শিল্প ও কর্মসংস্থানের দাবিতে ১১ ফেব্রুয়ারি নবান্ন অভিযানের ডাক দিয়েছিল ১০টি বামপন্থী ছাত্র ও যুব সংগঠন। মিছিল আটকাতে, আ্ন্দোলনকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে লাঠিচার্জের পাশাপাশি কাঁদানে গ্যাস ও জলকামান ব্যবহার করেছিল পুলিশ। আহত হয়েছিলেন বেশ কয়েকজন বাম কর্মী ও সমর্থক। গুরুতর আহত হয়েছিলেন বাঁকুড়ার কোতুলপুরের মইদুল ইসলাম মিদ্যাও। রাস্তায় পড়ে কাতরাতে দেখা গিয়েছিল তাঁকে। এরপর থেকেই যমে মানুষে টানাটানি চলছিল। একটি বেসরকারি নার্সিংহোমে মইদুলকে বাঁচানোর আপ্রাণ চেষ্টা করছিলেন চিকিৎসকরা। তাঁদের সেই চেষ্টা ব্যর্থ করে সোমবার মারা যান মইদুল। পুলিশের লাঠির ঘায়েই নবান্ন অভিযানের দিন আহত হন মইদুল। স্বভাবতই প্রশ্নের মুখে পুলিশের ভূমিকা। যদিও সোমবার নবান্নে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, বামকর্মীর মৃত্যু ঠিক কী কারণে হল তা তদন্ত করে দেখবে পুলিশ। পরিবারের লোকেরা চাইলে রাজ্য সরকার তাঁদের পাশে দাঁড়াবে বলেও আশ্বাস দিয়েছেন তিনি।
Facebook
Instagram
Twitter
Rplus is most proud of how its work impacts the real world and how it is using its powerful reach to campaign for and with the people of Bengal.