Icon Icon Icon

সদ্যপ্রাপ্ত সংবাদ

  • ফেব্রুয়ারিতে নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে ডোনাল্ড ট্রাম্পের মুখোমুখি বৈঠকের সম্ভাবনা। ফেব্রুয়ারিতে প্যারিসে কৃত্রিম মেধা সম্পর্কিত আন্তর্জাতিক সম্মেলনে যোগ দেবেন নরেন্দ্র মোদী। ওই সম্মেলনে আমন্ত্রিত ডোনাল্ড ট্রাম্পও। ফলে দুই রাষ্ট্রনেতার মুখোমুখি বৈঠকের সম্ভাবনা থাকছে।
  • ঋণ শোধ করতে না পারায় মহিলার উপর অত্যাচার। বাড়ি থেকে বার করে মারধরের পর অর্ধেক মাথা কামিয়ে দেওয়ার অভিযোগ। ত্রিপুরার বিশালগড়ের ঘটনায় চাঞ্চল্য। অভিযোগ স্বনির্ভর গোষ্ঠীর সদস্যদের বিরুদ্ধে। তদন্তে পুলিশ।
  • মহারাষ্ট্রের অস্ত্র কারখানায় বিস্ফোরণ, মৃত ১। মৃতের সংখ্যা বাড়ার আশঙ্কা। শুক্রবার সকালের বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে ভান্ডারা জেলার অস্ত্র কারখানা সংলগ্ন এলাকা।
  • একজোট বাম-তৃণমূল-বিজেপি। হিঙ্গলগঞ্জে সৌজন্যের রাজনীতি। ২৬ লক্ষ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে প্রতিবাদ। এক ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে প্রতিবাদে বাম-বিজেপি-তৃণমূল।
  • হাসপাতালের রাস্তা দখল করে চলছে ব্যবসা। উচ্ছেদের নোটিশ দিতেই শোরগোল। পুরসভার ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন। বিষ্ণপুর সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালের ঘটনা।
  • বাঘাযতীন, ট্যাংরা, বাগুইআটির পরে তপসিয়া। তপসিয়ার লোকনাথ বোস গার্ডেন রোডে হেলে পড়েছে একটি চারতলা ফ্ল্যাট। স্থানীয়দের দাবি, সাত-আট বছর আগে তৈরি হয়েছে ফ্ল্যাটটি। বাড়িটি পরিদর্শন করে বাসিন্দাদের পাশে থাকার আশ্বাস ৫৯ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর জলি বসুর।
  • বেলঘরিয়া এক্সপ্রেসওয়ের পাশে মাটি মাফিয়াদের দৌরাত্ম্য। ভুয়ো নথি তৈরি করে জলাশয় ভরাট। কেন্দ্রীয় বাহিনীকে সঙ্গে নিয়ে জমি ভরাট আটকালো ন্যাশনাল হাইওয়ে অথরিটি অফ ইন্ডিয়া।
  • হাওড়ার ডোমজুড়ে আক্রান্ত ডিজিট্যাল মিডিয়ার চিত্র সাংবাদিক। তোলাবাজি ও পুকুর ভরাটের খবর করে আক্রান্ত শেখ হাবিব। ভাঙচুর হয় তাঁর বাড়িতে। গ্রেফতার ৬।
  • হাওড়া ও লিলুয়া স্টেশনের মাঝে ব্রিজের গার্ডার বদলের কাজ। ২৩ জানুয়ারি থেকে ২৬ জানুয়ারি পর্যন্ত হাওড়া শাখায় বাতিল অসংখ্য লোকাল। ভিড়ে ঠাসা ট্রেনে উঠতে হিমশিম যাত্রীরা।
  • বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে মুখ খুললেন ফখরুল ইসলাম আলমগীর। সরকার নিরপেক্ষ না থাকলে নির্বাচন সম্ভব নয়। বললেন বিএনপির মহাসচিব।
  • কর্নাটকের বিজয়নগরে সমবায় ব্যাঙ্কে সাইবার হানা। কোটি টাকা প্রতারণার অভিযোগ। ২ কোটিরও বেশি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ। ব্যাঙ্কের আরটিজিএস এবং এনইএফটি-র সাহায্যে গ্রাহকদের অ্যাকাউন্ট নম্বরের বদলে দিত হ্যাকাররা।
  • শূন্যে গুলি চালিয়ে ভলিবল টুর্নামেন্টের সূচনা। মালদহের মানিকচকের ভিডিয়ো প্রকাশ্যে আসতেই চাঞ্চল্য। নুরপুর টিপটপ ক্লাব অ্যান্ড লাইব্রেরির উদ্যোগে বৃহস্পতিবার একটি ভলিবল টুর্নামেন্টের আয়োজন করা হয়েছিল। সেখানেই গুলি চলার ঘটনা। মুখে কুলুপ ক্লাব কর্তৃপক্ষের।
  • সঞ্জয় রাইয়ের ফাঁসির দাবিতে হাইকোর্টের দ্বারস্থ CBI। বিচারপতি দেবাংশু বসাকের দৃষ্টি আকর্ষণ কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার। সোমবার শুনানির সম্ভাবনা।
  • বাংলাদেশে চাপে অন্তর্বর্তী সরকার। ফের উত্তাল ঢাকার শাহবাগ। সেনাবাহিনীর সরকারের দাবিতে আন্দোলন। ছাত্র জনতার মুর্হুমুর্হু স্লোগানে মুখরিত শাহবাগের রাজপথ।
  • New Date  
  • New Time  
কাশ্মীর নিয়ে ভারত পাকিস্তান সংঘাতের কারণ

