Icon Icon Icon

সদ্যপ্রাপ্ত সংবাদ

  • মোদী-ট্রাম্পের মধ্যে চার ঘণ্টা বৈঠক। সামরিক ক্ষেত্রে ভারতকে সাহায্যের প্রতিশ্রুতি আমেরিকার। F-35 যুদ্ধবিমান ছাড়াও জ্যাভেলিন ক্ষেপণাস্ত্র, C-130 J সুপার হারকিউলিস, C-17 গ্লোবমাস্টার থ্রি, P-81 পোসাইডন বিমান, CH-47F চিনুক, MH-60 R সিহকস, AH-64E অ্যাপাচে, হার্পুন ক্ষেপণাস্ত্র, M-777 হাউয়িৎজার, এবং MQ-9B মতো সামরিক সরঞ্জাম নিয়ে নিয়েও দু’দেশের মধ্যে কথা হয়েছে।
  • আমেরিকা,ইজরায়েলের হুঁশিয়ারিতে সুর নরম হামাসের। রাজি পণবন্দি মুক্তিতে। কাতারের মধ্যস্থতায় এবং আমেরিকা ও মিশরের প্রচেষ্টায় গত ১৫ জানুয়ারি রাতে যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয় ইজরায়েল সরকার এবং হামাস। ১৯ জানুয়ারি রাত থেকে তা কার্যকর হয়েছে।
  • শক্তি, প্রতিরক্ষা, প্রযুক্তি-সহ একাধিক খাতে ৫০০ বিলিয়ন ডলার বরাদ্দ দুই দেশের। ২০৩০ সালের মধ্যে সেই বরাদ্দ করা হবে। মহাকাশ গবেষণায় যৌথ ভাবে কাজ করবে নাসা-ইসরো।
  • মোদী-ট্রাম্প বহু প্রতিক্ষিত সাক্ষাত। ভারত-আমেরিকার বাণিজ্য দ্বিগুণ করার প্রতিশ্রুতি। ২০৩০ সালের মধ্যে দুই দেশের বাণিজ্য দ্বিগুণ হবে। ট্রাম্পের ‘মেক আমেরিকা গ্রেট এগেইন’-এর আদলেই ‘মেক ইন্ডিয়া গ্রেট এগেইন’-এর স্লোগান মোদীর।
  • ভারত ও আমেরিকার মধ্যে আকর্ষণীয় বাণিজ্য-চুক্তি হতে চলেছে। তবে বাণিজ্য বৃদ্ধি হলে শুল্কযুদ্ধ চলবে কিনা তা স্পষ্ট নয়। প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর এই নিয়ে দশম বার আমেরিকা সফর সারলেন নরেন্দ্র মোদী।
  • ‘আমেরিকা বাংলাদেশের সঙ্গে কোনওভাবেই জড়িত নয়’। ‘বাংলাদেশের সমস্যা সমাধানের ভার আমি মোদীর ওপর ছেড়ে দিলাম’। জানান ডোনাল্ড ট্রাম্প। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ প্রসঙ্গেও কথা হয় দুই রাষ্ট্রনেতার।
  • নরেন্দ্র মোদীর প্রশংসায় পঞ্চমুখ ডোনাল্ড ট্রাম্প। ‘উনি ভারতে দারুণ কাজ করছেন’। ‘আমার সঙ্গে ওর এক সুন্দর বন্ধুত্বের সম্পর্ক রয়েছে’। জানান ট্রাম্প।
  • মোদীর আমেরিকা সফরে বড় কূটনৈতিক জয়। তাহাউর রানাকে প্রত্যর্পণের কথা ঘোষণা মার্কিন প্রেসিডেন্টের। ২০০৮-এর মুম্বই হামলার অন্যতম অভিযুক্ত রানা। বারবার রানাকে প্রত্যর্পণের আর্জি জানিয়েছে ভারত। সম্প্রতি মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট রানাকে ভারতে প্রত্যর্পণের সিদ্ধান্তে সিলমোহর দেয়। ভারত-মার্কিন বন্দি প্রত্যর্পণ চুক্তি অনুযায়ী এই পদক্ষেপ করা হয়। 
  • ভারতের সামরিক শক্তি বাড়াতে উদ্যোগী আমেরিকা। ভারতকে আমেরিকার সর্বোচ্চ শক্তিশালী F-35 স্টেলথ যুদ্ধবিমান বিক্রির জন্য প্রস্তুত আমেরিকা। সিঙ্গল ইঞ্জিন ও এক জন চালকের বসার জায়গা নিয়ে তৈরি এই যুদ্ধবিমান। বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী যুদ্ধবিমানগুলির মধ্যে অন্যতম F-35।
  • মার্কিন সফরে ইলন মাস্ক-নরেন্দ্র মোদী সাক্ষাত। প্রায় ৫৫ মিনিট আলোচনা মোদী-মাস্কের। ভারতে স্টারলিংকের ব্যবসা শুরু করার বিষয়ে আলোচনা। মাস্ক ও মোদীর বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর, জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল।
  • মণিপুরে জারি রাষ্ট্রপতি শাসন। মুখ্যমন্ত্রীর ইস্তফার পর মণিপুরে রাষ্ট্রপতি শাসন। কয়েক আগেই ইস্তফা দেন মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিং। ৯ ফেব্রুয়ারি ইস্তফা দেন বীরেন সিং।
  • কর্মরত মহিলাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। রাজ্যকে পদক্ষেপের নির্দেশ হাইকোর্টের। স্বরাষ্ট্র দফতরকে একটি টিম গঠনেরও নির্দেশ। নিরাপত্তা সংক্রান্ত আলোচনার পর খসড়া নোটিস তৈরি করবে টিম। সেই অনুযায়ী প্রিন্সিপাল সেক্রেটারি পদক্ষেপ করবেন।
  • New Date  
  • New Time  
বাংলা চলচ্চিত্রের ঐতিহ্য ও উত্তরাধিকার

