ষষ্ঠী চট্টোপাধ্যায়,সাংবাদিক : রিঙ্গার ল্যাকটেট স্যালাইনে মেদিনীপুর হাসপাতালে মৃত্যুর ঘটনায় রাজ্যের রিপোর্ট জমা পড়লো কলকাতা হাইকোর্টে। রাজ্যের রিপোর্টে বলা হয়েছে – ৮ জানুয়ারি ও ৯ জানুয়ারি (RMO)আর এমও ছিলেন না হাসপাতালে। সিনিয়র ডাক্তাররা ছিলেন না। একসাথে পাঁচজন প্রসুতি ভর্তি হয়েছিলেন। স্টেট ড্রাগ কন্ট্রোল বলেছে স্যালাইনটা স্টানডার্ড।তাতে কোন সমস্যা ছিলনা। সিআইডি এখন তদন্ত করে দেখছে কিভাবে মৃত্যুর ও অসুস্থতার ঘটনা ঘটেছিল। পাশাপাশি রাজ্যের এডভোকেট জেনারেল কিশোর দত্ত আর বলেন, ক্ষতিপুরন দেওয়া হয়েছে।৩০ হাজার বোতল স্যালাইন এসেছিল।ইতিমধ্যে বন্ধ করা হয়েছে ব্যাবহার। আক্রান্তদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
মুখবন্ধ খামে রিপোর্ট দেওয়া হয়েছে। সেই রিপোর্টের কপি মামলাকারী আইনজীবী সহ অন্যান্যদেরকে দিতে নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ।
১০ দিন পরে রাজ্যের রিপোর্টের বিরুদ্ধে যদি কোন বক্তব্য থাকে তা জানাতে পারবে অন্যান্য পক্ষ।
প্রধান বিচারপতির বক্তব্য, এটা প্রথম নয়। এর আগেও নিশ্চয় এই ধরনের ঘটনা ঘটেছে?
সংশ্লিষ্ট স্যালাইন প্রস্তুত কারী সংস্থা কি কিভাবে এটা হল খোঁজ নিয়েছে?
সংস্থার তরফে আইনজীবী জানান, তারা প্রায় দেড় কোটি বোতল এই স্যালাইন তৈরি করেছিল। কিভাবে এটা হল তারা ও বুঝতে পারছেন না।খতিয়ে দেখা হ