নাজিয়া রহমান, সাংবাদিক: প্রকাশিত হল রাজ্যের জয়েন্ট এন্ট্রান্সের ফল। ৩৮ দিনের মাথায় ফলপ্রকাশ। বৃহস্পতিবার দুপুর আড়াইটে নাগাদ সল্টলেকের রূপান্ন ভবনে আনুষ্ঠানিক ভাবে ফলপ্রকাশ করেন বোর্ডের চেয়ারম্যান মলয়েন্দু সাহা। এবছর আবেদনকারীর সংখ্যা ১ লক্ষ ৪২ হাজার ৬৯৪ জন। পরীক্ষায় বসেছেন ১লক্ষ ১৩হাজার ৪৯২ জন। পাস করেছেন ১লক্ষ ১২হাজার ৯৬৩ জন।
পাসের হার ৯৯.৫৩শতাংশ। এদিন ঘোষণা করা হয় মেধাতালিকায় থাকা প্রথম দশজনের নাম। তাতে সিবিএসই এবং পশ্চিমবঙ্গ বোর্ডের পরীক্ষার্থীদের মধ্যে একেবারে সমানে সমানে লড়াই। মেধাতালিকার প্রথম দশে থাকা চারজন পশ্চিমবঙ্গ বোর্ডের, চারজন সিবিএসই আর দুজন আইএসসি বোর্ডের পড়ুয়া।
রাজ্য জয়েন্ট এন্ট্রান্সে প্রথম দশ স্থানাধিকারীদের নাম হল পশ্চিমবঙ্গ বোর্ড থেকে প্রথম বাঁকুড়া জেলা স্কুলের কিংশুক পাত্র। দ্বিতীয় একই বোর্ড থেকে কল্যাণী এক্সপেরিমেন্টাল হাইস্কুলের শুভ্রদীপ পাল।তৃতীয় আইএসসি বোর্ড থেকে কল্যাণীর বিশপ ম্যারো স্কুলের বিবস্বান বিশ্বাস ।চতুর্থ সিবিএসই বোর্ডের দার্জিলিং পাবলিক স্কুলের ইরাদ্রি বসু খণ্ড। পঞ্চম সিবিএসই সাউথ পয়েন্টের ময়ূখ বিশ্বাস।ষষ্ঠ আইএসসি ত্রিবেণী বিদ্যাপীঠের ঋতম বন্দ্যোপাধ্যায়। সপ্তম পশ্চিমবঙ্গ বোর্ডের ম্যাক উইলিয়াম হায়ার সেকেন্ডারি স্কুলের অভীক দাস। অষ্টম সিবিএসই বোর্ডের দিল্লি পাবলিক স্কুলের অথর্ব সিংহানিয়া।
নবম পশ্চিমবঙ্গ বোর্ড স্কটিশচার্চ কলেজিয়েট স্কুলের শৌনক কর। দশম সিবিএসই নরেন্দ্রপুর বিডি মেমোরিয়াল ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের বিজিত মইষ।
মেধাতালিকায় বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য যে এক থেকে দশে নেই কোনও ছাত্রী। ফল প্রকাশ্যে সে এবার কাউন্সিলিংয়ের পালা তবে কবে থেকে কাউন্সেলিং শুরু হবে তা স্পষ্ট করে জানায়নি বোর্ড। বোর্ডের বক্তব্য দ্রুত কাউন্সেলিং হবে।
আরও পড়ুন : সাতের মধ্যে চার বিধানসভায় জয়। তবু লোকসভায় হারলেন তৃণমূল প্রার্থী