ষষ্ঠী চট্টোপাধ্যায়,সাংবাদিক: রাজ্যের এডভোকেট জেনারেল কিশোর দত্ত আদালতে জানায়,মেডিক্যাল কেসে প্রথমে প্রাথমিক অনুসন্ধান হয়। 13 সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে। ভিকটিম ফ্যমিলি অভিযোগ করেছে।
এজির বক্তব্যের পরিপরেক্ষিতে প্রধান বিচারপতির প্রশ্ন কি ব্যবস্থা নিয়েছেন ওই সংস্থার বিরুদ্ধে?
উত্তরে এডভোকেট জেনারেল বলেন,তিন ব্যাচের স্যালাইন বানায় সংস্থাটি। 33 হাজার বোতল মোট তিনটি ব্যাচে আনা হয়। একজন মৃত বাকি তিনজন চিকিৎসাধীন। কেন এমন হল সেটা দেখা হচ্ছে। রাজ্যের ল্যাবে এবং মুম্বাই NABL ল্যাবে পরীক্ষা করা হচ্ছে। তিনটে ব্যাচের স্যালাইন পাঠানো হয়েছে। এই সংস্থা গোটা রাজ্যে স্যালাইন সাপ্লাই করে থাকে। ফের প্রধান বিচারপতির প্রশ্ন এজি উদ্দেশ্যে
ওই সংথাকে নোটিস পাঠানো হয়েছে?
এজি জানান,আমরা নানা বিষয়ে আগে ওই সংস্থাকে নোটিস পাঠিয়েছি। এখন যৌথ ভাবে বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। সেট্রাল ড্রাগ ল্যাবরেটরি তারাও দেখছে –রাজ্য
মামলাকারীর পক্ষের আইনজীবী ফিরোজ এদুলজি অভিযোগ করেন,২০১৫ সালের জুন মাসে ডাক্তার উদয়ন মিত্র তিনি এই ড্রাগ নিয়ে কথা বলেছিলেন। তারপর তাকে টার্গেট করা হয়। বাইরের দোকান থেকে নিলে কোনও সমস্যা হচ্ছে না। হাসপাতালের স্যালাইন ব্যবহার করলে অসুস্থ হচ্ছে। পরে তাকে নিজের পদ ছাড়তে হয়েছিল।
কর্ণাটক দরকার নিষিদ্ধ করেছিল। তারপর সেই সংথার আধিকারিকের বিরুদ্ধে বিভাগীয় তদন্ত শুরু করে। কিন্তু এই রাজ্য সে সব করেনি। যদি 2024 সালে ডিসেম্বর মাসে এই রাজ্য সংস্থাকে স্যালাইন বানাতে বারণ করে থাকে তাহলে তাদের স্যালাইন কেন হাসপাতালে ব্যবহার করা হল? তাহলে সমস্যা কি ছিল? আগে দেখতে হবে ড্রাগ কোয়ালিটি। সেটা কম্প্রোমাইজ করা যায় না।
রাজ্যের তরফে আদালতে জানানো হয় ও ৩বিএফ এই ব্যাচ (নভেম্বরের 23 বানানো হয়। ও3B F 2396 (ফেব্রুয়ারি 2024 বানানো হয়। 03BF 2494 (এটা বানানো হয় may 2024) যদিও মামলাকারীর পক্ষের আইনজীবী ফিরোজ জানায় আমাদের কাছে খবর এল আরেকজন মারা
মামলার পরবর্তী শুনানি আগামী ৩০ শে জানুয়ারি ।