Icon Icon Icon

সদ্যপ্রাপ্ত সংবাদ

  • প্রয়াত দেশের প্রাক্তন বিদেশমন্ত্রী এসএম কৃষ্ণ। মঙ্গলবার ভোরে বেঙ্গালুরুতে নিজের বাসভবনেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে বয়স হয়েছিল ৯২ বছর। ১৯৯৯-২০০৪ সাল পর্যন্ত কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন তিনি। ২০০৯-২০১২ সাল পর্যন্ত বিদেশমন্ত্রী ছিলেন। এসএম কৃষ্ণ-র মৃত্যুতে শোকপ্রকাশ প্রধানমন্ত্রীর।
  • জোরাল হচ্ছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ‘ইন্ডিয়া’ জোটের মুখ করার দাবি। অখিলেশ যাদব, শরদ পাওয়ারের পর একই দাবি লালু প্রসাদ যাদবেরও। ওয়াই এস আর কংগ্রেসও নেত্রী হিসাবে সমর্থন করছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে সমর্থন উদ্ধব ঠাকরের শিবসেনারও।
  • বিনিয়োগের নাম করে প্রতারণার অভিযোগ। অভিনেতা ধর্মেন্দ্রকে সমন পাঠাল দিল্লির আদালত। অভিনেতা-সহ তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছিলেন ব্যবসায়ী সুশীল কুমার। রেস্তরাঁ ব্যবসায় বিনিয়োগের নামে প্রতারণার অভিযোগ অভিনেতার বিরুদ্ধে।
  • মৃত্যুদণ্ড কার্যকরে অযৌক্তিক দেরি ঠিক নয়। এতে আসামির অধিকার ক্ষুণ্ণ হয়। পর্যবেক্ষণ সুপ্রিম কোর্টের। শীর্ষ আদালতের তিন বিচারপতির বেঞ্চের পর্যবেক্ষণ, এই পরিস্থিতিতে ফাঁসির সাজা বদলে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়াতেও ভুল কিছু নেই।
  • বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধুর ‘জয় বাংলা’ স্লোগান খারিজ। এই স্লোগান খারিজ বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টে। ‘জয় বাংলা’ আর বাংলাদেশের জাতীয় স্লোগান নয়। হাইকোর্টে ২০২০ সালে নির্দেশিকায় স্থগিতাদেশ দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট।
  • কুয়াশার কারণে দৃশ্যমানতা কম। ১২ নং জাতীয় সড়কে ভয়াবহ দুর্ঘটনা। মৃত ৩। শান্তিপুরের বাবলা পঞ্চায়েত এলাকার ঘটনায় চাঞ্চল্য। কলকাতা থেকে কৃষ্ণনগরগামী লরির পিছনে ধাক্কা চারচাকা গাড়ি। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় চারচাকায় থাকা থাকা তিন ব্যক্তির।
  • মুম্বইয়ে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একাধিক গাড়িকে ধাক্কা বাসের। মৃত ৭। আহত অন্তত ৪৯ জন। নিহতদের পরিবারকে পাঁচ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণের ঘোষণা মহারাষ্ট্র সরকারের তরফে।
  • সপ্তাহান্তে নামবে পারদ। ঘন কুয়াশার সতর্কতা জারি দার্জিলিং-সহ উত্তরবঙ্গের পাঁচ জেলায়। কুয়াশা থাকবে দক্ষিণবঙ্গের বেশ কিছু জেলাতেও। চলতি সপ্তাহের শেষেই ১৫ ডিগ্রি ছুঁতে পারে কলকাতার তাপমাত্রা।
  • কয়লা পাচার মামলায় চার্জ গঠন হল মঙ্গলবার। আসানসোলের বিশেষ সিবিআই আদালতে ৪৯ জন অভিযুক্তের বিরুদ্ধে চার্জ গঠন হয়। ভার্চুয়াল মাধ্যমে হাজিরা দেন বিকাশ মিশ্র। যৌন হেনস্থার মামলায় গ্রেফতার হয়ে প্রেসিডেন্সি জেলে বন্দি বিকাশ। সেখান থেকেই ভার্চুয়ালি হাজিরা দেন তিনি।
  • New Date  
  • New Time  
ব্রিটেনে রক্ষণশীলদের জয়ে ভারতের মানুষ কি নিরাপদ?

16
December 2019

ব্রিটেনে রক্ষণশীলদের জয়ে ভারতের মানুষ কি নিরাপদ?

