Icon Icon Icon

সদ্যপ্রাপ্ত সংবাদ

  • পুতিন যুদ্ধ চালিয়ে যেতে চান। সে কথা মার্কিন প্রেসিডেন্টকে বলতে ভয় পাচ্ছেন তিনি। দাবি ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কির।
  • মাঝ আকাশেই আগুন আমেরিকান এয়ারলাইন্সের একটি বিমানে। ১৭৮ জন যাত্রী নিয়ে বিমানটি কলোরাডো থেকে ডালাসে যাচ্ছিল। জরুরি ভিত্তিতে ডেনভার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরনের পরে উদ্ধার করা হয় যাত্রীদের।
  • হোলির অনুষ্ঠানের মধ্যেই বিপর্যয়। গুজরাতের রাজকোটে একটি আবাসনে আগুন,মৃত ৩।
  • তিন দিনের উত্তর-পূর্ব ভারত সফরে যাচ্ছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। সফরসূচিতে উল্লেখ নেই মণিপুরের।
  • ১০০ ও ২০০ টাকার নতুন নোট বাজারে আসতে চলেছে। নতুন নোটে থাকবে আরবিআইয়ের নতুন গভর্নর সঞ্জয় মালহোত্রার স্বাক্ষর। পুরনো ১০০ ও ২০০ টাকার নোটগুলি বাতিল একই থাকবে।
  • পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে ‘রাজসাক্ষী’ তাঁরই জামাই। প্রাথমিক নিয়োগ দুর্নীতিতে ইডির মামলায় রাজসাক্ষী কল্যাণময় ভট্টাচার্য। বিচারপ্রক্রিয়া চলাকালীন রাজসাক্ষী হতে চেয়ে আবেদন কল্যাণময়ের।
  • পার্কিং নিয়ে বচসার জের। বাঙালি বিজ্ঞানীকে পিটিয়ে খুনের অভিযোগ। পঞ্জাবের মোহালিতে চাঞ্চল্য। নিহত অভিষেক স্বর্ণকার ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ সায়েন্স এডুকেশন অ্যান্ড রিসার্চে কর্মরত ছিলেন।
  • ফের ধর্মীয় ইস্যুতে সরব শুভেন্দু অধিকারী। রামনবমীতে এক কোটি হিন্দুকে রাস্তায় নামার ডাক বিরোধী দলনেতার। 
  • রাজ্যে ফেল করা ওষুধের মধ্যে রয়েছে সরকারি হাসপাতাল থেকে সংগ্রহ করা নমুনাও। পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে পারেনি NRS-এর স্টোরে থাকা একটি ইঞ্জেকশন। ওই ওষুধ ব্যবহার ইতিমধ্যে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। জানিয়েছেন NRS-এর অধ্যক্ষ।
  • বাংলাদেশ সেনার বিশেষ ক্ষমতা বৃদ্ধি। বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানাল ইউনুস সরকার। ১৫ মার্চ থেকে ৬০ দিনের জন্য বিশেষ ক্ষমতার মেয়াদ বৃদ্ধি করা হয়েছে।
  • সিরাজুল ইসলামের বিরুদ্ধে এফআইআরের নির্দেশ বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসুর। নিয়োগ দুর্নীতিতে অভিযুক্ত শিক্ষকদের চিহ্নিতকরণ। সিরাজুল ইসলামের চাকরি বাতিল হয়। তা সত্ত্বেও শিক্ষক বন্ধু কমিটিতে রয়েছেন সিরাজুল।
  • তাপসী মণ্ডলকে বড় দায়িত্ব দিল তৃণমূল। রাজ‍্যের নারী ও শিশু কল্যাণ এবং সমাজকল্যাণ দফতরের চেয়ারম্যান করা হল তাঁকে। এই দফতরের মন্ত্রী শশী পাঁজা। হলদিয়ার বিধায়ক তাপসী মণ্ডল গত সোমবার বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে যোগ দেন।
  • জিটিএ নিয়োগ দুর্নীতি মামলা বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসুর এজলাস থেকে সরানো হোক। হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির কাছে আবেদন রাজ্যের। আগে বিচারপতি বসু নিজে এই মামলা থেকে সরলেও প্রধান বিচারপতি তাঁকেই মামলা শোনার নির্দেশ দেন।
  • কলকাতাকে পরিচ্ছন্ন রাখতে কড়া পদক্ষেপ পুলিশের। রাস্তায় থুতু ফেললেই ১০০০ টাকা জরিমানা। একই অপরাধ দ্বিতীয়বার করলে ২০০০-৫০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা।
  • বিরোধী বিধায়কদের কার্যবিবরণী কাগজ দেওয়ার নির্দেশ। নির্দেশ অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়ের। ‘প্রত্যাশা করব কাগজ ছেঁড়া বন্ধ করবেন’। ‘গণতান্ত্রিক রীতিনীতি মেনে চলবেন’।
  • এখনই পৃথিবীতে ফেরা হচ্ছে না সুনীতা উইলিয়মসদের। যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে উৎক্ষেপণের এক ঘণ্টারও কম সময় বাকি থাকতে বাতিল হয় মিশন। জানান হয়েছে নাসার তরফে।
  • ৩দিনের জন্য বন্ধ যোগেশচন্দ্র চৌধুরী কলেজ। ১৭ মার্চ থেকে ফের খুলবে কলেজ। বিজ্ঞপ্তি দিয়ে নির্দেশ অধ্যক্ষের।
  • কলকাতায় চালু হচ্ছে এসি লোকাল ট্রেন। শিয়ালদহ মেইন শাখায় দ্রুত চালু হবে এই ট্রেন। শিয়ালদহ-কৃষ্ণনগর রুটে চলবে এসি ট্রেন। পূর্ব রেল ২টি ইএমইই রেক পেতে প্রস্তুত। ১২ বগির ২টি ট্রেনই আইসিএফ কোচের। রেকের আসন ধারণক্ষমতা প্রায় ১১০০। প্রতি কোচে থাকছে টক-ব্যাকের সুবিধা। মেট্রোর মতোই থাকবে সয়ংক্রিয় দরজা।
  • New Date  
  • New Time  
রাষ্ট্রদ্রোহিতা-র দণ্ড দিতে হলে পুলিশকে ফ্রি-হ্যান্ড দিতে হয়

