ষষ্ঠী চট্টোপাধ্যায়, সাংবাদিক- প্রাথমিকে ৩২ হাজার চাকরি বাতিল মামলা।কে সুবিধা পেয়েছে। কে পায়নি সেটা দেখবো না। দুর্নীতি দেখলে পদক্ষেপ করবো মন্তব্য হাইকোর্টের।
শিক্ষকদের একাংশের আইনজীবী:–
স্পইরাল বাইন্ডিং এর তথ্য কি করে গ্রহনযোগ্যতা পেল? বোর্ড কিছু বাধা দেয়নি। ২০১৪ সালের টেটে ২০১৬ সালের নিয়োগ প্রক্রিয়া। এসবসু রায় সংস্থার হাতে ওএমআর শিটের মূল্যায়নের দায়িত্ব ছিল। সমস্ত দুর্নীতি টেট সম্পর্কিত। ২০১৬ সালের নিয়োগ প্রক্রিয়া সংক্রান্ত নয়।
বিচারপতি তপব্রত চক্রবর্তী:– দুটিই তো সম্পর্কিত।
আইনজীবী:–
যা শূন্যপদ ছিল তাঁর চেয়ে বেশি নিয়োগ হয়েছে। কিন্তু আমরা নিয়োগ খারিজ করার পক্ষে নই। তৎকালীন পর্ষদ সভাপতি গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। ২০১৬ সালের নিয়োগ প্রক্রিয়াতে দুর্নীতির জন্যই। আইন ছাড়াই ন্যায়বিচার এর প্রশ্ন থাকছে একক বেঞ্চের নির্দেশে। সকলের ক্ষেত্রে দুর্নীতি হয়েছিল এটা কি করে বলা যায়।
বিচারপতি:–
কে সুবিধা পেয়েছে। কে পায়নি সেটা দেখবো না। দুর্নীতি দেখলে পদক্ষেপ করবো।
আইনজীবী:– আবেদনকারীদের মৌখিক বক্তব্যের ভিত্তিতেই মডিফিকেশন করা হয়েছিল।
পরবর্তী শুনানি ৭ জুলাই।