Icon Icon Icon

সদ্যপ্রাপ্ত সংবাদ

  • নিউ টাউনে ভাড়া বাড়ি থেকে বিএসএফ জওয়ানের দেহ উদ্ধার। মৃতের নাম সূর্যকান্ত দাস (৩৮)। উড়িষ্যার বাসিন্দা।
  • চোপড়ায় যুবতীকে খুন করে থানায় গিয়ে আত্মসমর্পণ যুবকের। মৃত যুবতীর নাম নার্গিস পারভিন (২০)।
  • রাজ্যের মেডিক্যাল কলেজগুলিতে নয়া নির্দেশিকা।সরকারি জনস্বাস্থ্যের তথ্য আর প্রকাশ্যে নয়। নির্দেশিকা পাঠানো হল বিভাগীয় প্রধানদের।
  • বেতনের দাবিতে মালদা মেডিক্যাল কলেজে কর্মবিরতি। অবস্থানে শতাধিক অস্থায়ী কর্মী।
  • SSC-র নতুন বিজ্ঞপ্তিতে হস্তক্ষেপ করল না হাইকোর্ট। নয়া বিধিতে নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু করতে পারবে SSC।
  • মালদার গাজোলে বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে যোগ দিলেন ৫০ জন কর্মী।
  • ছত্তিসগড়ে নকশাল হামলা। IED বিস্ফোরণে নিহত অতিরিক্ত পুলিশ সুপার অশোক রাও।
  • মুম্বই লোকাল ট্রেনে দুর্ঘটনা। ভিড়ে ঠাসা ট্রেন থেকে পড়ে গিয়ে মৃত ৬ যাত্রী। আহত প্রায় ১২ জন যাত্রী।
  • পরিবেশকর্মী গ্রেটা থুনবার্গ ও প্রতিনিধিদলের ত্রাণ বহনকারী জাহাজকে গাজায় ঢুকতে বাধা।
  • অশান্ত লস অ্যাঞ্জেলস। মার্কিন অভিবাসন নীতির বিরুদ্ধে শনিবার থেকে পথে নেমেছেন সেখানের বাসিন্দারা। 
  • প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে চিঠি মহম্মদ ইউনুসের। নরেন্দ্র মোদীর ইদের শুভেচ্ছা বার্তার জবাবি চিঠি।
  • ১২ জুন SSC ভবন অভিযানের ডাক চাকরিহারা শিক্ষকদের। মঙ্গলবার রাষ্ট্রপতিকে মেল করবেন তাঁরা।
  • ১৬ জুন বিধানসভা অভিযানের ডাক চাকরিহারা শিক্ষকদের।
  • দিল্লি গেলেন চাকরিহারাদের একাংশ। দৃষ্টি আকর্ষণ করবেন রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রীর।
  • নিখোঁজ সোনমের খোঁজ মিলল উত্তরপ্রদেশের গাজিপুরে। সোনম-সহ গ্রেফতার চার অভিযুক্ত।
  • শুরু হল বিধানসভার বাদল অধিবেশন। পহেলগাঁওকাণ্ডের উল্লেখ করে শোকজ্ঞাপন। মুর্শিদাবাদে হিংসার ঘটনায় বিজেপির নীরবতা পালন।
  • ভোটের দাবিতে অনড় বিএনপি। চাপ বাড়ছে ইউনুসের। ইউনুসকে তোপ বিএনপি নেতা আমীর খসরু ও খালেদ হোসেনের।
  • মধ্য ইউক্রেনে প্রবেশ করেছে রুশ সেনা, দাবি ক্রেমলিনের। রুশ-ইউক্রেন যুদ্ধে এই প্রথমবার ইউক্রেনের মধ্যভাগে পৌঁছে গেল রুশ বাহিনী।
  • পঞ্চম গ্র্যান্ড স্ল্যাম জয় আলকারাজের। ইয়ানিক সিনারকে হারিয়ে ফরাসি ওপেন চ্যাম্পিয়ন আলকারাজ।
  • নেশনস লিগের ফাইনালে স্পেনকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন পর্তুগাল। টাইব্রেকারে ৫-৩ ব্যবধানে জয় পর্তুগালের। দ্বিতীয়বার নেশনস লিগ জয় রোনাল্ডোর।
  • New Date  
  • New Time  
হাসিনার দখলে গণভবন

12
September 2024

হাসিনার দখলে গণভবন

অনুসূয়া দাস, নিজস্ব প্রতিনিধিঃ গণভবন। বিভিন্ন রাষ্ট্রীয় কাজে ব্যবহার হয়েছে এই গণভবন। তবে রাষ্ট্রীয় কাজে ব্যবহার হলেও বাসভবন হিসাবে শেখ হাসিনা ছাড়া কেউ থাকেননি গণভবনে। কীভাবে… কতটা লড়াই করে এই গণভবনকে নিজের কব্জায় আনলেন শেখ হাসিনা?