24
December 2019

রাষ্ট্রদ্রোহিতা-র দণ্ড দিতে হলে পুলিশকে ফ্রি-হ্যান্ড দিতে হয়

ওয়েব ডেস্ক : ভারতীয় দণ্ডবিধির ১২৪এ ধারায় রাষ্ট্রদ্রোহিতার শাস্তি দেওয়া হয়। ২০১৮ সালের আগস্ট মাসে এই রাষ্ট্রদ্রোহিতা অর্থাৎ সিডিশন নিয়ে সরকারের কাছে একটি কনসালটেশন পেপার জমা পড়েছিল। যে ল কমিশন এই পেপার তৈরি করেছিল তাতে বেশ কয়েকজন বিশেষজ্ঞ আইনজীবী এবং প্রফেসর ছিলেন। তাঁরা বিলেত-আমেরিকা ও অস্ট্রেলিয়ার আইনের উদাহরণ তুলে দেখিয়েছিলেন ভারতের রাষ্ট্রদ্রোহিতা আইনের সঙ্গে ওই দেশগুলিতে রাষ্ট্রদ্রোহিতার পার্থক্য কোথায়।

আরও পড়ুন :রেলের ওভার হেড ধরে অঙ্গভঙ্গি, তার পর যা হল

আমেরিকা, ব্রিটেন, অস্ট্রেলিয়ার মতো উন্নত দেশগুলিতে গণতন্ত্র অনেক উদার। তারা দেশদ্রোহিতার সংজ্ঞাকে এখন যেভাবে বিচার করে ভারতে সেভাবে বিচার করা হয় না। ব্রিটেন তো এখন সিডিশন ল তুলে দেওয়ারই পদক্ষেপ নিয়েছে। যদিও সত্তরের দশকে এই ব্রিটেনেই বিখ্যাত গায়ক ব্রুস স্প্রিংস্টিনের ‘আয়ারল্যান্ড ফর আইরিশ’ গানটির সম্প্রচার বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। ওই গানকে রাষ্ট্রদ্রোহিতার সমার্থক বলে ধরে নেওয়া হয়েছিল। যেহেতু তখন আইরিশ রিপালিকান আর্মির বিপ্লবীদের বোমাতঙ্কে সত্তর-আশির দশকে গোটা ব্রিটেন তটস্থ ছিল। আইরিশ বিপ্লবীদের বোমা বিস্ফোরণে মাউন্টব্যাটেন নিহত হন।