22
December 2022

বাংলা চলচ্চিত্রের ঐতিহ্য ও উত্তরাধিকার

ঋতব্রত ভট্টাচার্য

কিছু কিছু খবর থাকে তা কারুর কারুর কাছে সু-সংবাদ না দুঃসংবাদ তা মাঝে মাঝে বোঝা দুষ্কর হয়ে ওঠে। যেমন অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ ভারতীয় ছবির এক তালিকা। আবারও অন্যতম শ্রেষ্ট ভারতীয় চলচ্চিত্র হিসেবে উঠে এল সত্যজিৎ রায় পরিচালিত ছবি “পথের পাঁচালী”। সম্প্রতি ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন অফ ফিল্ম ক্রিটিকসের ইন্ডিয়া চ্যাপ্টার একটি সমীক্ষা চালায়। সেখানে সমালোচকদের মতামতের ভিত্তিতে ভারতীয় চলচ্চিত্রের ইতিহাসে সর্বকালের সেরা হিসেবে 10টি ছবিকে তাঁরা বাছাই করেছেন। চলচ্চিত্রে আর্ট ও বিনোদনের অন্যান্য গুণাগুণ বিচার করে সমালোচকরা মেধা, উৎকর্ষ, সিনেমার ভাষা, ফিল্ম ট্রিটমেন্ট-এর উপর ভিত্তি করে ভোটাভুটির মাধ্যমে ঐতিহাসিক ভাবে গুরুত্বপূর্ণ এই তালিকাটি প্রস্তুত করেছেন। এই তালিকার শীর্ষে রয়েছে সত্যজিৎ রায় পরিচালিত “পথের পাঁচালি”। এখনও পর্যন্ত দেশে তৈরি হওয়া সেরা ছবি বলে চিহ্নিত করেছেন সমালোকরা। এই 10টি ছবির মধ্যে প্রথম তিনটিই বাংলা চলচ্চিত্র জগতের তিন কিংবদন্তীর। দ্বিতীয় এবং তৃতীয় স্থানে রয়েছেন ঋত্বিক ঘটকের মেঘে ঢাকা তারা, এবং মৃণাল সেনের ভূবন সোম।
বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের “পথের পাঁচালী”কে অনেকেই মনে করেন সার্থক সাহিত্যের ততোধিক সার্থক চিত্রভাষার চলচ্চিত্রে প্রকাশ। ১৯৫৫ সালে নির্মিত “পথের পাঁচালি” চমকে দিয়েছিল সবাইকে। অনেকেই মনে করেন ভারতীয় ছবির নব তরঙ্গের কেন্দ্রে “পথের পাঁচালী”। সময় যত পেরচ্ছে ততই এই ধারনা স্পষ্ট থেকে স্পষ্টতর হচ্ছে ভারতীয় ছবির মাইল স্টোন “পথের পাঁচালী”। এই তালিকার শীর্ষে “পথের পাঁচালী” প্রত্যাশিত। যেমন যথাযথ ঋত্বিক কুমার ঘটক, মৃণাল সেনের উজ্জ্বল উপস্থিতিও।