ঢাকার শেরে বাংলা নগরে বিশালাকার জায়গা জুড়ে এক স্থাপত্য। কম বিতর্কে জড়ায়নি এই গণভবন। বিভিন্ন রাষ্ট্রীয়কাজে ব্যবহার হয়েছে গণভবন। বাংলাদশের প্রাক্তন সকল নেতা থেকে মন্ত্রী গণভবনকে রাষ্ট্রের কাজেই ব্যবহার করেছে। সেই গণভবনেই প্রথম বসবাস করেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
১৯৯৬ সাল থেকে ২০০১ সালের মাঝামাঝি পর্যন্ত ক্ষমতায় ছিলেন শেখ হাসিনা। তখনই তাঁর চোখ পড়ে গণভবনের দিকে। সেইসময় তিনি গণভবন বরাদ্দ নিয়ে সেখানে বসবাস করতে শুরু করেন। প্রধানমন্ত্রিত্ব ছাড়লেও তিনি গণভবন কখনই ছাড়তে চাননি। তবে তিনি কোনও পদে নেই, তাই তাঁকে ছাড়তে হবে সেই ভবন। এই নিয়ে শুরু হয়ে যায় রাজনৈতিক উত্তাপ। সেই আবহে ২০০১ সালে গণভবন ছাড়তে বাধ্য হন শেখ হাসিনা।
২০০১ সালের ২০ জুন তাঁর হাতেই সংসদে এক বিশেষ আইন পাশ হয়। সেই আইনে বলা হয় আজীবন শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা এসএসএফ দ্বারা নিরাপত্তা পাবে এবং পাবেন পৃথক এক আবাসন। আইন পাশের এক সপ্তাহ পরই তাঁর ক্ষমতা হস্তান্তরের কথা ছিল।
২০০১ সালের ২ জুলাই আওয়ামি ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় শেখ হাসিনাকে গণভবন বরাদ্দ দেওয়া হয়। এই আইনের ক্ষমতাবলে শেখ হাসিনা ও তাঁর ছোট বোন শেখ রেহানাকে ধানমুণ্ডির ৬ নং ওয়ার্ডের এক বিঘার সরকারি বাড়ির বরাদ্দ দেওয়া হয়।
হাসিনাকে গণভবন বরাদ্দ দেওয়ার পিছনে উঠে আসে একাধিক কারণ….
কী কী সেই কারণ?
১. প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার হুমকি যে দেওয়া হয়েছে. তাতে নিরাপত্তা কর্মীরা মনে করেন, গণভবন তাঁর থাকার জন্য সঠিক জায়গা।
২. শেখ মুজিবুর রহমানের আমলে এই ভবনের নাম ছিল গণভবন। পরে তাঁকে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন করা হয়।
৩. ১৯৯৬ সালে শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আসার পর তার নাম ফের গণভবন করা হয়।
৪. মন্ত্রিসভায় ঠিক হয় শেখ হাসিনা গণভবনে থাকবেন। এবং তাঁর সঙ্গে থাকবেন তাঁর ছোট বোন শেখ রেহানা।
৫. ১৯৮১ সালের ১২ জুন মন্ত্রিসভায় ঠিক হয়, রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া যে সব সরকারি সুযোগ সুবিধা পাচ্ছেন. তা পাবেন।
শেখ হাসিনার গণভবনের বরাদ্দ নিয়েও কম বিতর্ক তৈরি হয়নি। সবথেকে বেশি কটাক্ষের সুর ধেয়ে আসে বিএনপির তরফে। আপত্তি তুলে সাংবাদিক বৈঠক করেন বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়া। তখন রাজনৈতিক তর্ক বিতর্কে সাময়িক উত্তপ্ত হয়ে ওঠে বাংলাদেশ।
শেখ হাসিনার গণভবন বরাদ্দ বাতিলের দাবি জানানো হয়। অন্যদিকে পাল্টা দাবি তোলা হয় আওয়ামী লিগের তরফে। খালেদা জিয়া যেন তাঁর সেনা নিবাসের বাড়ি ছেড়ে দেন।
১৯৮১ সালে তৎকালীন রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান হত্যাকাণ্ডের পর তাঁর স্ত্রী খালেদা জিয়া ও তাঁর দুই ছেলেকে ১০ লক্ষ টাকা নগদ ও অন্যান্য সুবিধা দিয়ে ঢাকা সেনানিবাসের বাড়িটি রেজিস্টিকৃত দলিলের মাধ্যমে কিছু শর্তে ইজারা দেওয়া হয়। বাড়িটিতে জমির পরিমান ছিল ২ দশমিক বাহাত্তর একর। খালেদা জিয়ার সেই বাড়ি বাতিল করা হবে না কেন, সেইমর্মে দুটি নোটিস জারি করা হয়। যেখানে বলা হয়।নোটিসে উল্লেখ খালেদা জিয়া বাড়ি ও এজারার শর্ত ভঙ্গ করেছেন।তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গণভবন দেওযার বিষয়টিকে বাতিল করার সিদ্ধান্তকে আইনগত ভাবে চ্যালেঞ্জ করার সিদ্ধান্ত নেন বিএনপি।২০০১ সালের ২রা জুন সংসদে যে আইন পাশ হয়. তা অসংবিধানিক বলে যুক্তি দিয়েছিল বিএনপি। বলা হয় আইনটি দেশের নাগরিকের বিপরীতে গিয়ে কেবলমাত্র দুটি মানুষের জন্য প্রযোজ্য হয়। এর মধ্যে হয়ে যায় রাজনৈতিক পট পরিবর্তন । ২০০১ সালের অক্টোবর মাসে নির্বাচনে জয় লাভ করে ক্ষমতায় আসে বিএনপি। ডিসেম্বর মাসে জাতির পিতার পরিবারের সদস্যদের নিরাপত্তা আইন ২০০১ বাতিল করা হয়।

