ষষ্ঠী চট্টোপাধ্যায়, সাংবাদিক : মোট শূন্যপদ ১৪,৩৩৯ জন নিয়োগের জন্য ২০১৬ সালের উচ্চ মাধ্যমিক প্রাথমিকের এস এল এস টি পরীক্ষা হয়। ২০১৯ সালে অক্টোবর মাসে, মেধা তালিকা প্রকাশ করে রাজ্যের স্কুল সার্ভিস কমিশন। সেই মেধা তালিকায় অসংগতি থাকার কারণে বিচারপতি মৌসুমী ভট্টাচার্যের এজলাসে মামলা দায়ের হয়। বিচারপতি মৌসুমী ভট্টাচার্য ১১ই ডিসেম্বর ২০২০ সালের মেধা তালিকা অসংগতি থাকার কারণে তা বাতিল করে স্বচ্ছ নিয়োগের নির্দেশ দিয়েছিলেন।
বিচারপতি সৌমেন সেনের ডিভিশন বেঞ্চ প্রথম মেধাতালিকা ভুক্ত প্রার্থীদের এবং এরকম অসংখ্য মামলাকারীদের বক্তব্য না শুনে ২০২৩ সালের ৮ই আগস্ট এসএসসি প্যানেল প্রকাশের নির্দেশ দেন ।এবং চূড়ান্ত অসঙ্গতি অস্বচ্ছতা থাকলেও মামলাকারীদের বক্তব্য না শুনে ডিভিশন বেঞ্চ কাউন্সেলিং এর নির্দেশ দেন।
মামলাকারীদের পক্ষে আইনজীবী আশীষ কুমার চৌধুরী জানান যে মামলাকারীরা প্রথম তালিকাভুক্ত প্রার্থী ।এবং তাদের নাম কেন বাদ দেওয়া হল তার কোন সদুত্তর নেই ।তিনি আরও অভিযোগ করেন অনেক প্রার্থী যাদের একাডেমিক মার্কস বাড়ানো হয়েছে এবং শুধু তাই নয় টেট ওয়েটেজ বাড়িয়ে প্যানেলে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে । এসএসসি টেট মার্কস এর পুনঃমূল্যায়ন আগে এবং পরে ও ওয়েমার
মার্কসপ্রকাশ করতে ব্যর্থ হয়েছে এসএসসি । মামলাকারীদের নাম কেন বাদ পরল মেধা তালিকা থেকে তার সুস্পষ্ট কোন ইঙ্গিত দেয়নি এসএসসি । মামলা কারীদের বক্তব্য না শুনেই ডিভিশন বেঞ্চ এক তরফা রায় দিয়েছেন বলেও অভিযোগ আইনজীবীর।