ষষ্ঠী চট্টোপাধ্যায়, সাংবাদিক: হুমায়ুন কবীর শোকজ করেই দিল তৃণমূল। দলের শৃঙ্খলা রক্ষা কমিটির বৈঠকে এমনি সিদ্ধান্ত। তিন দিনের মধ্যে দিতে হবে জবাব।
ভরতপুরের বিধায়ককে শোকজ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে খবর। তাঁর কাছে যে চিঠি পাঠানো হচ্ছে তাতে লেখা রয়েছে, তিনি প্রকাশ্যে যে বক্তব্য রেখেছেন তাতে দল বিড়ম্বনায় পড়েছে। দলের ভাবমূর্তি নষ্ট হচ্ছে। কেন তিনি এই মন্তব্য করেছেন, তা জানাতে বেঁধে দেওয়া হয়েছে তিনদিনের সময়।
কিন্তু ঠিক কী বলেছিলেন হুমায়ুন? মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে সামনে রেখে কিছু নেতা ক্ষমতা কুক্ষিগত করার চেষ্টা হচ্ছে। অভিষেককে কোণঠাসা করার চেষ্টা করা হচ্ছে। যা কোনওভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। প্রকাশ্যেই এ মন্তব্য করতে দেখা যায় হুমায়ুনকে। যা নিয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় ব্যাপক চাপানউতোরের পাশাপাশি বিতর্কও দানা বেঁধে ঘাসফুল শিবিরের অন্দরে। সূত্রের খবর, শৃঙ্খলা রক্ষা কমিটির বৈঠকে আবার ফিরহাদ হাকিমের পাশাপাশি ছিলেন অরূপ বিশ্বাস, চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য, শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়, নির্মল ঘোষের মতো বরিষ্ঠ নেতারা। সেই বৈঠক শেষেই জানা যায় হুমায়ুন কবীরকে শেষ পর্যন্ত শোকজ করা হচ্ছে দলের তরফে।