আরও পড়ুন: এক কোলে সন্তান অন্য কোলে প্রকৃতি! ২০ লক্ষ গাছের ‘সিঙ্গিল মাদার’ ইনি

সত্তরের দশকেই ভারতে রাষ্ট্রদ্রোহিতার আইনি ধারাকে আরও সময়োপযোগী করার জন্য কিছু প্রস্তাব দেওয়া হয়। তার মধ্যে একটি প্রস্তাব ছিল, শুধু রাষ্ট্রবিরোধী কার্যকলাপ নয়, রাষ্ট্রের ক্ষতি করতে চাওয়ার অভিসন্ধি নিয়ে কেউ যদি প্ররোচনা দেয়, তাহলে তাদেরও রাষ্ট্রদ্রোহিতার আওতায় আনতে হবে। কিন্তু তখন ওই প্রস্তাবে সরকার সাড়া দেয়নি।

বরাবরই কমবয়সের ছেলেমেয়ে, তরুণ-তরুণীরা ‘বাষ্পের বেগে স্টিমারের মতো চলে’, ‘সঁপে আত্মাকে শপথের কোলাহলে’। সুকান্ত ভট্টাচার্যের অসাধারণ কবিতার লাইন। কিন্তু তাদের লণ্ডভণ্ড করার প্ররোচনা দেয় কারা? কারা চায়, ভারত ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে যাক, কিংবা দিকে দিকে লেগে যাক ভয়াবহ দাঙ্গা? মানুষ কাটাকাটি করে মরুক, ভিটেজমি ছেড়ে পালাক, জিনিসপত্রের দাম লাগামছাড়া হোক, সুপার এপ আবার এপ হয়ে যাক? এরা কিন্তু দিব্য বেঁচে থাকে। পরের দিন আবার ঘণ্টা নাড়ে, শেয়ার বাজারের ভাউ জানতে চায়, দোকান খোলে, পার্টি অফিসে বসে খবরের কাগজ পড়ে কিংবা টিভি নিউজ দেখে। এদের খাদ্যের অভাব হয় না। ধোয়াকাচা জামাকাপড় ইস্তিরি করিয়ে পরে। জুতোয় পালিশ করায়।

আরও পড়ুন : প্রি ওয়েডিং ফটোশ্যুটে CAA ও NRC বিরোধী প্রতিবাদ, ভাইরাল ছবি

রাষ্ট্রদ্রোহিতার অপরাধে এদের ধরে খাঁচায় পোরার জন্যই সত্তরের দশকে রাষ্ট্রের ক্ষতি করার অভিসন্ধির শর্তটা ভারতীয় দণ্ডবিধিতে ঢোকানোর প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। কারণ, এরাই যুব সমাজকে অপরাধ করতে উসকানি দেয়। দুঃখের বিষয়, ইন্দিরা গান্ধীর সরকার তখন এই প্রস্তাবে আমল দেয়নি। দিলে হয়তো পরবর্তীকালে ভারতের দিকে দিকে বিচ্ছিন্নতাবাদী ও সন্ত্রাসবাদীদের তাণ্ডব দমনে তাঁকে ব্যস্ত হতে হত না। হাজার হলেও শান্তিনিকেতনের স্কুলিং। তায় ভারতমাতা। বিষ মাথায় না-ওঠা পর্যন্ত নামাতে হয়তো কষ্ট পেয়েছিলেন। ছোবল মারার আগেই বিষদাঁত ভেঙে দিতে পারতেন ১২৪এ-তে স্রেফ ওই রাষ্ট্রদ্রোহের অভিসন্ধির শর্তটা ঢুকিয়ে।

