১ লা জুলাই চিকিৎসক দিবস (International Doctor’s Day) । আর কে না জানে ডাক্তাররা সমাজব্যবস্থার অন্যতম এক গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ। আজ এই দিনেই কিনা সামনে এলো এক এমন ভিডিও যা রীতিমতো শিউরে ওঠার মত হাসপাতালে চিকিৎসা করাতে এসে পুলিশ এবং সিভিক ভলেন্টিয়ার এর হাতে মার খেলেন রোগী এবং তার পরিবার।
সায়ন্তিকা ব্যানার্জি, সাংবাদিক: পয়লা জুলাই চিকিৎসক দিবস। আর কে না জানে ডাক্তাররা সমাজব্যবস্থার অন্যতম এক গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ। আজ এই দিনেই কিনা সামনে এল এক এমন ভিডিও যা রীতিমতো শিউরে ওঠার মত হাসপাতালে চিকিৎসা করাতে এসে পুলিশ এবং সিভিক ভলেন্টিয়ার এর হাতে মার খেলেন রোগী এবং তার পরিবার।
রোগীকে ইঞ্জেকশন দেওয়া ঘিরে বচসা তৈরি হয়। পরে হাসপাতালের বাইরে রোগীর আত্মীয়রা বিক্ষোভ দেখালে চরম উত্তেজনা ছড়ায় ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে (National Medical College)৷ খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে পুলিশ। তবে অভিযোগ, পুলিশের উপস্থিতিতে রোগীর পরিবারের সদস্যদের লাঠি দিয়ে বেধড়ক মারধর করে এক সিভিক ভলান্টিয়ার। আক্রান্তদের মধ্যে রয়েছেন এক মহিলাও ৷
ইঞ্জেকশন দেওয়ার পর রোগীর হাত ফুলে যায়।তাই রোগীর মেয়ে গিয়েছিলেন কর্তব্যরত নার্সের কাছে। কিন্তু, নার্স সেই প্রশ্নের উত্তরে বলেন, সরকারি হাসপাতালে এসেছেন কেন? এত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া যাবে না। পাল্টা রোগীর মেয়ে বলেন, একজন রোগী ব্যথা অনুভব করছেন। কিন্তু আপনি কিছুই বলতে পারছেন না। তাহলে আপনি এখানে আছেন কেন? এ কথা শুনে কর্তব্যরত নার্স তেলেবেগুনে জ্বলে ওঠেন।
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের পাল্টা অভিযোগ, রোগীর আত্মীয়রা কর্তব্যরত নার্স ও ডাক্তাদের ধাক্কা দিয়েছিল। হাসপাতালের ভিতর শঙ্খলা বজায় রাখতে পুলিশ তাদের ওয়ার্ড থেকে বের করে দিতে বাধ্য হয়েছে।
আরও পড়ুন : কিভাবে বসবেন হকাররা? নিউমার্কেটের সার্ভেতে দেবাশীষ কুমার