ফের একবার উত্তাল হয়ে ওঠে বাংলাদেশের মাটি। উত্তপ্ত বাংলাদেশের মধ্যে গণভবন ছাড়ার সিদ্ধান্ত নেন শেখ হাসিনা। ২০০১ সালের ১৬ অগাস্ট গণভবন ছেড়ে দেন তিনি। বাড়ি ছাড়ার সময় সাংবাদিক বৈঠকে বলেছিলেন, বাড়ি নিয়ে এত কথা শুনতে ভালো লাগে না।বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর শেখ মুজিবুরের সময় গণভবন নির্মাণ করা হয়। তবে শেখ মুজিবুর সেখানে বসবার করতেন না। তিনি পরিবার নিয়ে বসবার করতেন ধানমুণ্ডির ৩২ নং সড়কের বাড়িতে। যেটি পরে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি যাদুঘর করা হয়। ২০০১ সালে শেখ মুজিবুর তখন বলেছিলেন প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন গণভবন অফিসের কাজে ব্যবহার করতেন। মূলত বিকেল ও সন্ধ্যাকালীন অফিস হিসাবে এটি ব্যবহার করা হত। শেখ মুজিবুর হত্যাকাণ্ডের পর গণভবন অনেকটাই পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে থাকত বলে জানা যায়। ১৯৮৫ সালে গণভবন সংস্কার করে সেটিকে রাষ্টীয় অতিথি ভবন করে ব্যবহার করা হত। বিদেশি রাষ্ট্রপ্রধান ও সরকারি প্রধানদের জন্য এই অতিথি ভবন ব্যবহার করা হতো। এক সময়ে ঢাকা সফরে গিয়ে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধী বসবাস করেছিলেন। এরপর ১৯৯৬ সালে নির্বাচনে জয়লাভ প্রধানমন্ত্রী হন শেখ হাসিনা। আবার তিনি বসবাস শুরু করেন এই ভবনে। তখন নাম ফের দেওয়া হয় গণভবন। ২০০১ সালে শেখ হাসিনা গণভবন ছেড়ে যাওয়ার পর কয়েক বছর সেটি আর ব্যবহার করা হয়নি। এরপর ২০০৯ সালে আওয়ামী লিগের ক্ষমতায় আসার পর শেখ হাসিনা প্রথমে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় উঠেছিলেন । তারপর গণভবন সংস্কার শেষে ১৪ মাস পরে ২০১০ সালের মার্চ মাসে শেখ হাসিনা গণভবনে বসবাস করা শুরু করেন। তাঁর আমলে বেশিভাগ কাজ এই ভবন থেকেই করা হয়। গণভবনকে এখন জুলাই স্মৃতি যাদুঘর করার কথা ভাবছেন মহম্মদ ইউনুস।

INDIA- PAKISTAN WAR: নিউক্লিয়ার ব্ল্যাকমেলের পাল্টা অ্যাকশন রেডি। Pahalgam Attack। Nuclear Bomb

DA CASE NEWS : সুপ্রিম কোর্টে ফের পিছল ডিএ মামলার শুনানি | Supreme Court | West Bengal News

Bangladesh News : মৌলবাদের কোলে দুলছে ইউনুসও । Muhammad Yunus | Sheikh Hasina | Bd Politics

Gautam Barat : বুম্বাদা Prosenjit Chatterjee বলেছিলেন আমাকে নিয়ে Story করতে । Tollywood Story

THE NEWSROOM PLUS : ” আমার খুন করতে ভালো লাগে ” – সৌরভ দাস । SOURAV DAS EXCLUSIVE । RPLUS NEWS

Tanmoy bhattacharya Exclusive:রাজনীতি শেখা উচিত কার থেকে ?।The Newsroom Plus।Baranagar By Election

Koustav Bagchi Exclusive : “যা করেছি বেশ করেছি” – কেন বললেন কৌস্তভ ?

Ayodhya Ram Mandir News

Ayodhya Ram Mandir News : রামসুধায় মেতেছেন ভক্তরা । R Plus News

What Men Really Wants : “পুরুষ কি চায় ? ” । @RPlusnewsdigital