ওয়েব ডেস্ক: দিন দিন খারাপ হচ্ছে পরিবেশের অবস্থা। একদিকে নেই বৃষ্টির দেখাষ আবার অন্যপ্রান্তে বৃষ্টিতে ভেসে যাচ্ছে শহর।
একদিন জণজাতি হাহাকার করছে এক ফোঁটা জলের আশায়, ঠিক অপরপ্রান্তেই আবার আনন্দ উৎফুল্লতায় রাস্তায় ফেলে দেওয়া প্লাস্টিক ক্ষতি করছে সারা পৃথিবীর।
এমন একটি পরিস্থিতে দাঁড়িয়ে আজ মানুষ চিন্তিত। উপায় খুঁজছে তারা সুস্থভাবে বাঁচার। কিন্তুসত্যিই কি আর সেটা খুব একটা সম্ভব হবে? ঘড়ির কাঁটা এগোচ্ছে ঝড়ের বেগে।
ঠিক তার সঙ্গেই এগিয়ে আসছে আমাদের মৃত্যু ও পৃথিবীর ধ্বংস। ঠিক এমনই একটি সময়কালে দাঁড়িয়ে শুনতে পাওয়া গেল আরেকটি ভয়ংকর খবর।
আরও পড়ুন : ৭৬ বয়সী হরজিন্দর সিং দিল্লি ঘোরেন তাঁর “ফ্রি অটো অ্যাম্বুলেন্স” নিয়ে…
যা মানুষের মনকে ফেলল আরও এক দ্বন্দে। গলছে আন্টার্টিকার বরফ। ততে বাড়ছে জলের পরিমাণ।
ঠিক এরকমভাবেই বরফ গলতে থাকলে পৃথিবীর জন্য অপেক্ষা করছে এক সাংঘাতিক ভবিষ্যত। সবার আগে জলের তলায় চলে যাবে মুম্বাই ও চেন্নাই।
৫০ সেমি জলে তলিয়ে চলে যেতে পারে। এমনই তথ্য দিল নাসা। গ্লোবাল ওয়ার্মিংই এর কারণ।
তার জন্য এবার থেকে বদলাতে হবে রোজকার নিয়ম। জমাতে হবে জল, বেশি করে লাগাতে হবে গাছ। তাহলে যদি এই পৃথিবাকে ধ্বংস হওয়ার থেকে বাঁচাতে পারি।