Icon Icon Icon

সদ্যপ্রাপ্ত সংবাদ

  • গাঙ্গুলিবাগানে পুলিশের সঙ্গে বচসা বাম সমর্থকদের। পুলিশ আটক করে সৃজন ভট্টাচার্য-সহ বাম সমর্থকদের।
  • মুর্শিদাবাদের লালগোলায় ট্রেন অবরোধ করেন বন্‌ধ সমর্থকরা।
  • নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদে পটনায় মিছিলে হাঁটলেন রাহুল গান্ধী,তেজস্বী যাদব।
  • শ্রমিক সংগঠনের ডাকা বন্‌ধে প্রভাব পড়ল ব্যাঙ্ক পরিষেবায়।
  • বজ্রবিদ্যুৎ-সহ ঝড়বৃষ্টির পূর্বাভাস কলকাতা-সহ ৭ জেলায়। ৪০ কিমি বেগে ঝোড়ো হাওয়ার সম্ভাবনা।
  • পাটনা-নয়াদিল্লিগামী ইন্ডিগোর বিমানে বিপত্তি। ইঞ্জিনে পাখির ধাক্কার কারণে জরুরি অবতরণ।
  • ২১ জুলাইয়ের নাম করে টাকা আদায়ের অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে। অভিযোগ দায়ের হাবড়া থানায়।
  • প্রবল বৃষ্টিতে গুজরাটে ভাঙল গম্ভীরা ব্রিজ। মৃত ১০, তলিয়ে গেল ৫টি গাড়ি।
  • গাঙ্গুলিবাগানে ব্যাপক উত্তেজনা। বাম কর্মী-সমর্থকদের সঙ্গে ধস্তাধস্তি পুলিশের।
  • ধর্মঘটকে কেন্দ্র করে ব্যাপক গণ্ডগোল কোচবিহারে। আটক সিপিএমের জেলা সম্পাদক প্রাক্তন বনমন্ত্রী অনন্ত রায়-সহ অন্যান্যরা।
  • ব্যারাকপুরে রেল অবরোধ। ধর্মঘট সমর্থকদের সঙ্গে পুলিশের ধস্তাধস্তি।
  • বারাসত-মধ্যমগ্রামে ধর্মঘটের সমর্থনে অবরোধ। অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে ৩৫ নং জাতীয় সড়ক।
  • বিহারে ভোটার তালিকা যাচাই-সংশোধনের প্রক্রিয়ার প্রতিবাদে ধর্মঘট ‘ইন্ডিয়া’ জোটের।
  • শ্যামনগর-ইছাপুরের মধ্যে ২২ নং রেলগেট অবরোধ। পুলিশের হস্তক্ষেপে উঠে অবরোধ।
  • হুগলি স্টেশনে রেল অবরোধ। হাওড়াগামী ডাউন ব্যান্ডেল লোকাল আটকে বিক্ষোভ।
  • বাঁকুড়ায় ধর্মঘটে প্রভাব বাস পরিষেবায়। বৃষ্টির মধ্যেই দুর্ভোগে যাত্রীরা।
  • ধর্মঘটের সমর্থনে লেকটাউন-যশোর রোডে উত্তেজনা।
  • ধর্মঘটের সমর্থনে যাদবপুরে অশান্তি। যাদবপুর ৮বি বাস স্ট্যান্ডে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ।
  • টাকা জালিয়াতির অভিযোগে আলিয়া ভাটের প্রাক্তন ব্যক্তিগত সহকারী গ্রেফতার।
  • ভারত বনধের সমর্থনে ডোমজুড়ে মিছিল। রাস্তায় টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ।
  • ২৯টি শ্রম আইন বাতিলের দাবিতে ধর্মঘট দেশজুড়ে।
  • আজ দেশ জুড়ে সাধারণ ধর্মঘট। ধর্মঘটের ডাক দিয়েছে ১১টি শ্রমিক সংগঠন -সহ ৩৭টি কেন্দ্রীয় সংগঠন।
  • আজ ভারত বনধের ডাক একাধিক ট্রেড ইউনিয়নের। ব্যাহত হতে পারে ব্যাঙ্কিং পরিষেবা।
  • New Date  
  • New Time  
তালিবানি ফ্র্যাঙ্কেনস্টাইন এখন আমেরিকারই বড় বিপদ