লেখা কিংবা বক্তৃতার মাধ্যমে রাষ্ট্রদ্রোহিতায় উসকানি দেওয়ার সঙ্গে রক্তপাত ওতপ্রোতভাবে জড়িত। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের আগেই একের পর এক জীবনদায়ী প্রতিষেধকের আবিষ্কার ইউরোপ-আমেরিকায় মানুষের গড় আয়ু বাড়িয়ে দিয়েছিল। প্রসূতি মৃত্যু কমছিল। শিশুরা বাঁচছিল, হাসছিল। কারও কারও হয়তো সেটা পছন্দ হচ্ছিল না। অতএব বলকান অঞ্চলে শুরু হল নরমেধ যজ্ঞ। স্বাধীনতাকামী সার্ব, ক্রোটদের শায়েস্তা করতে অটোমান তুর্কি বাহিনী নামল ভয়াবহ গণহত্যায়। আসল উদ্দেশ্য ছিল, জায়গা খালি করা। তোমরা থাকবে না। আমরা থাকব। সেই ট্র্যাডিশন সমানে চলছে। একটা ছুতোর দরকার। তোমার সম্পত্তিতে আমি হাত দিতে পারছি না। কোনও ভাবেই পারছি না। ভেবেছিলাম বসে বসে পয়সা পিটব। কিন্তু তুমি খেটে যা রোজগার করছ, আমি তা পারছি না। অতএব তোমাকেই পিটি। পিটলে তুমি চটে যাচ্ছ? তাহলে তোমাকে মেরেই ফেলি। ব্যস, তোমার জায়গাটা আমার হয়ে গেল! গুহামানবরা যা করত একেবারে সে রকমই ব্যাপার।

খালি কোনও একটা ইজমের নাম দিলেই হল। এই ইজম বা মতবাদের নাম করে যারা কমবয়সীদের খ্যাপায়, রাষ্ট্রদ্রোহিতায় ওসকায়, তাদের খাঁচায় পোরার জন্য রাষ্ট্রদ্রোহিতার আইনকে চোস্ত করা দরকার। ধর্ম কিংবা রাজনৈতিক মতবাদ, যে কোনও দিক থেকেই মানুষকে যে রাষ্ট্রদ্রোহী করে তোলা যায়, পুরুলিয়ায় অস্ত্রবর্ষণ থেকে মথুরায় রামবৃক্ষ যাদব বাহিনীর কীর্তি সবেতেই তার প্রমাণ মিলেছে।

সোশ্যাল মিডিয়ার দৌলতে এখন পাড়ায় পাড়ায়, মহল্লায় মহল্লায় বাকুনিন-ক্রপোটকিন, হিটলার-মুসোলিনি, স্তালিন-মাও সে তুংদের সংখ্যা বেড়েছে। মাদাম মাও-কাং শেংদেরও অভাব নেই। এদের নেশার দ্রব্যও লাগে। অপকার-অন্যায় সুস্থ মস্তিষ্কে তো আর করা যায় না। তুলনায় নিরাপত্তা বাহিনী কম। সোপ অপেরার ধামাকায় পড়াশোনা-দেশাত্মবোধও লাটে উঠেছে। এখন চারিদিকে নানা রকমের বাই। দাও, খালি দাও। যেখান থেকে পার এনে দাও। চুরি করো-ডাকাতি করো, দাও! ব্র্যান্ডেড জিনিস চাই! নিতান্ত দেহাতি-গাঁওয়ার ছাড়া কেউই চায় না, ঘরের ছেলে পুলিশ-মিলিটারিতে যাক।

হিলারি ক্লিনটনরা আবার গাইতে বলে গিয়েছেন, শহুরে শিক্ষিতা সুন্দরী মেয়েরা মর্দানি হোক। আমরাও প্রাণপণে তা গাইছি। একের পর এক সুখের ঘর ভেঙে দিচ্ছি। বউরা খরখরে হয়ে উঠছে। কমবয়সী মেয়েরা সোপ অপেরা দেখে দেখে চোখ-মুখ ঘুরিয়ে টরটরে হচ্ছে। চাইল্ড রেপ বাড়ছে। যদিও পিঁয়াজ আপাতত কিলোপ্রতি ১৪০ টাকা।

