ষষ্ঠী চট্টোপাধ্যায় সাংবাদিক: আবেদনকারীর দাবি ২০২২ সালের নভেম্বর মাসে ইসলামপুর সার্কেলের এসয়াই(স্কুল ইনন্সপেকটর) অফিস থেকে প্রায় ২ লক্ষ বই চুরি হয়ে যায়।ঘটনায় ২০২২ সালের ২ ডিসেম্বর এফয়াইয়ার দায়ের হয় ইসলাম্পুর থানায়।
পুলিশ ঘটনায় অভিযোগের ভিত্তিতে গণেশ মণ্ডল নামে এক ব্যাক্তি যিনি ঐ গোডাউনের দায়িত্বে ছিলেন তাকে এবং আর একজনকে মোট দুজন ব্যাক্তিকে গ্রেফতার করে।পরে তারা জামিন পেয়ে যায়।
এর বিরুদ্ধে এলাকার লোকজন হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন।তাদের বক্তব্য প্রাইমারি প্রথম শ্রেণি থেকে চতুর্থ শ্রেণী পর্যন্ত বাংলা ইংরেজি সহ অন্যান্য সমস্ত বই ছিল এবং ঐ বই আদৌ গোডাউনে আনাই হয়নি।বাইরে বিক্রি করে দেওয়া হয়েছিল।এর পেছনে রয়েছে বড় চক্র।নিরপেক্ষ তদন্তকারী সংস্থা দিয়ে তদন্ত করা হোক।
দেবাশিস বন্দ্যোপাধ্যায়, আবেদনকারীর আইনজীবী :–
প্রায় ২ লক্ষ প্রাইমারি স্কুলের বই। স্কুল ইনসপেক্টরের থেকে চুরি হয়ে যায় যায়।প্রায় ৩ কোটি টাকার বই।মাত্র ৩০ হাজার বই পরে উদ্ধার করেছে পুলিশ । ঘটনার প্রায় দুবছর হয়ে গেছে। কিন্তু প্রকৃত দোষী বা এর পেছনে কারা রয়েছে তা এখনো উদ্ধার করতে পারেনি পুলিশ। এর তদন্ত প্রয়োজন।
রাজ্যের আইনজীবীর :– অভিযুক্ত দুজনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দেওয়া হয়েছে। চলতি বছরের ৩০ নভেম্বর এ চার্জশিট দেওয়া হয়েছে। দুজনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দেওয়া হয়েছে।
দেবাশিস বন্দ্যোপাধ্যায়, আবেদনকারীর আইনজীবী :–
এটা শুধু দুজনের কাজ নয়।এর পেছনে বড় চক্র রয়েছে।
প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চর নির্দশে:–
ইতিমধ্যে চার্জশিট পেশ হয়েছে। তাই আপাতত উত্তর দিনাজপুর জেলা প্রাইমারি শিক্ষা সংসদ আগে কি পদক্ষেপ নিয়েছিল সেটা আদালতে রিপোর্ট দিয়ে জানাতে হবে। তিন সপ্তাহের মধ্যে রিপোর্ট দিতে হবে।