31
December 2019

তালিবানি ফ্র্যাঙ্কেনস্টাইন এখন আমেরিকারই বড় বিপদ

ওয়েব ডেস্ক : তালিবানি আক্রমণে আফগানিস্তানে সোমবার ভোরের আগেই ১৪ জন মিলিশিয়াম্যান মারা গিয়েছেন। স্থানীয় মানুষকে নিয়ে তৈরি এই নিরাপত্তা বাহিনীকে আমেরিকার সেনারা অস্ত্রশস্ত্র ও প্রশিক্ষণ দিয়ে তৈরি করেছে। কিন্তু তালিবানি আক্রমণের সঙ্গে তারা এঁটে উঠতে পারছে না।

আরও পড়ুন : ফিরে দেখা ২০১৯: এবছরের দেখা ৬টি সেরা বাংলা ছবির গল্প

রবিবার তালিবানি হামলায় ১৭ জন আফগান মিলিশিয়াম্যান মারা যান। শুক্রবার ১০ জন আফগান সেনার মৃত্যু হয়। বৃহস্পতিবার ছয়জন আফগান সেনা নিহত হন। গত সপ্তাহের সোমবার তালিবানিরা রাস্তার ধারে এক বিস্ফোরণ ঘটায়। তাতে আমেরিকার একজন সেনা নিহত হন। ওই সপ্তাহেই একটি চেক পয়েন্টে তালিবানিদের আক্রমণে নিহত হন আফগান সেনাবাহিনীর সাত ফৌজি। পরিস্থিতি যা, তাতে যে কোনও ভাবে একটা রফা চাইছে আমেরিকা। যাতে তারা তাদের অবশিষ্ট বাহিনীকে আফগানিস্তান থেকে তুলে আনতে পারে। প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা-র সময় থেকেই এই প্রয়াস শুরু হয়েছিল। ধাপে ধাপে যাতে আফগানিস্তান থেকে মার্কিন ও ন্যাটোর সেনা সরিয়ে আনা যায়। এখন আমেরিকা তাদের বাহিনীর শেষ দলটিকেও সরিয়ে আনতে চাইছে। কিন্তু তালিবানিদের সঙ্গে রফার কোনও সূত্র এখনও পর্যন্ত মেলেনি। ১৮ বছর হয়ে গেল, আফগান সংকটের চোরাবালি থেকে আমেরিকা বের হতে পারছে না।

আফগানিস্তানের প্রায় অর্ধেক এখন বিভিন্ন তালিবানি গোষ্ঠী ও ইসলামিক স্টেটের ঘাতকদের কবলে। ২০১৯ সালের মাঝামাঝি নাগাদও গৃহযুদ্ধে আফগান নিরাপত্তা বাহিনীর পাল্লা ভারী ছিল। বিভিন্ন প্রদেশের তালিবানি ডেরায় হানা দিয়ে তারা সন্ত্রাসবাদীদের খতম করছিল। কখনও মিলিশিয়া বাহিনীর কাছ থেকে খবর পেয়ে তাদের আস্তানায় অব্যর্থ লক্ষ্যে বোমা বর্ষণ করেছিল আমেরিকার বিমান বাহিনী। মাঝখানে তালিবানিরা রফায় রাজিও হয়। তাদের প্রতিনিধি দল মস্কোয় গিয়ে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠক করে। তালিবানিদের আর একটি প্রতিনিধি দল ওয়াশিংটন যাবে বলেও স্থির হয়। তালিবানিদের শর্ত, আগে আমেরিকান বাহিনী আফগানিস্তান ছাড়ুক, তবে কথা। আমেরিকা চাইছে, একটি জাতীয় সরকারের চুক্তি করে তবে আফগানিস্তান ছাড়তে। আফগানিস্তানের যা অবস্থা, তাতে শান্তিরক্ষায় সেখানে আন্তর্জাতিক বাহিনী পাঠাতে চাইছে না রাষ্ট্রসংঘ। আমেরিকার প্রশাসন বলেছে, শান্তিবাহিনীর সিংহভাগ খরচ তারা বইবে, কিন্তু সেনা দিতে পারবে না। আমেরিকাবাসী চাইছেন না, তাঁদের ছেলেমেয়েরা আফগানিস্তানে মরতে যাক। আমেরিকার শর্তে রাষ্ট্রসংঘের আর কোনও দেশই রাজি হচ্ছে না। এমনকী, ভারতও ডোনাল্ড ট্রাম্প-কে ‘না’ বলে দিয়েছে।

