সঞ্জনা লাহিড়ী, সাংবাদিক- বুধবার একাধারে যেমন সরস্বতী পুজো তেমনই ওই দিন পড়েছে ভালবাসার দিবস অর্থাৎ ভ্যালেন্টাইন্স ডে। প্রতি বছরই বাগদেবীর আরাধনার দিন স্কুল-কলেজ- অফিস ছুটি থাকায় তুলনামূলক কম মেট্রো পরিষেবা থাকে। এই বছরও তার অন্যথা হচ্ছে না। সাধারণত প্রতিদিন মেট্রো চলে মোট ২৪০ টি। তবে ওই দিন উত্তর- দক্ষিণ করিডর অর্থাৎ নোয়াপাড়া থেকে কবি- সুভাষ রুটে মোট মেট্রো চলবে ২৩৪ টি। ১১৭ টি আপ ও ১১৭ টি ডাউন। যা অন্যান্য দিনের থেকে খানিকটা কম। তবে প্রথম ও শেষ মেট্রোর সময়সূচী অপরিবর্তন থাকছে। যদিও দুটি মেট্রোর মধ্যে সময়ের ব্যবধান থাকবে অন্যান্য দিনের থেকে একটু বেশি। মেট্রোর প্রথম পরিষেবার সময় অপরিবর্তিত রাখা হচ্ছে:
কবি সুভাষ থেকে দক্ষিণেশ্বর ও দমদম থেকে কবি সুভাষ যাওয়ার সকালের প্রথম মেট্রো পাওয়া যাবে সকাল ৬ টা ৫০ মিনিটে।
দমদম থেকে দক্ষিণেশ্বর যাওয়ার প্রথম মেট্রো পাওয়া যাবে সকাল ৬ টা ৫৫ মিনিটে।
দক্ষিণেশ্বর থেকে কবি সুভাষ যাওয়ার জন্য প্রথম মেট্রো পাওয়া যাবে সকাল 7 টায়। মেট্রোর শেষ পরিষেবার সময় অপরিবর্তিত রাখা হচ্ছে:
দক্ষিণেশ্বর থেকে কবি সুভাষ যাওয়ার জন্য শেষ মেট্রো পাওয়া যাবে রাত ৯ টা ২৮ মিনিটে।
কবি সুভাষ থেকে দক্ষিণেশ্বর যাওয়ার শেষ মেট্রো পাওয়া যাবে রাত ৯ টা 30 মিনিটে।
দমদম থেকে কবি সুভাষ এবং কবি সুভাষ থেকে দমদম যাওয়ার শেষ মেট্রো পাওয়া যাবে রাত ৯ টা ৪০ মিনিটে। উত্তর- দক্ষিণ করিডর ছাড়াও পূর্ব- পশ্চিম করিডর অর্থাৎ সল্টলেক সেক্টর ফাইভ থেকে শিয়ালদা যাওয়া আসার মেট্রোর সংখ্যাও কমানো হচ্ছে। মোট ৯০ টি মেট্রো চলবে ওই দিন এই রুটে। ৪৫ টি আপ ও ৪৫ টি ডাউন। কাজের দিনগুলিতে গ্রীন লাইন অর্থাৎ পূর্ব- পশ্চিম রুটে মোট মেট্রো চলে ১০৬ টি। ব্লু লাইনের মতো গ্রীন লাইনেও মেট্রোর প্রথম ও শেষ পরিষেবা থাকছে অপরিবর্তিত।
মেট্রোর প্রথম পরিষেবা শিয়ালদা থেকে সল্টলেক সেক্টর ফাইভ যাওয়ার জন্য শুরু হবে সকাল ৬ টা ৫৫ মিনিটে।
সল্টলেক থেকে শিয়ালদা যাওয়ার জন্য মেট্রোর প্রথম পরিষেবা পাওয়া যাবে সকাল ৭ টায়।
শিয়ালদা থেকে সল্টলেক যাওয়ার জন্য শেষ মেট্রো পরিষেবা পাওয়া যাবে রাত ৯ টা ৩৫ মিনিটে।
সল্টলেক থেকে শিয়ালদা যাওয়ার জন্য মেট্রোর শেষ পরিষেবা পাওয়া যাবে রাত ৯ টা ৪০ মিনিটে। এদিন জোকা- তারাতলা অর্থাৎ পার্পল লাইনে কোনও মেট্রো পরিষেবা পাওয়া যাবে না।