মোরারজি দেশাইয়ের আমলে পিঁয়াজের দাম বাড়ায় দিল্লির মানুষ বলত, সব পিঁয়াজ কান্তি দেশাই খেয়ে ফেলেছে। কান্তি দেশাই মোরারজি দেশাইয়ের ছেলে। কান্তি দেশাইয়ের দুর্নীতি নিয়ে রাজধানীতে ঢি ঢি পড়ে গিয়েছিল। অথচ, ইন্দিরা গান্ধীর বিরুদ্ধে ভ্রষ্টাচার ও দুর্নীতির অভিযোগ তুলেই জনতা পার্টিকে ক্ষমতায় বসিয়েছিলেন জয়প্রকাশ নারায়ণ। নিন্দুকেরা অবশ্য বলত, জনতা পার্টিকে দিল্লির ক্ষমতায় বসিয়েছিল নাসবন্দি নিয়ে গ্রামে গ্রামে অপপ্রচার। নাসবন্দির প্রকল্প ইন্দিরা গান্ধী করেছিলেন জনসংখ্যা বৃদ্ধি রোধে। মানুষ যদি করতে হয়, দুটির বেশি মোটেই নয়। জয়প্রকাশ নারায়ণ কম বয়সে দীর্ঘদিন আমেরিকায় ছিলেন।

মোরারজি দেশাইকে পাকিস্তানের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট জিয়া উল-হক সেদেশের সর্বোচ্চ সম্মান দেন। পরে আমেরিকার সাংবাদিক সেমুর হার্শ লেখেন, মোরারজি দেশাই আমেরিকার গুপ্তচর হিসাবে সিআইএ-র পে রোলে ছিলেন। মোরারজি তাঁর বিরুদ্ধে আমেরিকার আদালতে মানহানির মামলা করেন। কিন্তু হার্শ যে তাঁর মানহানি করেছেন তেমন কোনও প্রমাণ মোরারজি দিতে পারেননি। মামলা খারিজ হয়ে যায়। এই ধরনের গণ্যমান্য-দেশবরেণ্যদের হাতে ভারতের ভবিষ্যৎ বাঁধা থাকলে আগামী দিনে বোধহয় মক্কার ‘রক্ষক’দের কথাতেই আমাদের উঠতে-বসতে হবে। চোখে সুরমা লাগাতে হবে। পুলিশকে বোরখা পরে ঘুরতে হবে। কারণ তাঁরাই তেল দেন। ভারতীয় দণ্ডবিধিতে রাষ্ট্রদ্রোহিতার অভিসন্ধির সংযোজনে তাঁরা কি খুশি হবেন?

Gautam Barat : বুম্বাদা Prosenjit Chatterjee বলেছিলেন আমাকে নিয়ে Story করতে । Tollywood Story

THE NEWSROOM PLUS : ” আমার খুন করতে ভালো লাগে ” – সৌরভ দাস । SOURAV DAS EXCLUSIVE । RPLUS NEWS

Tanmoy bhattacharya Exclusive:রাজনীতি শেখা উচিত কার থেকে ?।The Newsroom Plus।Baranagar By Election

Koustav Bagchi Exclusive : “যা করেছি বেশ করেছি” – কেন বললেন কৌস্তভ ?

Ayodhya Ram Mandir News

Ayodhya Ram Mandir News : রামসুধায় মেতেছেন ভক্তরা । R Plus News

What Men Really Wants : “পুরুষ কি চায় ? ” । @RPlusnewsdigital

Rahul Gandhi defamation case news : রাহুল গান্ধীর সুপ্রিম স্বস্তি @Rplusnewsdigital

Nawsad Siddique Exclusive : বিস্ফোরক নওসাদ ! । @RPlusnewsdigital ​

Adah Sharma rushed to a Hospital in Critical Condition : হাসপাতালে আদা শর্মা ! @RPlusnewsdigital ​