26
September 2024

কাশ্মীর নিয়ে ভারত পাকিস্তান সংঘাতের কারণ

সহেলী দত্ত, নিজস্ব প্রতিনিধিঃ ২০১৯ সালের ৫ অগাস্ট ভারতের সংসদে একটি বিশেষ বিল পাশ হয়। সংবিধান থেকে জম্মু-কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা সংক্রান্ত ৩৭০ নং অনুচ্ছেদ বাদ দেওয়া হয়। একই সঙ্গে পূর্ণ অঙ্গরাজ্যের মর্যাদা প্রাপ্ত জম্মু-কাশ্মীরকে ভাগ করা হয় কেন্দ্র শাসিত অঞ্চল জম্মু-কাশ্মীর ও লাদাখে। এরপরই সেখানে শুরু হয় ব্যাপক বিক্ষোভ। ২০১৯ এর শুরুতেই ভয়াবহ সংকট দেখা দিয়েছিল কাশ্মীরে। ফেব্রুয়ারি মাসে ২২ বছরের এক যুবক সেনাবাহিনীর কনভয়ে বিস্ফোরক নিয়ে আত্মঘাতী হামলা চালায়। ভারতীয় নিয়ন্ত্রিত পুলওয়ামায় চালানো এই হামলায় নিহত হয়েছিল অন্তত ৪০ জন ভারতীয় সেনা। হামলাকারী ছিল জইশ-ই-মুহাম্মদ নামে পাকিস্তানভিত্তিক একটি সশস্ত্র গোষ্ঠী। ১৯৭১সালের পর ফের সীমান্ত অতিক্রম করে পাকিস্তানের বালাকোট অঞ্চলে বিমান হামলা চালায় ভারত। এই হামলায় ভারতের অন্তত দুটি বিমান বিধ্বস্ত হয় এবং একজন ভারতীয় পাইলটও পাকিস্তানের হাতে আটক হন। ফলে ভারত পাকিস্তানের মধ্যে ফের যুদ্ধের আশঙ্কা তৈরি হয়েছিল।
বিশ্বের সবচেয়ে বিরোধপূর্ণ অঞ্চলগুলোর একটি হচ্ছে কাশ্মীর। বিগত ৭৬ বছরে কাশ্মীরকে কেন্দ্র করে তিন দফা যুদ্ধ করেছে ভারত ও পাকিস্তান। আশি দশকের পর থেকে পাকিস্তানের সমর্থন পুষ্ট আন্দোলন, হামলা ও সংঘর্ষের ঘটনায় নিহত হয়েছে অন্তত ৭০ হাজার মানুষ।
তবে কাশ্মীর নিয়ে কবে থেকে শুরু ভারত পাকিস্তানের এই বিরোধপূর্ণ সম্পর্ক। তা জানতে হলে পিছিয়ে যেতে হবে কয়েক বছর। ১৮ শতকের মাঝামাঝি সময়ে ব্রিটিশ শাসনের অধীনে ভরতবর্ষে ছিল কয়েকশো প্রদেশ ও নেটিভ স্টেট। এরপর ১৯৪৭ সালে ভারত যখন স্বাধীন হয় ব্রিটিশরা দ্রুততার সঙ্গে দেশটিকে দুভাগে ভাগ করে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। সেই সময় পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম সংখ্যগরিষ্ঠ ও ভারত হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠ নিয়ে গঠিত হয়। কিন্তু বিভাজনের পরিণাম হয়ে উঠেছিল মর্মান্তিক। ১৯৪৭ সালের অগাস্ট মাসে ভারত স্বাধীনতা পাওয়ার আগে কাশ্মীর নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়েছিল। কারণ কাশ্মীরে বেশিরভাগ মানুষ মুসলিম ছিল এবং তাঁদের শাসক ছিলেন হিন্দু মহারাজা হরি সিং। সেই সময় ব্রিটিশ ভারত বিভক্তির যে পরিকল্পনা তৈরি হয়েছিল তাতে বলা হয়েছিল কাশ্মীর ইচ্ছে করলে ভারত বা পাকিস্তান যেকোনো রাষ্ট্রে যোগ দিতে পারবে। সেই সময় হরি সিং চাইছিলেন স্বাধীন থাকতে বা ভারতের সঙ্গে যোগ দিতে। অন্যদিকে পশ্চিম জম্মু এবং গিলগিট বালতিস্তানের মুসলিমরা পাকিস্তানের সঙ্গে যোগ দিতে