আবেদনকারীর বিজেপির আইনজীবী সুস্মিতা সাহা:–
কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা যখনই কোনো প্রভাবশালী বা মন্ত্রীকে গ্রেফতার করে তখনই দেখা যায় সংশোধনাগার কর্তৃপক্ষ প্রভাবশালীদের স্বাস্থ্যের অবন্নতি তুলে এস এস কে হাসপাতালে ভর্তি করেন। তারা দিনের পর দিন সেই অকোপাই করে রাখে। তুই হাসপাতালটির আগে মদন মিত্র এখন কলকাতার মেয়র পরিচালনা করেন। সাধারণ মানুষ চিকিৎসা করাতে গেলে বেড পায় না।
প্রধান বিচারপতি:–
সংশোধনাগারের নিজেদের একটি হাসপাতাল থাকে। যখন সেই হাসপাতাল চিকিৎসা করতে ব্যর্থ হয় তখনই তাকে সেই সংশোধনাগারের অধীনে কোন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। কিন্তু তার মানে এই নয়, সেই ব্যক্তিকে পাঁচ মাস ছয় মাস সেই হাসপাতালে ভর্তি করে রাখা হবে। তবে সেটা অবশ্য নির্ভর করবে চিকিৎসকদের উপরে। এক্ষেত্রে আদালত কি করবে? তবে আপনাদের অভিযোগ যুক্তিযুক্ত। দিনের পর দিন বেড দখল করা ঠিক নয়।
আবেদকারির আইনজীবী:–
যেমন সুজয় কৃষ্ণ ভদ্র।
ধীরাজ দ্বিবেদি, ই ডি র আইনজীবী:–
আমরা আদালতের নির্দেশে কাল সুজয় কৃষ্ণ ভদ্র কে ভয়েস টেস্টের জন্য নিয়ে গেছিলাম আবার এস এস কে এম এ ভর্তি করিয়েছি।
বিল্লোদ্বল ভট্টাচার্য:–
একজন মন্ত্রী দীর্ঘদিন ভর্তি আছেন। এস এস কে এমের ডিরেক্টরের কাছে এই বিষয় রিপোর্ট চাওয়া হোক।
আদালতের মন্তব্য:–
এই অভিযোগ সত্যি হলে বিষয়টা খুব গুরুতর ।
আর অভিযোগ সত্যি না হলে আদালতের কি করার আছে
আদালতের নির্দেশ:–
এস এস কে এম হসপিটালের ডিরেক্টরকে রিপোর্ট জমা করতে হবে।
২৪ জানুয়ারি পরবর্তী শুনানি।