ওয়েব ডেস্ক: ১৯-এর ব্রিগে়ডের মঞ্চ থেকে মোদী সরকারকে উত্খাত করতে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার ডাক দিলেন দেশের তাবড় তাবড় রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বরা। লক্ষ্য একটাই, “দিল্লির মসনদে পরিবর্তন।” এদিনের সভায় কে ছিলেন না? প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী, প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী, প্রাক্তন মন্ত্রী থেকে বর্তমান মন্ত্রী, নেতা, বিজেপি বিরোধী প্রায় সকলেই। আর সকলের মধ্যমণি ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। চন্দ্রবাবু নাইডু থেকে শরদ পওয়ার, অখিলেশ যাদব থেকে মল্লিকার্জুন খাড়গে সবার বক্তব্যেই একটা বিষয় ছিল মোস্ট কমন। সেটা হল মোদী সরকারের অপসারন। তবে খুব প্রাসঙ্গিক ভাবেই প্রশ্ন ছিল, কেন্দ্রে অবিজেপি জোট ক্ষমতায় এলে, পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী হবেন কে? ব্রিগেডের মঞ্চ থেকে সেই প্রশ্নের নিরসন করলেন স্বয়ং তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন, এই মহাজোটে এককভাবে কেউ গুরুত্বপূর্ণ নয়। “মহা গাঁটবন্ধনে সবাই নেতা। আমরা সবাই প্রজা আমাদের গণতন্ত্রে। প্রধানমন্ত্রী কে হবে, তা ভাবার দরকার নেই। নির্বাচনের পর আমরা ঠিক করব, কে প্রধানমন্ত্রী হবে। এই মুহুর্তে পাখির চোখ থাকবে বিজেপিহীন সরকার গঠনে।” এদিন ব্রিগেডের মঞ্চ থেকে বিজেপিকে কড়া ভাষায় আক্রমণ করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। নরেন্দ্র মোদীর উদ্দেশ্যে কটাক্ষের সুরে বলেন, “মোদীবাবুর এক্সপায়ারি ডেট এসে গেছে।” সেই সঙ্গে সিবিআই প্রসঙ্গ তুলেও কেন্দ্রের মোদী সরকারকে তুলোধনা করতে ছাড়েননি তৃণমূল নেত্রী। তিনি বলেন, “ভারত সর্বস্বান্ত, বিজেপি দাঙ্গায় ব্যস্ত। ব্যাঙ্কে ধস, সিবিআই, আরবিআই-এ ধস। গণতন্ত্রে ধস, বিজেপি বস।” তিনি আরও বলেন, “অনেক হয়েছে আচ্ছে দিন, এবার বিজেপিকে বাদ দিন।” এদিনের মঞ্চ থেকেই ২০১৯ লোকসভা নির্বাচনের সুর বেঁধে দিলেন তিনি, এমনটাই মনে করছে বিশেষজ্ঞ মহল।
Facebook
Instagram
Twitter
Rplus is most proud of how its work impacts the real world and how it is using its powerful reach to campaign for and with the people of Bengal.
Recent News
- যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তবর্তীকালীন উপাচার্য হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণ করলেন ভাস্কর গুপ্ত।
- রামনবমীর দিন মুর্শিদাবাদের বিভিন্ন জায়গায় অশান্তির ঘটনায় রাজ্যের ভুমিকা নিয়ে প্রশ্ন আদালতের।
- ডিহাইড্রেশনে ভুগছেন? আজ থেকেই বাদ দিন এই সমস্ত খাবার
- গরমকালে অবাধ জলপান! ডায়ালিসিস রোগীদের সতর্ক করছেন চিকিৎসকরা
- পাঁচ মাসেই দল থেকে বহিস্কার। এবার তাহলে কোথায় যাবেন?