ওয়েব ডেস্ক: গ্যাংস্টার থেকে মনিকর্ণিকা, প্রতিটি ছবিতেই নিজের শ্রেষ্ঠত্ব প্রমান করার চেষ্টা করেছেন।
বলিটাউনের অনবদ্য বোল্ড অভিনেত্রী কঙ্গনা রানাওয়াত বহুবার সমালোচনার সম্মুখীন হয়েছেন।
২২ বছর বয়সে জিতে নিয়েছেন ৩টি জাতীয় পুরস্কার।
বলিউড তাঁকে ‘বিউটি উইথ ব্রেন’ বলতে বাধ্য হয়। জীবনে ৩২ বছরের নানান উত্থান পতনের কাহিনী জড়িত আছে। বড় হয়েছেন হিমাচল প্রদেশে।
স্কুলিং দিল্লিতে, তারপর মুম্বইতে মডেলিং-এর হাতছানি। অভিনয় ছাড়াও তিনি একজন দক্ষ বাস্কেটবল প্লেয়ার।
ছোটবেলায় কঙ্গনার লক্ষ্য ছিল ডাক্তার হয়ে ওঠা। কিন্তু পড়াশুনোর বদলে ভাষ্কর্য ও শিল্পকলায় তাঁর মন ছিল বেশি। পড়াশুনোর জন্য অনেকবার তিরষ্কৃত হয়েছিলেন বাবা মায়ের কাছে।
বোর্ড পরীক্ষার সময় অমনযোগিতার কারণে প্রথমবার তাঁকে থাপ্পড় মারেন বাবা।
আদ্যপ্রান্ত জেদি স্বভাবের মেয়েটা থেমে থাকেনি সেখানে। দিল্লিতে থাকাকালীন নাম লেখান থিয়েটারে। সেখান থেকেই মুম্বই মডেলিং জগতের হাতছানি।
২০০৬-এ প্রথম বাঙালি পরিচালক অনুরাগ বসুর হাত ধরে বলিউডে অভিষেক কঙ্গনার।
ছবির নাম ছিল গ্যাংস্টার। এরপর আর ফিরে তাকাতে হয়নি।
মনিকর্ণিকার ছবিতে একাই তিনি নক্ষত্র হয়ে উঠেছেন। প্রেম প্রসঙ্গে তাঁর বক্তব্য, জীবনে অনেকের সঙ্গে সম্পর্ক তৈরি করেছেন কিন্তু সব অভিজ্ঞতাই তার কাছে সমান।
এমনকি প্রাক্তনদের দৃষ্টি আকর্ষন করার ব্যর্থ চেষ্টায় বিশ্বাসী নন তিনি। আদিত্য পাঞ্চালীর সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে মুখ খুলেছিলেন সাহস করে।
বিতর্কের সম্মুখীন হয়েও পিছিয়ে পড়তে শেখেননি তিনি। আজ ২৩ মার্চ তাঁর জন্মদিনে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন অনুরাগীরা।