Date : 2024-04-16

এই ৩টি খাদ্যশস্যই বাড়িয়ে তুলতে পারে ইমিউনিটি

রিমা দত্ত, নিউজ ডেস্ক : মরশুমি খাবার খাওয়ার প্রতি জোর দিতে বলেন চিকিৎসকেরা। সারা বছরই আমাদের দেশে নানা ধরনের শস্যের ফলন হয়। শীতকালে গাজর, ফুলকুপি, বাঁধাকপি-সহ একাধিক সবজির চাষ হয়। সেই সঙ্গে বিভিন্ন শস্যদানাও পাওয়া যায়। গ্রীষ্মকালে যে সব সবজি পাওয়া যায় তার মধ্যে জল, খনিজ, ভিটামিন প্রচুর মাত্রায় থাকে। যা গ্রীষ্মকালে আমাদের শরীরে জলের চাহিদা মেটায়। তেমনই বর্ষাকালের সবজির মধ্যেও এমন কিছু গুণ থাকে যা শরীরকে আর্দ্র রাখে।শীতকালে সকলেরই ঠান্ডা লাগার প্রবণতা বেশি দেখা যায়। তাই এই সময় শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলা ভীষণ ভাবে জরুরি। সেই সঙ্গে এই সময় শরীরে রক্ত সঞ্চালন যাতে ভাল হয় সেদিকেও খেয়াল রাখা দরকার। যে কারণে শীতে বাড়ের হার্টের সমস্যাও।

শীতে রকমারি খাবার পাওয়া যায়। পিঠে, পায়েস, পুলি, কেক, মাংস, বিরিয়ানি, পোলাও এসব প্রায়শই লেগে থাকে। এছাড়াও শীত মানেই পার্টি- উৎসব। এসব গুরুপাক খাবারের জন্য শরীর অতিরিক্ত গরম হয়ে থাকে। সেই সঙ্গে ওজনও বাড়ে। তাই এই সময় এমন খাবার খাওয়া দরকার যাতে ওজনও নিয়ন্ত্রণে থাকে আর শরীরও থাকে সুস্থ। যে কারণে শীতকালে ভুট্টা, জোয়ার, বাজরা অবশ্যই রাখতে বলা হয় খাদ্য তালিকায়। শীতের এই তিনটি শস্যই কিন্তু আমাদের ইমিউনিটি বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে। অন্যদিকে, বাজরার মধ্যে থাকে প্রচুর পরিমাণ প্রোটিন। সেই সঙ্গে বাজরার মধ্যে থাকে ফাইবার। যা আমাদের অনেকক্ষণ পর্যন্ত পেট ভর্তি রাখে। বাজরা আমাদের হজমে সহায়ক। যে কারণে বাজরার রুটি খেলে কিন্তু ওজনও কমে তাড়াতাড়ি।

জোয়ার হল পুষ্টির উৎসঘর। জোয়ারের মধ্যে ভিটামিন বি, ক্যালশিয়াম, আয়রন, ফসফরাস, ফাইবার অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে। যা ক্যানসার প্রতিরোধে সাহায্য করে। এছাড়াও জোয়ার গ্লুটেন ফ্রি।