ষষ্ঠী চট্টোপাধ্যায়, সাংবাদিক : আপাতত তিন সপ্তাহের জন্য স্থগিতাদেশ। পুলিশ কোনও কড়া পদক্ষেপ করতে পারবে না।রাজ্যের বিরোধী দলের নেতা কর্মী দের বিরুদ্ধে এক মাসে ৪৭ টা FIR। এই FIR বাতিল ও নিরপেক্ষ তদন্তের আবেদন সংক্রান্ত মামলা।
মামলায় এখনই তদন্তকারী সংস্থা বদলানোর কোনো প্রয়োজন নেই বলে মনে করছে আদালত।তাছাড়া আদালত পরিলক্ষিত করেছে প্রায় সব গুলো কেস ই রাজনৈতিক প্রতিহিংসা চরিতার্থ করতেই করা হয়ছে বোঝা যাচ্ছে।সব গুলোই একই থানার মামলা ।আপাতত পুলিশ প্রাথমিক তদন্ত শেষ করেছে তাই পুলিশের আর্ তদন্তের প্রয়োজন নেই । এই মামলার ভবিষ্যতের ওপর নির্ভর করবে তদন্ত।অর্থাৎ তদন্তে নজরদারি করবে আদালত ।আবেদনকারীদের বিরুদ্ধে কোনো করা পদক্ষেপ নয় এই মৌখিক আশ্বাস বলবৎ।
রাজ্যের আইনজীবী কিশোর দত্ত: অনেক অভিযোগের এখনো গ্রেপ্তারি নেই ।তদন্ত চলছে যোগ পেলে তখন জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।আবেদনকারী দের বিরুদ্ধে থাকা কেসের মধ্যে বেশিরভাগ এর কেসেই এখনো কোনো গ্রেপ্তারি নেই। এতগুলো কেসে একজন আবেদনকারী গ্রেপ্তার।এভাবে তদন্তের মাঝখানে FIR বাতিল করলে তদন্ত টাই বৃথা যাবে?সব কেস কে এক রকম ধরলে ভুল হবে । শুভেন্দু অধিকারী র একটি রক্ষা কবচ আগে থেকেই আছে ।আর্ তার বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ হয়নি ।
আবেদনকারী আইনজীবী পি এস পাটোয়ালিয়া: প্রায় এক মাসে (৩৫ দিন ) আমাদের বিরুদ্ধে ৪৭ টা FIR। পরে আরো মামলা করা হয়ছে সেটার উল্লেখ এখানে করছি না ।মামলা দায়ের হয়ছে বলে এখন রাজ্য পুলিশ গ্রেপ্তার করছে না ।মামলা শেষ হলে কোনো রক্ষা কবচ না থাকলে ওই মামলা য় গ্রেপ্তার করবে নির্দ্বিধায়।মেঘনাদ পাল ,শুভেন্দু অধিকারীর বিরুদ্ধে একাধিক মামলা।এটা নেতৃত ।এদের গ্রেপ্তার রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রণোদিত ভাবে করতে পারে যেকোনো সময়।
আরও পড়ুন : প্রাথমিক ওএমআর শিট মামলায় সিবিআইয়ের কাছে অরিজিনাল সার্ভার বা হার্ড ডিস্কের তথ্য চাইল কলকাতা হাই কোর্ট