ওয়েব ডেস্ক : ব্রিটেনে রক্ষণশীলরা বিপুল হারে ভোটে জিতেছে। এমনকী, বিরোধী লেবার পার্টিরও অনেকে ব্রেক্সিট ইস্যুতে শিবির পালটেছে। ১৯৩৫ সালের পর এত খারাপ ফল ব্রিটেনের লেবার পার্টির হয়নি। স্বাভাবিকভাবেই ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে গাঁটছড়া কাটার ভরসা পেয়েছেন। জেতার পর তিনি বলেছেন, তাঁর লক্ষ্য ব্রিটেনের মানুষের স্বার্থ দেখা। বরিস জনসনের কনজারভেটিভ পার্টিকে এবার বহু ব্রাউন সাহিব-মেম সাহিব ভোট দিয়েছেন। একঝাঁক ভারতীয় এমপি পেয়েছেন বরিস জনসন। তাতে অবশ্য বিজয় মাল্য-নীরব মোদির মতো ফেরারিদের ভারত নির্ঝঞ্ঝাটে হাতে পাবে কি না সন্দেহ। আপাত খাতির-ভদ্রতার আড়ালে দেশটার অভিজাতদের অবস্থা তো এখনও বহুলাংশে লরেন্সের ‘লেডি চ্যাটার্লিজ লাভার’-দেরই অভিজাতদের মতো। পদে পদে ভণ্ডামির রাজত্ব।

আরও পড়ুন : নেপালে বাস দুর্ঘটনায় মৃত ১৪ শরনার্থী, আহত ১৮

ব্রিটিশ-ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের বাণিজ্য ব্যবস্থা নতুন করে গড়ে উঠলে ভবিষ্যতে কী হতে পারে, আর তাতে ভারতের মতো দেশের অর্থনীতি কী ধরনের সুবিধা পেতে পারে, সে কথা বড় বড় অর্থনীতিবিদ বলতে পারবেন। তবে, ব্রিটেনের রাজকোষে যে পরিমাণ সোনা মজুত আছে তাতেই বিশ্বে পাউন্ডের মূল্যমান নির্ধারিত হয়। পাউন্ডের দাম ডলারের চাইতে বেশি। ব্রিটিশ রানির তোষাখানায় মজুত সোনার সিংহভাগই গিয়েছিল ভারত থেকে। রেপ অফ বেঙ্গল নিয়ে দাদাভাই নওরোজি ব্রিটিশ পার্লামেন্টে ঐতিহাসিক বক্তৃতা দেওয়ার পর এবং রমেশচন্দ্র দত্ত ঔপনিবেশিকতা-বিরোধী ‘ভারতের অর্থনীতির ইতিহাস’ লেখার পরেও ব্রিটিশ রাজের অধীনস্থ মূর্খ ভারতবাসী, দরিদ্র ভারতবাসীর দুর্ভাগ্য ঘোচেনি। ফলে, ব্রিটেনের তোষাখানায় সোনার বাটেও ভাটা পড়েনি। ইদানীং, পশ্চিমী গবেষকরাই কেউ কেউ ব্রিটিশ রাজরক্ত নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করছেন।

আরও পড়ুন : মা কে ধাক্কা মারল গাড়ি, রাগে গাড়িটিকেই লাথি ক্ষুদের

এক-একজন তো এমন কথাও বলছেন, এখন ব্রিটেনের সিংহাসন যাঁদের জিম্মায় তাঁদের ধমনীতে মুসলমান রক্ত আছে। এসব গবেষণার অবশ্য কোনও মানে হয় না। কে কাকে আবেগে জাপটে ধরবে সেটা তার ব্যক্তিগত ব্যাপার। তবে, আগে ব্রিটেন ও ইউরোপের বিভিন্ন রাজবংশের মধ্যে জ্ঞাতিসম্পর্ক ছিল। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময়েও নিজেদের মধ্যে তারা পিসি-মাসি, ভাই-ভাতিজা সম্বোধনে চিঠি চালাচালি করত। লাল রক্তের চাইতে অবশ্য নীল রক্তে রহস্য বেশি। এই অবস্থায় কার ধমনীতে কার রক্ত বইছে তা কে বলতে পারে! আভিজাত্য-রাজরক্তের রহস্য আমাদের দেশেও যেমন, অন্য দেশেও তেমন। অন্ধকার হয়ে গেলেই সে এক মারাত্মক রহস্যময় ব্যাপার-স্যাপার! জ্যাক দ্য রিপার ব্রিটিশ রাজবংশেরই সন্তান, একটা সময় তো এ রকম সন্দেহও ওই দেশের অনেক লিবারেল মানুষের মনে দানা বেঁধেছিল। অন্য দেশের মানুষের ঘাড়ে মোটা ট্যাকসো চাপিয়ে রাজদণ্ড ঘোরানোর বিষ মাথায় উঠলে কীভাবে ঝেড়ে কাশতে হয় কিংবা কোন পদ্ধতিতে ঝেড়ে কাপড় পরাতে হয়, সেটা প্রথম দেখিয়ে দিয়েছিলেন জর্জ ওয়াশিংটন। দেশটা আমাদের, এবার তোমরা এস, এই কথায় যখন কাজ হল না তখন শুরু হল স্বাধীনতার যুদ্ধ। ব্রিটিশ রাজতন্ত্র হার মানল। আমেরিকায় জন্ম নিল সাধারণতন্ত্র। আমেরিকার স্বাধীনতার আদর্শ বুকে নিয়ে ফ্রান্সে ফিরলেন লাফায়েত। সেখানেও ঘটল রাজতন্ত্র-বিরোধী বিপ্লব। কিন্তু ভারতের মতো রাজারাজড়া-নবাব-সুলতানের দেশে ব্রিটিশ আভিজাত্যের ছোঁয়াচ কাটিয়ে বাঁচা দুঃসাধ্য। ইংরেজি শিখেছি, জামা-প্যান্ট-বুটজুতো-পুলওভার পরছি, এই যথেষ্ট। আর কিছু দরকার নেই। বাকিটা আমরাই চালিয়ে নিতে পারব। এ কথা বললে পাছে জাত যায়! অতএব পশ্চিমবঙ্গের রেকর্ডধারী মুখ্যমন্ত্রী