চাইছিলেন। অন্যদিকে মহারাজা হরি সিং ভারতের সঙ্গে যোগ দিতে পারে এই আশঙ্কা থেকে ১৯৪৭ সালের অক্টোবর মাসে, পাকিস্তানের পশ্চিম উপজাতীয় গোষ্ঠীগুলোর যোদ্ধারা অভিযান চালায় কাশ্মীর উপত্যকায়। সেই সময় হরিসিং কাশ্মীরকে ভারতে যোগ দেওয়ার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। ভারতও সময় নষ্ট না করে সামরিক বাহিনী পাঠায় কাশ্মীরে। যার ফলে১৯৪৭ সালে শুরু হয় প্রথম ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ।
১৯৪৮ সালে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে কাশ্মীর ইস্যুকে সামনে নিয়ে আসে ভারত। এরপর জাতিসংঘের মধ্যস্থতায় কাশ্মীরে যুদ্ধ বিরতি কার্যকর হয়। তবে সেনা প্রত্যাহারে অস্বীকৃতি জানায় পাকিস্তান। জাতিসংঘের ৪৭ নং প্রস্তাবে কাশ্মীরে একটি গণভোট আয়োজনের কথা বলা হলেও, তাতে দুই দেশেরই ছিল চরম অনীহা। কাশ্মীরের বেশিরভাগ মানুষ মুসলমান হওয়ায়, পাকিস্তান চাইছিল কাশ্মীর পাকিস্তানের অংশ হোক। তবে ভারতও নিজেদের দাবি ছাড়তে নারাজ ছিল। ফলে সেই গণভোট আর অনুষ্ঠিত হয়নি। তবে কাশ্মীরে পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ পাওয়ার জন্য দুই দেশের ছিল সমান তৎপরতা। এরপর একই কারণে ১৯৬৫ সালে শুরু হয় দ্বিতীয় ভারত পাকিস্তান যুদ্ধ। উভয়পক্ষেরই হাজার হাজার সেনার মৃত্যু হয় এই যুদ্ধে। এরপরও দুই দেশের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর হলেও ১৯৭১ সালে ফের মুখোমুখি হয় ভারত পাকিস্তান। এবারে সরাসরি কাশ্মীর ইস্যু না হলেও উপলক্ষ ছিল তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান। ভারতের সহযোগিতায় বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধারা পাকিস্তানকে পরাজিত করলে জন্ম নেয় একটি নতুন দেশ বাংলাদেশ। এরপর পাকিস্তানের কাছে আরও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে কাশ্মীর। ১৯৭২ এর সিমলা চুক্তির মধ্য দিয়ে বর্তমানে কাশ্মীরের লাইন অফ কন্ট্রোল বা নিয়ন্ত্রণ রেখা চূড়ান্ত রূপ পায়। এই নিয়ন্ত্রণ রেখার পাশে নিজেদের সামরিক উপস্থিতি বাড়িয়ে চলছিল দুই দেশ। ১৯৮৪ সালে ভারত সিয়াচেন হিমবাহ এলাকার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয়। ১৯৮৭ সালে একটি বিতর্কিত স্থানীয় নির্বাচনের পর কাশ্মীরের পরিস্থিতি ভয়াবহ অবনতি হতে শুরু করে। প্রতিবাদে রাস্তায় নেমে আসে সেখানকার বহু মানুষ। শুরু হয় তুমুল বিক্ষোভ। ভারত সরকারও এদের দমনে ভীষণ কঠোর হয়ে ওঠে। যার জেরে পরিস্থিতি আরও জটিল হতে শুরু করে। এই সময় জম্মু ও কাশ্মীর লিবারেশন ফ্রন্ট বা জেকে এল এফ নামে একটি সংগঠনের উত্থান ঘটে। কাশ্মীরের স্বাধীনতার জন্য তারা সশস্ত্র বিদ্রোহ শুরু করে। বার বার ভারতীয় সেনার