ওয়েব ডেস্ক: বাজেটে FDI-এর উপর বিশেষ জোড়। ভারতে জিডিপিতে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় FDI। তাই মিডিয়া, অ্যানিমেশন, বিমান পরিষেবার ক্ষেত্রে আরও বেশি FDI আনার উপর গুরুত্ব দেওয়া হবে।
নিউ স্পেস ইন্ডিয়া লিমিটেড মহাকাশে ইসরোর সঙ্গে কাজ করবে। বিশেষ করে পণ্যের বিশষে সাহায্য করবে এই সংস্থা।
প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় আগামী ২০২২ সালের মধ্যে ১ লক্ষ ৯৮ হাজার গৃহ নির্মান করা হবে।
উজ্বলা যোজনায় সব ঘরে মহিলাদের জন্য পৌঁছে দেওয়া হবে এলপিজি গ্যাস।
গঙ্গায় জলপথে আরও পণ্য সরবরাহ করা হবে।
ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যাবসায় আরও বিনিয়োগ বাড়বে।
সেবির আওতায় সোশ্যাল স্টক এক্সচেঞ্জের প্রস্তাব।
বিদেশী পড়ুয়াদের টানতে স্টাডি ইন ইন্ডিয়া প্রকল্প চালু করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বাজেটে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলিকে আরও স্বাধীনতা।উচ্চ শিক্ষায় ৪০০ কোটি টাকা বরাদ্দ।উচ্চ শিক্ষার ক্ষেত্রে তৈরি হবে “এডুকেশন হাব।”
১ কোটি পড়ুয়াকে কারিগরী শিক্ষার ব্যবস্থা করা হবে।
প্রায় ৯৫ শতাংশ শহরে জীবাণুমুক্ত শৌচালয় করা হয়েছে। গুগল ম্যাপে প্রায় ৪৫ হাজার শৌচালয়কে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। স্বচ্ছতা অ্যাপ প্রায় এক কোটি মানুষ ডাউনলোড করেছেন বলে দাবি অর্থমন্ত্রীর।
কেওয়াইসি পদ্ধতিতে আরও বিনিয়োগ বান্ধব করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হল বাজেটে।
৩৫ কোটি এলইডি লাইট বিনামূল্যে দেওয়া হয়েছে।
আমাদের মন্ত্র নারী থেকে নারায়ণী। তাই মহিলাদের স্বনির্ভরতায় বিশেষ জোড়।
১,২,৫,১০ও ২০ টাকার নতুন কয়েন চালু করা হবে।
৪টি শ্রম বিধি তৈরি করা হবে।
কৃষিক্ষেত্রে আরও বিনিয়োগ প্রকল্প চালু।
তৈরি হচ্ছে হাইয়ার এডুকেশন কমিশন অব ইন্ডিয়া। এর আওতায় আর্টিফিসিয়াল ইনটেলিজেন্সি, ডেটা, ভার্চুয়াল রিয়েলিটির মতো অত্যাধুনিক প্রযুক্তি শিক্ষা দেওয়া হবে। এর জন্য বিশেষ চ্যানেল তৈরি করা হচ্ছে।
পর্যটন শিল্পেও জোর দেওয়া হচ্ছে। ১৭টি আইকনিক জায়গাকে আন্তর্জাতিক মানে পর্যটন ক্ষেত্র তৈরি করা হচ্ছে।
গত বছরে অনুৎপাদক সম্পদ প্রায় এক লক্ষ কোটি টাকা কমেছে। সরকারি ব্যাঙ্কগুলিকে চাঙ্গা করতে ৭০ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করা হবে।
ন্যাশনাল হাউজ ব্যাঙ্ক থেকে সরিয়ে হাউজ ফিনান্স সংস্থাগুলির তত্ত্ববধানে দায়িত্ব পেল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক।
মহিলাদের সেল্ফ হেল্প গ্রুপের ব্যাঙ্ক ব্যাঙ্ক একাউন্ট তৈরি করা হবে। যাতে স্বনির্ভরতার ক্ষেত্রে তারা আরও সহায়তা লাভ করে। ১ লক্ষ টাকা পর্যন্ত প্রতিটি সদস্যকে ঋণের সুবিধা দেওয়া হবে।
