রুমঝুম সামন্ত, নিউজ ডেস্ক; সোমবার দুবাই যাওয়ার পথে কলকাতা বিমানবন্দরে বাধার মুখে পড়লেন তৃণমলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্ত্রী রুজিরা বন্দ্যোপাধ্যায়। সঙ্গে ছিল তাঁর দুই সন্তান। অভিবাসন দফতরের আধিকারিকরা তাঁকে আটকে দেয় বলেই অভিযোগ। অভিবাসন দফতরের তরফে জানান হয়, রুজিরার বিরুদ্ধে ইডির লুকআউট সার্কুলার রয়েছে। ফলে দেশের বাইরে যাওয়ার ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। যদিও তাঁর বিদেশ যাত্রায় কোনও বাধা নেই বলে জানিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট। বেশ কিছুক্ষণ অপেক্ষা করার পরও ছাড় না পেয়ে বিমান বন্দর থেকে বেরিয়ে যান তিনি। রুজিরাকে এভাবে আটকানো নিয়ে ক্ষুব্ধ শাসক দল। বিমানবন্দরে গিয়ে হাতে নোটিশ ধরানোটা অমান
বিক, মন্তব্য রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর।
একদিকে ট্রেন দুর্ঘটনার কারণ নিয়ে যখন চাপানউতোর তখন মৃত্যর সংখ্যা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। 288 নয়, করমণ্ডল বিপর্যয়ে মৃতের মোট সংখ্যা 275। রবিবার ওড়িশা সরকারের তরফে বিবৃতি দিয়ে এমনটাই জানান হয়। একাধিক মৃতদেহ দুবার করে গোনার কারণেই নাকি এই সংখ্যাগত ভুল হয়েছিল বলে দাবি ওড়িশা সরকারের। মৃতের সংখ্যা কমছে কীভাবে তা এই ব্যাখ্যায় মেলেনি।
মৃত্যের সংখ্যার ওঠানামা
প্রথমে বলা হল 237 জনের মৃত্যু হয়েছে
পরবর্তীতে সংখ্যা বাড়িয়ে লা হয় 288 জন
শেষে সংশোধন করে বলা হয় 288 নয়
মোট মৃত্যু সংখ্যা 275 জন
রবিবার বিকেলে সংবাদিক সম্মেলনে এই নিয়ে প্রশ্ন তোলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
24 ঘণ্টার ব্যবধানে কীভাবে কমে গেল নিহতের সংখ্যা? তা হলে সত্যিই কি মৃতদেহ গোণাগুন্তিতেই কোনও ভুল হয়েছিল? প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে।
বিরোধীদের ক্ষেত্রে ইডি সক্রিয়তা দেখালেও ভারতীয় কুস্তি ফেডারেশনের সভাপতি ব্রিজভূষণের বিরুদ্ধে এখনও নিষ্ক্রিয়ই রয়েছে দিল্লি পুলিশ। একদিকে যখন সমাজের বিভিন্ন অংশ থেকে কুস্তিগিরদের প্রতি সমর্থন জোরালো হচ্ছে তখন দলীয় সাংসদকে নিয়ে স্পিকটি নট প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী