ওয়েব ডেস্ক: ১৯-এর ব্রিগেডের মঞ্চ থেকে এবার একজোট হওয়ার ডাক দিলেন ডিএমকে নেতা এমকে স্ট্যালিন। তিনি বলেন,”১৯-এর ভোট দ্বিতীয় স্বাধীনতা সংগ্রাম। দেশের মানুষ একজোট হয়ে চললে জয় নিশ্চিত। সরকার এখন মোদীর ব্যক্তিগত সংস্থা। মোদী ক্ষমতায় ফিরলে, দেশ পিছোবে।” এদিকে সদ্য জোট বেঁধেছে সপা-বসপা। বসপা নেত্রী মায়াবতীর প্রতিনিধি হিসাবে এদিন ব্রিগেডে উপস্থিত ছিলেন সতীশ মিশ্র। তিনি বলেন,”কেন্দ্রে অসফল মোদী সরকার। প্রতিশ্রুতি পূরণে ব্যর্থ । কর্মসংস্থান হয়নি, এমনকি কাজ হারিয়েছেন বহু মানুষ।” এদিনের ব্রিগেডের মঞ্চ যেন রাজনৈতিক নেতাদের চাঁদের হাট। উপস্থিত ছিলেন কর্ণাটকের মুখ্যমন্ত্রী কুমারস্বামী। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভূয়সী প্রশংসা করে তিনি বলেন,”মমতা দেশের রোল মডেল। বিরোধীদের মিলিয়েছেন মমতাই। কেন্দ্রে অগণতান্ত্রিক সরকার চলছে। নোটবাতিলে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বহু মানুষ। পুঁজিপতিদের স্বার্থে কাজ করছে কেন্দ্র।” মহাজোট নিয়ে আশাবাদী অখিলেশ যাদব এদিন একধাপ এগিয়ে বলেন “সিবিআই-ইডির সঙ্গে মোদীর জোট। আমাদের জোট মানুষের সঙ্গে। নতুন প্রধানমন্ত্রী ঠিক করবেন দেশের মানুষই।” অন্যদিকে অলোক ভার্মার অপসারনে উল্টোপথে হেঁটে শিরোনামে কেন্দ্রের বিরোধী দলনেতা মল্লিকার্জুন খাড়গে। এদিনের মঞ্চ থেকে তিনি বলেন,”দেশের সংবিধানকে কেউ বদলাতে পারবে না। মোদী-শাহকে আটকাতে আমাদের এক হতেই হবে।” আজকের এই ব্রিগেডের মঞ্চ থেকেই কী শুরু হতে চলেছে রাজ্য-রাজনীতির নয়া সমীকরণ? সেদিকেই তাকিয়ে রাজনৈতিক মহল।
Facebook
Instagram
Twitter
Rplus is most proud of how its work impacts the real world and how it is using its powerful reach to campaign for and with the people of Bengal.