চ্যাম্পিয়ন্স লিগের কোয়ার্টার ফাইনালের প্রথম লেগের ম্যাচে ঘরের মাঠে দুরন্ত জয় পেল ম্যানচেস্টার সিটি। বায়ার্ন মিউনিখকে 3-0 গোলে হারাল ম্যান সিটি। ঘরের মাঠে শুরু থেকেই দাপুটে ফুটবল খেলা শুরু করে সিটি। ম্যাচের 27 মিনিটের মধ্যেই গোলের দেখা পেয়ে যায় সিটিজেনরা। রডরির বাঁ পায়ে অনবদ্য গোলে এগিয়ে যায় পেপ গুয়ার্দিওয়ালার ছেলেরা। বক্সের বাইরে থেকে দুরন্ত শটে গোল করেন রডরি। এরপর প্রথমার্ধে আর গোলের দেখা পায়নি দুই দলের কেউই। লেমন ব্রেকের পর কয়েক মিনিটের জন্য বায়ার্ন মিউনিখ পাল্টা আক্রমনে যাওয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু আওয়ে ম্যাচে আসল কাজটা করে উঠতে পারেনি বায়ার্ন। কারণ পাল্টা আক্রমনে বার্নার্ডো সিলভারা বায়ার্ন রক্ষণকে নাস্তানাবুদ করে দিতে থাকে। 70 মিনিটে ঘরের মাঠে 2-0 গোলে এগিয়ে যায় প্রিমিয়ার লিগের দল ম্যাঞ্চেস্টার সিটি। এবার গোলের খাতায় নাম লেখান বার্নার্ডো সিলভা। দল গোল করবে, অথচ গোলের খাতায় নাম থাকবে না আর্লিং হালান্ডের, তা কখনও হয় নাকি। ম্যাচের 76 মিনিটে পেপ গুয়ার্দিওয়ালাকে স্বস্তি দিয়ে বায়ার্নের কফিনে শেষ পেরেকটি পুঁতে দেন আর্লিং হালান্ড। এমনিতে বায়ার্নকে সামনে পেলেই জোলে ওঠেন হালান্ড। অতীতেও বরুশিয়াতে খেলাকালিন বায়ার্নের বিপক্ষে দুরন্ত ফুটবল উপহার দিতেন। প্রিমিয়ার লিগে এসেও সেই ধারা বজায় রেখেই গোল করলেন নরওয়ের এই স্ট্রাইকার। প্রথম লেগের ম্যাচে 3-0 এগিয়ে যাওয়ায় কাজটা অনেকটাই সহজ হয়ে গেল পেপ গুয়ার্দিওয়ালার জন্য। অন্যদিকে কাজটা বেজায় কঠিন হয়ে গেল বায়ার্নের কোচের দায়িত্বে আসা থমাশ টুচেলের কাছে। বায়ার্ন কোচের পদ থেকে অন্যতম সফল কোচ জুলেস নাগেলসম্যানকে সরানোর সিদ্ধান্তটা যে বুমেরাং হয়ে গেল,তা বোঝাই যাচ্ছে। অন্যম্যাচে বেনফিকাকে 2-0 গোলে হারাল ইন্টার মিলান।
Facebook
Instagram
Twitter

Rplus is most proud of how its work impacts the real world and how it is using its powerful reach to campaign for and with the people of Bengal.