ওয়েব ডেস্ক: সপ্তদশ সাধারণ নির্বাচনের নির্ঘন্ট জারি হতেই নির্বাচনী বিধি লাগু হয়েছে।
আদর্শ নির্বাচনী বিধির জন্য রাজনৈতিক দলগুলির উপর আরোপ করা হয়েছে বিধি নিষেধ।
নির্বাচনের আগে অশালীন মন্তব্যের জেরে ইতিমধ্যে কমিশনের কড়া নজরে এসেছে একাধিক নেতা।
আগামী দিনে সংখ্যাটা আরও বাড়তে পারে বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল।
নির্বাচনী প্রচারে অসহিষ্ণুতার পারদ চড়তে শুরু করেছে বীরভূমে।
ইতিমধ্যে বীরভূমের তৃণমূল জেলা সভাপতি অনুব্রত মন্ডলের মন্তব্যকে ঘিরে চাপানউতর সৃষ্টি হয়েছে বিরোধী শিবিরে।
কমিশনের কাছে এই সংক্রান্ত অভিযোগ জানিয়েছে সিপিএম।
তৃণমূল প্রার্থী মিমি ও নুসরতকে নিয়ে অশালীন বক্তব্যের অভিযোগ উঠেছে বিজেপি সভাপতি দীলিপ ঘোষের বিরুদ্ধেও। কমিশনের নজরে এসেছে তার নামও। বিজেপির কেন্দ্রীয় সম্পাদক রাহুল সিংহ প্রায়ই ব্যক্তিগত মন্তব্য করে থাকেন। নির্বাচনী বিধি লাগু হতেই এই সংক্রান্ত অভিযোগে কড়া পদক্ষেপ নিতে চলেছে কমিশন। অতীতে রাজ্যের দুই মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক ও রবীন্দ্রনাথ ঘোষের বিরুদ্ধে নির্বাচনী বিধিভঙ্গের অভিযোগ উঠেছিল। এবার নির্বাচন প্রক্রিয়া সুষ্ঠভাবে পালন করতে বদ্ধপরিকর কমিশন, তাই নির্বাচনী বিধিভঙ্গের প্রতিটি অভিযোগই খতিয়ে দেখা হবে বলে আশ্বাস দিয়েছে কমিশন।
নির্বাচনের ৪৮ ঘণ্টা আগে সমস্ত নির্বাচন কেন্দ্রে লাউডস্পিকার ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হল। খোলা হল ২৪ ঘণ্টার টোল ফ্রি নম্বর – ১৯৫০। নির্বাচন সংক্রান্ত যে কোনও অভিযোগ সরাসরি কমিশনকে জানানোর ব্যবস্থা করা হল। ভোটার চাইলে ভিডিও তুলেও সরাসরি কমিশনের কাছে পাঠাতে পারবেন অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপে। নির্বাচন শুরুর ২৫ দিন আগেই নিরাপত্তার জন্য রাজ্যে পৌঁছে গেছে কেন্দ্রীয় বাহিনী। ইতিমধ্যে সোশ্যাল মিডিয়ায় চোখ রাখছেন গ্রিভান্স অফিসার।