একবার চোখবুলিয়ে নেওয়া যাক এফআইপিআরএসসিআই-এর বাছাই করা সর্বকালের সেরা 10টি ভারতীয় ছবির তালিকা
১. “পথের পাঁচালী” (সত্যজিৎ রায়)
২. “মেঘে ঢাকা তারা” (ঋত্বিক কুমার ঘটক)
৩. “ভূবণ সোম” (মৃণাল সেন)
৪.”এলিপ্পাথায়াম” (আদুর গোপালাকৃষ্ণণ)
৫. “ঘাটশ্রাদ্ধ” (গিরিশ কাসারাভাল্লির)
৬. “গরম হাওয়া” (এমএস সথ্যু)
৭. “চারুলতা” (সত্যজিৎ রায়)
৮. “অঙ্কুর” (শ্যাম বেনেগাল)
৯. “পিয়াসা” (গুরু দত্ত)
১০. “শোলে” (রমেশ সিপ্পি)

৩০ জন সদস্যদের মতামতের উপর ভিত্তি করেই তৈরি হয়েছে এই সেরা ভারতীয় ছবির তালিকা। গোপন ব্যালটের মধ্যে মতামত দিয়েছিলেন বিশিষ্টরা। ১৯৩০সালে প্রতিষ্ঠিত হয় ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন অফ ক্রিটিকস নামের এই সংগঠন। দেশে ও বিদেশের (কান,ভেনিস,বার্লিন ইত্যাদি) নানা চলচ্চিত্র উৎসবের অংশ নেওয়া নানা ছবিকে স্বীকৃতি দেয় এই সংগঠন।

শুধুমাত্র ভারতবর্ষে নয় গোটা উপমহাদেশে বাংলার চলচ্চিত্রের একটা আলাদা স্থান রয়েছে এবিষয়ে কোনও সন্দেহ নেই। এ বিষয়ে বিতর্ক চলতে পারে এখন আছে কি না? কারণ অতীতটা (আমাদের চলচ্চিত্রের ক্ষেত্রে) সমৃদ্ধ এবং ঐতিহ্যশালী এটা গোটা বিশ্বই মেনে নিয়েছে। শুধুমাত্র মেনে নেওয়া নয় কান চলচ্চিত্র উৎসব (অর্থাৎ 1956 সালের কান চলচ্চিত্র উৎসব) থেকে শুরু করে (সত্যজিৎ রায়ের) অস্কার পাওয়া, সত্যজিতৎ রায়, ঋত্বিক ঘটক, মৃণাল সেন, নব্যেন্দু চট্টোপাধ্যায়, উৎপলেন্দু চক্রবর্তী, বুদ্ধদেব দাশগুপ্ত, গৌতম ঘোষ, বাপ্পাদিত্য বন্দ্যোপাধ্যায় সহ বাংলায় কৃতি চলচ্চিত্রকারদের গোটা বিশ্ব জুড়ে তাঁদের ছবি যেভাবে মানুষ দেখেছে, যেভাবে বিধগ্ধ জনরা সেই ছবি নিয়ে চুল চেরা বিচার করেছে তা আমাদের গর্বের এবং এই উপমহাদেশে বাংলা চলচ্চিত্রের ঐতিহ্যকে তা একটা শক্ত ভিতের উপর দাঁড় করিয়েছে। আমরা সবাই জানি এফআইপিআরএসসিআই তাঁদের যে তালিকা সেই তালিকাতে 10টি ছবির মধ্যে 4টি ছবি মহান ত্রয়ী অর্থাৎ সত্যজিৎ রায়, ঋত্বিক ঘটক এবং মৃণাল সেনের পরিচালিত। এবং ওই তালিকাতে আদুর গোপালাকৃষ্ণণ, গিরিশ কাসারাভাল্লির, এমএস সথ্যু, এবং শ্যাম বেনেগালের ছবি তাও যে কোনও না কোনও ভাবে তাঁদের সৃষ্টিশীলতায় এই মহান ত্রয়ীর অনুপ্রেরণা আছে তাও নিঃসন্দেহে বলা যায়। প্রশ্ন হচ্ছে সত্যজিৎ রায়, ঋত্বিক ঘটক, মৃণাল সেন এই মহান ত্রয়ী একই মহানগরে একই সময় ভারতীয় চলচ্চিত্রকে যেভাবে সমৃদ্ধ করেছেন সেই ঐতিহ্য কি আজ ভুলন্ঠিত? চলচ্চিত্রের উদ্ভাবনী শক্তির ক্ষেত্রে বাংলা ছবি কি ক্রমশ রসাতলের অভিমুখে যাত্রা শুরু করেছে? অনেকেই মনে করেন সর্বক্ষেত্রে বাংলায় এখন বামনদের যুগ চলছে। এই বামন শরীরে নয় উৎকর্ষ-মেধায়। শাসকের তাঁবেদারি করা বুদ্ধিজীবী আর সরকারি সুযোগ পাওয়ার লোভে গত কয়েক দশকে কলকাতা 71-এর মতো একটাও রাজনৈতিক ছবি হয়নি। এমনকী কেউ লাতিন আমেরিকা কেউবা রুশ দেশের ছবি ঝেড়ে বাংলা বাজারে নাম কিনলেও আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে ছবি পর্যন্ত পাঠাতে ভয় পায়। ছবির প্লট আর ফর্ম চুরিতে চৌর্য বৃত্তিতে হলিউড, ইউরোপিয়ান ছবি এবং দক্ষিণ ভারতীয় ছবিকে যে আমরা দশ গোল দিয়েছি এ বিষয়ে সন্দেহ নেই। কিন্তু তাতে বাংলা ছবির যে কৌলীন্য হারিয়েছে তা নিশ্চিত।

