ষষ্ঠী চট্টোপাধ্যায়, সাংবাদিক: ২০২৬ পর্যন্ত আমরা ফের এই ইসুতে বলবও।এই মাসের সেশনের ৩-৪ দিন বাকি।কোনও দোষ করি নি, বাইরে এসে বসে থাকবও।মুখ্যমন্ত্রী যখন পার্লামেন্টে কাগজ ছুড়ি ছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, যখন বিধানসভা ভাঙচুর করেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ।এখন স্পিকার এই সব কথা বলছে, কাগজ ছেড়া নিয়ে এই ভাবে সাসপেন্ডে করলেন।কোনও দিন তো হাউসের LIVE দেখান না, তা হলে এলাকার মানুষ কী ভাবে দেখবে।কাল আসানসোলে যে ঘটনা ঘটেছে, সেটা খুবই দুর্খজনক।মহম্মদন ইউসুনের সরকার একটা মৌলবাদীদের সরকার। BNP এর মত আমরাও চাই বাংলাদেশে তাড়াতাড়ি নির্বাচন হোক।
ভাঙড়ে বার বার দেখছি, সেখানে সাধারণ হিন্দুরা থাকে, সেখানে আইনশৃঙ্খলা নিয়ে ছিনিমিনি খেলছে: অগ্নিমিত্রা
আমরা শুনছি, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় ও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মধ্যে ক্ষমতা দখলের জন্য লড়াই চলছে।এখন অভিষেক ঘনিষ্ঠ বিধায়কদের টার্গেট করা হচ্ছে।অভিষেকের বন্দ্যোপাধ্যায় লবি কে এখন ভয় পাচ্ছে। আমাদের রাজ্যে দুই ধরণের নিয়োম চলে।বাংলার মানুষ দেখুন, এই সরকার কে চালাচ্ছে গুন্ডা, জঙ্গী, সবাই দেখুন আপনাকে কী সরকার কে এনেছেন।এই সরকারকে চালানো করছে কিছু ডাকাত: অগ্নিমিত্রা
মন্ডল সভাপতির তালিকা আসতেই গোষ্ঠী দ্বন্দ্ব বিজেপিতে। এই ইসুতে তার বক্তব্য সবাইকে খুশি করা যায় না। এটা পাটির মধ্যের বলতে হবে। সব বিধায়কদের বলবও আপনারা পাটির অভ্যন্তরীণ বিষয়।।পাটির মধ্যে বলুনঅবশ্যই বিশায়ক ও সাংসদের গুরুত্ব দিতে হবে।১৪৪ বছর কুম্ভ মেলা হচ্ছে। ১০ কোটির মানুষের মধ্যে ৫ কোটি মানুষ কুম্ভ মেলায় গিয়েছে। তাই সবাইকে একটু সর্তক হওয়া দরকার। মানুষ টিকিট পাচ্ছে না।
রেল ও সবাইকে সর্তক থাকতে হবে। সবাইকে একটু সাবধান হওয়া দরকার।মোহন ভাগবত সমাজ গড়া নিয়ে, দেশ কে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য যে বক্তব্য রেখেছেন, তাতে যদি হিন্দুরা সংগঠিত হয়, সটা খুবই দরকার।