ষষ্ঠী চট্টোপাধ্যায়, সাংবাদিক:- অভিযুক্তদের পক্ষের আইনজীবী সিদ্ধার্থ লুথরা আদালতে জানায় ঝাড়খণ্ডের তিন কংগ্রেসের বিধায়কদের কাছে আনুমানিক ৫০ লক্ষ টাকা সমেত গ্রেফতার হাওড়া পাঁচলা থানাপুলিশ। MLA দের বিরুদ্ধেভারতীয় সংবিধানের ১২০বি,৪২০এবং ১৭১ই ধারায় মামলা দায়ের করে তদন্ত শুরু করে। ঝাড়খণ্ডের তিন বিধায়কদের বিরুদ্ধে কালো টাকা রাখাও অভিযোগ আনে পুলিশ বলে অভিযোগ।এছাড়াও আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগে অভিযুক্ত দের বিরুদ্ধে অভিযোগ না যেন কালো টাকা রাখার অভিযোগ আনা হয়েছে।
বিচারপতি র প্রশ্ন অভিযুক্তদের আইনজীবী র উদ্দেশ্যে আপনারা কেন সিবিআই বা অন্য কোন তদন্ত কারি সংস্থা দিয়েই তদন্ত করা করতে চাইছেন?MLA পক্ষের আইনজীবী সিদ্ধার্থ লুথরা জানান যেহেতু একটি রাজ্যেই সীমাবদ্ধ নয় তাই যে কোন কেন্দ্রীয় নিরপেক্ষ তদন্ত দাবি জানাচ্ছি।
রাজ্য সরকারের পক্ষের আইনজীবী অনির্বান রায় জানান এটা কোন রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের শিকার বলে বিধায়কদের পক্ষ থেকে যে অভিযোগ করা হচ্ছে তা সঠিক নয়।
একজন অভিযুক্ত তিনি বা তাঁরা কখনোই কোন তদন্তকারী দল ঘটনার তদন্ত করবেন তা অভিযুক্ত আবেদন করতে পারে না।
সরকারি আইনজীবী র আর দাবি মামলার প্রাথমিক তদন্তে প্রক্রিয়া চলছে।এই পরিস্থিতিতে তদন্তকারী সংস্থা পরিবর্তন করলে তদন্তের গতিপ্রকৃতি পাল্টে যেতে পারে
।বেসরকারি টিভি চ্যানেলের সঞ্চালক অর্ণব গোস্বামী মামলায় তিনি অন্য সংস্থা দিয়ে তদন্তের আবেদন জানিয়েছিলেন সেই আবেদন খারিজ করে দেয় সুপ্রিম কোর্ট।
অভিযুক্তদের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে ঝাড়খণ্ডে একটি এফআইআর দায়ের করা হয়েছে।কিন্ত সেটা এরাজ্যে গ্রেফতারের পরে।
অভিযুক্ত বিধায়কদের কাছ থেকে নগত টাকা উদ্ধার করা হয়েছে।তাঁরা জানিয়েছেন এরাজ্যে তাঁরা কাপড় জামা কিনতে এসেছিলেন।কিন্ত টাকাটা সম্পর্কে সঠিক তথ্য তাঁরা পুলিশের কাছে দিতে পারেনি।