ষষ্ঠী চট্টোপাধ্যায়, সাংবাদিক:মেদিনীপুর কলেজ আন্দোলন কারীদের থানায় তুলে নিয়ে গিয়ে মারধর অত্যাচারে মামলা। সুচরিতা দাস, সুশ্রীতা সরেনের মামলা। আইনজীবীদের অভিযোগ,যাদবপুরের ঘটনার প্রতিবাদে মেডিনীপুর কলেজ ক্যাম্পাসে ভিতরে আন্দোলন চলছিল। সেখান থেকে তুলে নিয়ে যায়। মাঝ রাতে গ্রেপ্তার না দেখিয়ে ছেড়ে দেয়। তার আগে পুলিশ কাস্টডিতে বেধড়ক মারধর করা হয়। আশ্লীল ভাষয় গালিগালাজ করা হয়। হুমকি দেওয়া হয়। পুলিশের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করা হোক। কলেজের মধ্যে ভিডিও ফুটেজও আছে।
এজি উদ্দেশ্যে বিচারপতি আগে অনুসন্ধান হওয়া উচিত। তারপরে FIR হবে কি না সেটা সিদ্ধান্ত নিতে হবে। পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে, সেটা খতিয়ে দেখা দরকার।রাজ্যের এডভোকেট জেনারেল কিশোর দত্ত বলেন,যখন তরুণী থানায় আসেন তখন তার সঙ্গে একাধিক আইনজীবী ছিলেন। সিসিটিভি ফুটেজ আছে। তাকে দুপুরের খাওয়ার দেওয়া হয়। দুপুরে থানার হেফাজতে ঘুমোয়। বিকেলে কোনো একটা সংগঠনের সঙ্গে চ্যাট করতে থাকে। মিথ্যে অভিযোগ করে পুলিশের মরাল ভাঙার চেষ্টা করা হচ্ছে।বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষের মন্তব্য পুলিশের বক্তব্য নিয়ে আপত্তি থাকায় হলফনামা দিতে হবে। থানার ওসি কে হলফনামা দিতে হবে।
আইজি মুরলী ধর শর্মা কে তদন্তের নেতৃত্ব দেওয়ার নির্দেশ। সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখা সহ তিনি পুলিশের বিরুদ্ধে সব অভিযোগ খতিয়ে দেখে রিপোর্ট দেবেন। ২৬ মার্চ পরবর্তী শুনানি।