ষষ্ঠী চট্টোপাধ্যায়,সাংবাদিক : সরকারি সম্পত্তি ভাঙচুর করা হলে যে রাজনৈতিক দলই করুক না কেন তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ পদক্ষেপ নিতে হবে। সরকারি সম্পত্তি ভাঙচুর করা হলেও অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কেন উপযুক্ত সরকরি সম্পত্তি ভাঙচুরের ধারা প্রয়োগ করা হবে না তা নিয়ে প্রশ্ন তুলল হাইকোর্ট।
মালদার পুকুরিয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের অর্থ তছরুপের অভিযোগে একদল আন্দোলন করে। সেই আন্দোলনের ঘটনা থেকেই পঞ্চায়েত অফিস ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। কিন্তু পুলিশ সরকারি সম্পত্তি নষ্টের ধারা প্রয়োগ করেনি। বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষ নির্দেশ পরবর্তী শুনানিতে কেন ওই ধারা প্রয়োগ করা যাবে না সে বিষয়ে একটি রিপোর্ট জমা করতে হবে রাজ্য প্রশাসনকে।
মালদার পুকুরিয়া গ্রাম পঞ্চায়েতে আর্থিক তছরুপের অভিযোগ নিয়ে একদল দুষ্কৃতী পঞ্চায়েত অফিসে ঢুকে সরকারি সম্পত্তি ভাঙচুর করে বলি অভিযোগ জানান মালদার পুকুরিয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান।রাজনৈতিক বিবাদের কারণে সরকারি অফিস কেন ভাঙচুর করা হবে তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষ।একই সঙ্গে এই ধরনের ঘটনায় সরকারি সম্পত্তি ভাঙচুরের সংশ্লিষ্ট ধারা কেন প্রয়োগ করা হয়নি তা নিয়ে পুলিশের আইনজিবির কাছে জানতে চান বিচারপতি।অবিলম্বে অভিযোগ পুনরায় খতিয়ে দেখে উপযুক্ত ধারা প্রয়োগ করার পরামর্শ দেন বিচারপতি পাশাপাশি পুলিশকে রিপোর্ট জমা দিতে বলেন। আগামী ১৭ পরবর্তী জানুয়ারী শুনানি।