নাজিয়া রহমান, সাংবাদিক: ৩১অক্টোবর দেশ জুড়ে পালিত হল জাতীয় ঐক্য দিবস। বিজেপি সরকার ক্ষমতায় আসার পর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এই দিবসের শুভারম্ভ করেছিলেন। প্রতি বছর ৩১ অক্টোবর অর্থাৎ সর্দার বল্লভভাই প্যাটেলের জন্মবার্ষিকীতে এই দিনটি পালন করা হয়। সর্দার বল্লভভাই প্যাটেলকে শ্রদ্ধাঞ্জলি জ্ঞাপন করার জন্য ভারত সরকারের সূচনা করেন এই দিবস। ভারতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের আনুষ্ঠানিক বিবৃতিতে বলা হয়েছে যে জাতীয় ঐক্য দিবস দেশের একতা, অখণ্ডতা এবং সুরক্ষার জন্য, প্রকৃত এবং সম্ভাব্য হুমকির বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য শক্তি সঞ্চার করবে। এটি জাতির অন্তর্নিহিত শক্তি এবং স্থিতিস্থাপকতা পুনরায় নিশ্চিত করার একটি সুযোগ দেবে। পাশাপাশি এই দিনটির মূল অর্থই হল আমাদের দেশের যে একতা, সংহতি এবং নিরাপত্তা তা যে কোনও মূল্যে রক্ষা করার বার্তা সকল দেশবাসীর কাছে পৌঁছে দেওয়া। ২০১৬ সালের জাতীয় একতা দিবসের উদযাপনের মূল বিষয়টি ছিল “ভারতের সংহতি” র বার্তা দেওয়া। ২০১৮ সালের ৩১ অক্টোবর বল্লভভাই প্যাটেলের ১৪৩তম জন্মবার্ষিকীতে গুজরাটে সর্দার বল্লভভাই প্যাটেলের একটি সুউচ্চ মূর্তির উদ্বোধন করেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। এই মূর্তিটি র্স্ট্যাচু অব ইউনিটি নামে পরিচিত। যার অর্থ ঐক্যের মূর্তি।বল্লভভাই প্যাটেলের এই মূর্তীটি ১৮২ মিটার লম্বা। এই ভাস্কর্য বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু ভাস্কর্য হিসাবেও ধরা হয়।