বিদ্যুৎ চালিত গাড়ি কেনার ক্ষেত্রে বিশেষ ছাড় দেওয়া হবে।ঋণের সুদে ছাড় দেওয়া হবে।
আইটি রিটার্ন ফাইলের ক্ষেত্রে আধার নম্বর দেওয়া চলবে। আধার বা প্যান যেকোন একটি নম্বর ব্যবহার করলেই চলবে।
প্রত্যক্ষ কর আদায়ের পরিমান বেড়েছে তাই করদাতাদের ধন্যবাদ জানালেন অর্থমন্ত্রী।
৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত বার্শিক আয়ের ক্ষেত্রে কর ছাড় দেওয়া হল। ৫ কোটি টাকা পর্যন্ত বার্ষিক আয়ে ক্ষেত্রে ৭ শতাংশ সারচার্জ দিতে হবে।
৪০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেনকারী কোম্পানিগুলি ২৫ শতাংশ করের আওতায় পড়বে।
ব্যাঙ্কে ১ কোটি টাকার বেশি তুললে ২ শতাংশ টিডিএস কাটা হবে।
গত বছরে অনুত্পাদক সম্পদ প্রায় এক লক্ষ কোটি টাকা কমেছে। সরকারি ব্যাঙ্কগুলিকে চাঙ্গা করতে ৭০ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করা হবে।
ন্যাশনাল হাউজ ব্যাঙ্ক থেকে সরিয়ে হাউজ ফিনান্স সংস্থাগুলির তত্ত্ববধানে দায়িত্ব পেল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক।
দেশের মানুষকে পরিশ্রুত পানীয় জল দেওয়ার প্রতি সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এর জন্য নতুন মন্ত্রালয় গঠন করা হয়েছে। এই দফতরের কাজই হবে-হর ঘর জল সরবারহ করা। ২০২৪ সালের মধ্যে এই জলজীবন মিশনের কাজ শেষ করা হবে।
ইঞ্জিনিয়ারিং ও টেকনোলজিতে উন্নতি করতে আইআইটি ও আইআইএস এর তত্ববধানে একটি রোডম্যাপ তৈরি করা হচ্ছে।
মহাত্মা গান্ধীর ভাবনা ও আদর্শে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে তৈরি হচ্ছে ‘গান্ধীপিডিয়া’।
তৈরি হচ্ছে হাইয়ার এডুকেশন কমিশন অব ইন্ডিয়া। এর আওতায় আর্টিফিসিয়াল ইনটেলিজেন্সি, ডেটা, ভার্চুয়াল রিয়েলিটির মতো অত্যাধুনিক প্রযুক্তি শিক্ষা দেওয়া হবে। এর জন্য বিশেষ চ্যানেল তৈরি করা হচ্ছে।
৪৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত গৃহঋণে ছাড় বাড়ছে।
জ্বালানির ক্ষেত্রে ১ টাকা বাড়ল রোড ট্যাক্স, ইন্টারনাল ম্যানুফ্যাকচারিং ও অন্যান্য ক্ষেত্রের কথা মাথায় রেছে।
কাস্টোমার ডিজিটাল পেয়ার অপরিবর্তিত রইল।
সংবাদমাধ্যমে বাড়ানো হয়েছে এফডিআই। এছাড়া একটি স্টার্ট আপ চ্যানেল খোলা হবে সেটি শুধুমাত্র দুরদর্শনেই দেখা যাবে।
৩০ হাজার কিমি রাস্তার সবুজায়ন হবে।
ট্যুরিজিমের ক্ষেত্রে বিশেষ গুরুত্বে দেওয়া হয়েছে।
পেনশন ফান্ড দুই ভাগে ভাগ করা হবে। সরকারি ভর্তুকি থাকছে ১৪ শতাংশ। ১০ লক্ষ থেকে গ্যাচুটি ২০ লক্ষ করা হল।
ডিজিটাল পেমেন্টে আরও গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার। নগদে আদানপ্রদানে লেভি চাপাবে কেন্দ্র। অর্থমন্ত্রী জানান, বছরে ব্যাঙ্ক থেকে এক কোটি টাকার বেশি তোলার ক্ষেত্রে টিডিএস-র ২ শতাংশ লেভি চার্জ করা হবে।
বিস্তারিত আসছে…..