মন্ত্রিত্বে ইস্তফা দিয়ে তৃণমূলের সঙ্গে বিচ্ছেদ প্রক্রিয়াকে এবার দি এন্ডের দিকেই নিয়ে যাওয়ার পথে হাঁটলেন শুভেন্দু অধিকারী। শুক্রবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে তাঁর পদত্যাগের কথা জানিয়ে চিঠি পাঠান শুভেন্দু। চিঠিতে শুভেন্দু লিখেছেন, ‘মন্ত্রিসভা থেকে আমি পদত্যাগ করলাম। এ ব্যাপারে দ্রুত প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করবেন। আমি একইসঙ্গে এই চিঠির প্রতিলিপি ইমেলের মাধ্যমে পশ্চিমবঙ্গের মাননীয় রাজ্যপালকে পাঠালাম তাঁর তরফে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপের জন্য। রাজ্যের মানুষকে সেবা করার এই সুযোগ দেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। যে দায়িত্ব আমি যথাসম্ভব দায়বদ্ধতার সঙ্গে একাগ্রতা ও নিষ্ঠার সঙ্গে পালন করেছি।’ চিঠি কিসসার এখানেই শেষ নয়। দ্রুততার সঙ্গে ইমেলের প্রাপ্তিস্বীকার করেন রাজ্যপাল। সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্টের মাধ্যমে।এর কিছুক্ষণ পরেই হলদিয়া উন্নয়ন পর্ষদের চেয়ারম্যান পদ থেকেও ইস্তফা দেন শুভেন্দু অধিকারী। পদত্যাগপত্র পাঠান নগরোন্নয়ন দফতরের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমকে। চিঠির কপি পাঠান মুখ্যমন্ত্রীকেও। শুভেন্দুর এই পদক্ষেপ যথারীতি বঙ্গ রাজনীতিতে ঢেউ তুলে দিয়েছে। তবে মন্ত্রিত্ব ছাড়লেও বিধায়ক পদ ছাড়ার কথা এখনও ঘোষণা করেননি শুভেন্দু। পূর্ব মেদিনীপুরের জনপ্রিয় এই নেতা তাঁর চিঠিতে দ্রুততার সঙ্গে পরবর্তী পদক্ষেপের আর্জি জানিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রীকে। তাঁর সেই আর্জি মেনে দ্রুততার সঙ্গেই পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেন মুখ্যমন্ত্রী। ফলে শুভেন্দু পর্বে পরবর্তী অধ্যায় কী হতে চলেছে তা অনেকটাই স্পষ্ট। সূত্রের খবর, ৮ ডিসেম্বর কলকাতায় বিজেপি সভাপতি জে পি নাড্ডার সফরকালেই পদ্মফুলে ফুটবেন শুভেন্দু। এরই মধ্যে শুক্রবার সন্ধে ৭.১৫ নাগাদ দিল্লিতে আনুষ্ঠানিকভাবে বিজেপিতে যোগ দিলেন কোচবিহার দক্ষিণের তৃণমূল বিধায়ক মিহির গোস্বামী।
Facebook
Instagram
Twitter
Rplus is most proud of how its work impacts the real world and how it is using its powerful reach to campaign for and with the people of Bengal.
Recent News
- বৃষ্টি জারি বঙ্গে, সোমবার থেকে ঊর্ধমুখী তাপমাত্রা
- হাসপাতালের বিল বারছে, আর্থিক অবস্থা দুর্বল। অভিনেত্রী বাসন্তী চট্টোপাধ্যায়ের পাশে দাড়ালেন অভিনেতা ভাস্বর।
- পথপশুদের জন্য ভ্রাম্যমান স্বাস্থ্য শিবির। আয়োজন স্কুল-কলেজের ছেলেমেয়েরা।
- বেআইনি নির্মাণ খালি করতে গরিমসি, নারকেলডাঙা থানার ওসিকে সশরীরে হাজিরার নির্দেশ
- এসএসসি, সিবিআই ও বিতর্কিত চাকরিপ্রার্থী, আদালত কার কথা বিশ্বাস করবে? প্রশ্ন ডিভিশন বেঞ্চের।