উপর হামলা হচ্ছিল। ভারত অভিযোগ করে পাকিস্তান সীমান্তের ওপার থেকে যোদ্ধাদের পাঠাচ্ছে। তবে পাকিস্তানের পক্ষ থেকে এই অভিযোগ অস্বীকার করা হয়। ১৯৮৯ সালের পর নানা উত্থান পতনের মধ্য দিয়ে গিয়েছে কাশ্মীরের বিদ্রোহ। এই সময় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কমপক্ষে পাঁচ লাখ নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্য মোতায়েন করে ভারত। সশস্ত্র বিদ্রোহী বা নিরীহ প্রতিবাদকারী সবার উপর চড়াও হতে শুরু করে তারা। মৃত্যু হয় বহু নিরস্ত্র নিরীহ মানুষের। ১৯৯৮ সালে ভারতের পর পাকিস্তানও চালায় পরমাণু বোমার সফল পরীক্ষা। আর কাশ্মীর হয়ে ওঠে দুই পরমাণু শক্তিধর দেশের যুদ্ধের ময়দান। ১৯৯৯ সালে ফের আরেকবার যুদ্ধে জড়ায় ভারত পাকিস্তান। তবে এর পরেও কাশ্মীরের অবস্থার কোনও পরিবর্তন হয়নি। ২০০১ সালের ডিসেম্বরে ভারতের পার্লামেন্টে হামলার ঘটনায় প্রাণ হারান দশ জন। এই হামলার জন্য পাকিস্তান ভিত্তিক সংগঠন লস্করী তৈয়েবাকে দায়ী করে ভারত। এরপর ২০০৮ সালে মুম্বই হামলায় ১৮৮ জনের প্রাণহানির ঘটনায় আবারো উঠে আসে লস্করী তৈয়েবার নাম। কাশ্মীরকে ঘিরে যেন সহিংসতার একটা চক্রে আচকে গেছেন সেখানে। একদিকে ভারতীয় বাহিনীর নিপীড়নের শিকার হওয়ায় অনেক কাশ্মীরই যোগ দেয় পাকিস্তান ভিত্তিক সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলিতে। আবার তারাই আবার সহিংসতা চালায় ভারতীয় সেনাদের উপর। কাশ্মীর সংকট শুরুর ৭৬ বছর পরও কাশ্মীর ইস্যুতে ভারত ও পাকিস্তানের অবস্থানে কোনও পরিবর্তন আসেনি। দুই দেশের এই অবস্থানের জন্য ভুক্তভোগী হয়েছেন সেখানকার সাধারণ মানুষ। চাপা পড়ে গিয়েছে সেখানকার মানুষের চাওয়া-পাওয়া। তবে এই সমস্যা যে এতো তাড়াতাড়ি মিটবে না তা নিশ্চিতভাবে বলা যায়।

Gautam Barat : বুম্বাদা Prosenjit Chatterjee বলেছিলেন আমাকে নিয়ে Story করতে । Tollywood Story

THE NEWSROOM PLUS : ” আমার খুন করতে ভালো লাগে ” – সৌরভ দাস । SOURAV DAS EXCLUSIVE । RPLUS NEWS

Tanmoy bhattacharya Exclusive:রাজনীতি শেখা উচিত কার থেকে ?।The Newsroom Plus।Baranagar By Election

Koustav Bagchi Exclusive : “যা করেছি বেশ করেছি” – কেন বললেন কৌস্তভ ?

Ayodhya Ram Mandir News

Ayodhya Ram Mandir News : রামসুধায় মেতেছেন ভক্তরা । R Plus News

What Men Really Wants : “পুরুষ কি চায় ? ” । @RPlusnewsdigital

Rahul Gandhi defamation case news : রাহুল গান্ধীর সুপ্রিম স্বস্তি @Rplusnewsdigital

Nawsad Siddique Exclusive : বিস্ফোরক নওসাদ ! । @RPlusnewsdigital ​

Adah Sharma rushed to a Hospital in Critical Condition : হাসপাতালে আদা শর্মা ! @RPlusnewsdigital ​