জ্যোতি বসু ফি-বছর দুবার করে লন্ডনে যেতেন। একবার তো তিনি ট্রাফালগার স্কোয়ারে দাঁড়িয়ে সাট্টা ডন রশিদ খানের ফ্যামিলির সঙ্গে ছবিও তুলেছিলেন। তার জন্য অবশ্য সাট্টা ডন রশিদ খানকে গাঁটের কড়ি কিংবা পাপের কড়ি খরচা করতে হয়েছিল। মানে, জ্যোতিবাবুর সঙ্গে ছবি তোলার জন্য সাট্টা ডনকেও কাটমানি দিতে হয়েছিল। অথচ, যাবতীয় প্রতিবন্ধকতা ঠেলে ভারত সাধারণতন্ত্র হওয়ার পর এবং রাষ্ট্রীয় সার্বভৌমত্ব বজায় রেখে কমনওয়েলথে ঢোকার ছাড়পত্র আদায় করার পর পণ্ডিত নেহরু যখন লন্ডনে গিয়েছিলেন তখন কিন্তু ভারতীয় হাই-কমিশনের ২৬ জানুয়ারির আমন্ত্রণ ব্রিটিশ রাজন্যবর্গ বয়কট করেছিল। ১৯৩০-এর দশকে আমেরিকার ফেডেরাল ব্যুরো অফ ইনভেস্টিগেশনের তাড়ায় আমেরিকার গ্যাংস্টাররা নাম ভাঁড়িয়ে ব্রিটেনে পালিয়ে যেত। কারণ তারা জানত, সেখানে অপরাধ করে পার পেয়ে যাওয়া তুলনায় সহজ, সুপারিও মেলে বেশি। হয়তো ব্রিটিশ আইনের ফাঁকফোঁকর গলে তারা পার পেয়ে যেত।

একবিংশ শতকে বরিস জনসনের নতুন ব্রিটেনে কি সেই অবস্থার পরিবর্তন ঘটবে? ব্রিটিশ ভারতীয় এমপি-রা হয়তো সে ব্যাপারে কিছু বলতে পারবেন। তবে, ভারতীয় গোয়েন্দা বাহিনীর সূত্রেই জানা গিয়েছে, ব্রিটেনে নতুন করে খালিস্তানিদের বাড়বাড়ন্ত ঘটেছে। খালিস্তানি-অখালিস্তানি সকলেই ইউনিয়ন জ্যাককে কুর্নিশ করে, লং লিভ দ্য কুইন গায়। ব্রিটিশ আইন মেনে চলে। ফলে, ব্রিটিশ ববি তাদের কিছু বলে না। মাঝখান থেকে ব্রিটিশ পাকিস্তানিদের ডেরায় সাপের সংখ্যা বাড়তে থাকে। সেই সাপগুলো যত দিন না ২০০৫ সালের ৭ জুলাইয়ের মতো সরাসরি ব্রিটিশদের ছোবল মারছে, তত দিন ব্রিটেনে তাদের দুশ্চিন্তার কারণ নেই। কিন্তু ভারতবাসীর দুশ্চিন্তা বাড়বে।

Gautam Barat : বুম্বাদা Prosenjit Chatterjee বলেছিলেন আমাকে নিয়ে Story করতে । Tollywood Story

THE NEWSROOM PLUS : ” আমার খুন করতে ভালো লাগে ” – সৌরভ দাস । SOURAV DAS EXCLUSIVE । RPLUS NEWS

Tanmoy bhattacharya Exclusive:রাজনীতি শেখা উচিত কার থেকে ?।The Newsroom Plus।Baranagar By Election

Koustav Bagchi Exclusive : “যা করেছি বেশ করেছি” – কেন বললেন কৌস্তভ ?

Ayodhya Ram Mandir News

Ayodhya Ram Mandir News : রামসুধায় মেতেছেন ভক্তরা । R Plus News

What Men Really Wants : “পুরুষ কি চায় ? ” । @RPlusnewsdigital

Rahul Gandhi defamation case news : রাহুল গান্ধীর সুপ্রিম স্বস্তি @Rplusnewsdigital

Nawsad Siddique Exclusive : বিস্ফোরক নওসাদ ! । @RPlusnewsdigital ​

Adah Sharma rushed to a Hospital in Critical Condition : হাসপাতালে আদা শর্মা ! @RPlusnewsdigital ​