সাংবাদিক: সুচারু মিত্র : বাংলাদেশের ইস্যু নিয়ে প্রথম থেকেই সরব
পশ্চিমবঙ্গের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। সংখ্যালঘুদের ওপর আক্রমণ হচ্ছে বিশেষ করে সংখ্যালঘু হিন্দুদের ওপর আক্রমণ হচ্ছে। ডক্টর ইউনুসকে বারে বারে তার জোড়ালো বক্তব্যের মাধ্যমে বুঝিয়েছেন শুভেন্দু অধিকারী। কখনো পেট্রাপোল সীমান্ত আবার কখনো ঘোজাডাঙ্গা সীমান্ত। সীমান্তবর্তী অঞ্চলে গিয়ে হিন্দু সনাতনীদের একত্রিত করে ইউনূসের বিরুদ্ধে বিষোদগার করেছেন শুভেন্দু অধিকারী। বাংলাদেশের সংখ্যালঘু হিন্দুদের ওপর আক্রমণ যেভাবে হচ্ছে, চিন্ময় কৃষ্ণদাস ব্রহ্মচারী কে যেভাবে আক্রমণ করে তাকে কারাগারে নিক্ষেপ করে রাখা হয়েছে, তা ঠিক হচ্ছে না বলেও বারবার সতর্ক করেছেন শুভেন্দু অধিকারী। আর এবার শুভেন্দুর ওপর হামলার আশঙ্কা। আর সেই আশঙ্কাতেই তার নিরাপত্তা বেষ্টনী আরো আঁটো-সাঁটো করে দিল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। কেন্দ্রীয় গোয়েন্দাদের মারফত খবর পেয়েই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকেই তড়িঘড়ি এই আঁটো-সাঁটো নিরাপত্তা বেষ্টনী শুভেন্দু অধিকারীর জন্য। ঠিক কি কি নিরাপত্তা বেষ্টনীতে বদল এল শুভেন্দু অধিকারীর আসুন দেখে নেওয়া যাক:-
(১)শুভেন্দু অধিকারীর প্রত্যেক সভায় ডি জোন থাকতে হবে।
(২)বিরোধীদল নেতার বাইরের কর্মসূচির সময় কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা রক্ষীরা শিল্ড এবং আগ্নেয়াস্ত্র রাখবেন।
(৩)স্পর্শকাতর এলাকায় শুভেন্দু অধিকারীর কর্মসূচি থাকলে বুলেট প্রুফ গাড়ি ব্যবহার করতে হবে।
(৪)নিরাপত্তা বেষ্টনীতে এবার মহিলা নিরাপত্তা রক্ষী আনার ব্যবস্থা।
(৫)প্রত্যেক কর্মসূচি এবং শুভেন্দু অধিকারীর গতিবিধি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক কে জানানো হবে।
(৬)বিধানসভায় বিরোধী দলনেতা যে গেট দিয়ে প্রবেশ করেন এবং বেরোন সেই গেটে যাতে মানুষের ভিড় না থাকে তার দিকে জোর দিতে হবে।
(৭)২২ জনের সশস্ত্র বাহিনী সবসময় কন ভয়ে থাকবে।
(৮)কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা পুরোপুরি নজর রাখবেন।