প্রশ্ন হচ্ছে সত্যজিৎ রায়, ঋত্বিক ঘটক, মৃণাল সেন এই মহান ত্রয়ী একই মহানগরে একই সময় বাংলা চলচ্চিত্রকে যে আন্তর্জাতিক মানে পৌঁছে দিয়েছিল যে উৎকর্ষতায় দেশজ উৎপাদন, দেশজ কাহিনী এবং পাশ্চাত্যের চলচ্চিত্রের কলা কৌশলের প্রকরণকে আয়ত্ত্ব করে এক দেশজ চিত্র ভাষার জন্ম দিয়েছিল পরবর্তীকালে তা কি মুখ থুবড়ে পড়েছে? কোথাও কি সেই বক্স অফিস, তারকা এবং সুড়সুড়ি দেওয়া গল্পে আমরা সত্যজিৎ রায়, ঋত্বিক কুমার ঘটক, মৃণাল সেনের কফিনের পেরেক পুঁতেছি? আমাদের বাংলা চলচ্চিত্রের ঐতিহ্য, বাংলা চলচ্চিত্রের আর্টের তির এখন কি অবহেলিত? এমনকি বাংলার স্বর্ণ যুগে জনপ্রিয় ছবি গুলোর মান এবং উৎকর্ষতা ধারে কাছে আমরা কি আজ পৌঁছতে পারছি? বর্তমানটা শুধুই অন্ধকার? এসব প্রশ্নের উত্তর দেবে কারা?
এই সময়ই দরকার অতীতটাকে রোমন্হন করা। জরুরী ভুলে যাওয়া নাম গুলোকে আবার আলোর সামনে নিয়ে এসে। তপন সিংহ, রাজেন তরফদার, অসিত সেন, অজয় কর….. এদের ঐতিহ্যকে আরো গভীরভাবে অনুভব করা। এটা আশু কর্তব্য। তা না হলে অযোগ্য সন্তানের হাতে পড়ে সাত রাজার ধন যেমন কর্পূরের মতো উবে যায় ঠিক তেমনই হবে বাংলা চলচ্চিত্রের ভবিষ্যৎ। তাই সেরা ভারতীয় ছবির সাম্প্রতিক তালিকা বঙ্গবাসীর ক্ষেত্রে চোখ খুলে দেওয়ার বার্তা। অর্বাচীনদের জাগ্রত করার হুশিয়ারি।

Gautam Barat : বুম্বাদা Prosenjit Chatterjee বলেছিলেন আমাকে নিয়ে Story করতে । Tollywood Story

THE NEWSROOM PLUS : ” আমার খুন করতে ভালো লাগে ” – সৌরভ দাস । SOURAV DAS EXCLUSIVE । RPLUS NEWS

Tanmoy bhattacharya Exclusive:রাজনীতি শেখা উচিত কার থেকে ?।The Newsroom Plus।Baranagar By Election

Koustav Bagchi Exclusive : “যা করেছি বেশ করেছি” – কেন বললেন কৌস্তভ ?

Ayodhya Ram Mandir News

Ayodhya Ram Mandir News : রামসুধায় মেতেছেন ভক্তরা । R Plus News

What Men Really Wants : “পুরুষ কি চায় ? ” । @RPlusnewsdigital

Rahul Gandhi defamation case news : রাহুল গান্ধীর সুপ্রিম স্বস্তি @Rplusnewsdigital

Nawsad Siddique Exclusive : বিস্ফোরক নওসাদ ! । @RPlusnewsdigital ​

Adah Sharma rushed to a Hospital in Critical Condition : হাসপাতালে আদা শর্মা ! @RPlusnewsdigital ​