‘থ্রি ইডিয়েট’ এবং “পিকের” পর বলিউডের শক্তিশালী জুটি আমির খান এবং পরিচালক রাজকুমার হিরানি আবারও জুটি বাঁধছেন দাদা সাহেব ফালকে বায়োপিকের জন্য।
মৌসুমী সাহা -দাদাসাহেব একজন প্রযোজক, পরিচালক, চিত্রনাট্যকার ভারতীয় চলচিত্রের জনক । তার প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলী এই সিনেমাটি কেবল ইতিহাসের রচনা নয়, অনেক কিছু প্রতিশ্রুতি ও বটে। স্বাধীনতা সংগ্রামের পটভূমিতে একজন শিল্পীর অসাধারণ যাত্রা কে বর্ণনা করা যিনি শুরু থেকে সমস্ত প্রতিকূলতার বিরুদ্ধে চলচ্চিত্র শিল্পের জন্ম দেন। ভারত সরকার ১৯৬৯ সালে দাদা সাহেব ফালকে পুরস্কার প্রবর্তন করা হয় যা চলচ্চিত্রের আজীবন কৃতিত্বের জন্য সর্বোচ্চ স্বীকৃতি হিসেবে বিবেচিত হয়।
এই সিনেমার নাম এখনো ঠিক করা হয়নি অক্টোবরে কাজ শুরু হবে বলে আশা করা হচ্ছে ।আমির খানের “তারে জমিন পর ‘এর কাজ শেষ হওয়ার পরেই এই চরিত্রের জন্য প্রস্তুতি শুরু করবেন মিস্টার পারফেকশনইষ্ট এমনটাই জানা গিয়েছে ।
চিত্রনাট্য তৈরিতে প্রায় চার বছর সময় লেগেছে পরিচালক হিরানির।সহযোগী অভিজাত তেজস্বী ,হিন্দুকুশ ভরদ্বাজ এবং অভিস্কর ভরদ্বাজ এর সাথে কাজ করেছেন ,ফালকের নাতি চন্দ্রশেখর শ্রীকৃষ্ণ পুসালকার ও সক্রিয়ভাবে জড়িত ছিলেন। যা ছবিটির সত্যতা আনতে সাহায্য করছে। ফিল্মে ভিস্যুয়াল ডিজাইন করার জন্য এ আই টেকনোলজি ব্যবহার নজর কাড়বে। এমন একটি চলচ্চিত্র তৈরি হতে চলেছে যার শুধুমাত্র ঐতিহাসিক গল্পই বলবে না বরং ভারতীয় সিনেমার চেতনাকেও উদযাপন করবে।