছে আমরা তাঁকে গ্রেফতার করতে পারি বলে আদালতে জানায় ইডি আইনজীবী ।

প্রাক্তন শিক্ষা মন্ত্রীর বাড়ি থেকে ৫”লক্ষ টাকা উদ্ধার হয়নি বলে তিনি ষড়যন্ত্র সাথে যুক্ত নেই তা প্রমাণ হয়না।তিনি ইনোসেন্ট কাজে লাগিয়ে চেন।