আরও পড়ুন: ফিরে দেখা ২০১৯: ফণী থেকে এনআরসি, রাজ্য রাজনীতির সাতকাহন

রাশিয়ার প্রভাব ঠেকাতে এক সময় এই তালিবানিদের মাথায় তুলেছিল আমেরিকাই। তখন তারা ভাবেনি, আফগানিস্তান-পাকিস্তান সীমান্তের খুনি উপজাতি গোষ্ঠীগুলির অপরাধপ্রবণতা দীর্ঘকাল ধরেই একটা মিথ হয়ে গিয়েছে। তখন সৌদি আরব সহ শেখশাহির অর্থানুকূল্যে পাকিস্তানি সামরিক গুপ্তচর বাহিনীকে তালিম দিয়ে, এইসব উপজাতি গোষ্ঠীগুলিকে নিয়ে কট্টরপন্থী মুসলিম সন্ত্রাসবাদী ব্রিগেড তৈরি করিয়েছিল সিআইএ। অর্থ জোগানের জন্য মাদক ও অস্ত্র চোরাচালানে ঢালাও মদত দিয়েছিল। এখন সেই আফগানিস্তানে আমেরিকার সেনাবাহিনীই বিপাকে পড়েছে। সেই সুযোগে জল মাপছে পুতিনের রাশিয়া।

আরও পড়ুন : ফিরে দেখা ২০১৯: এবছরের দেখা ৬টি সেরা বাংলা ছবির গল্প

১৯৭৯-৮৯ সালের আফগান যুদ্ধের সময় আমেরিকার প্রশাসন ভুলে গিয়েছিল, দরকার হলে চাবকে আফগানিস্তানের উপজাতি গোষ্ঠীগুলিকে আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত করে তোলা দরকার। আফগানিস্তান তখন রুশ ফৌজের কবলে থাকলেও সেখানকার তরুণ প্রজন্ম নিখরচায় আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত হচ্ছিল, সরকারি স্বাস্থ্য ব্যবস্থা গড়ে উঠছিল, শিশুদের পোলিও খাওয়ানো হচ্ছিল, প্রসূতি মৃত্যু কমছিল, মেয়েরা বোরখা ছাড়াই পড়াশোনা করার সুযোগ পাচ্ছিল, এমনকী কাজের সুযোগও পাচ্ছিল। তারা শুধু রুজ-পমেটম মেখে ঘুরে বেড়াত না। রাশিয়ার প্রভাব খর্ব করতে আমেরিকার প্রশাসন তখন আফগানিস্তানে এমন এক শক্তিকে তোল্লাই দিয়েছিল, প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে যাদের গোষ্ঠীতন্ত্র থেকে মধ্যযুগীয় অন্ধকার ঘোচেনি। মানসিক ভাবেও তাদের অনেকে ছিল বিকলাঙ্গ। কোনও কোনও উপজাতি গোষ্ঠীতে সমকামিতা এবং শিশুদের নিয়ে যৌন ক্রীড়া ছিল স্বাভাবিক জীবনের অঙ্গ। সৌদি আরব-পাকিস্তান ও লাল চিনকে নিয়ে আফগানিস্তানকে এক মারাত্মক যুদ্ধের চোরাবালিতে ফেলে আমেরিকার গেমপ্ল্যানাররা তাদের আরও অন্ধকারের দিকে ঠেলে দিয়েছিলেন।

এখনকার আফগানিস্তান সেই যুদ্ধেরই চেন রিঅ্যাকশন বলা চলে। এই পরিস্থিতিতে রাশিয়া তার প্রভাব বলয় বিস্তার করবেই। পাকিস্তানের কাছে যা এক দুঃস্বপ্ন। সেই জেনারেল জিয়া উল-হকের সময় থেকে পাকিস্তানের রাশিয়াকে ভয়। আফগানিস্তানে রুশ সেনা ঢোকার পর জিয়া উল-হকের ঘুম উড়ে গিয়েছিল। পাকিস্তানি সামরিক চক্রের ভয় ছিল, এর পর পাক-আফগান সীমান্তের মারকুটে পুশতুন গোষ্ঠীগুলিকে খেদিয়ে রাশিয়া ইসলামাবাদ-রাওয়ালপিন্ডির বিরুদ্ধেই লেলিয়ে দেবে। সেই জার পিটার দি গ্রেটের আমল থেকেই রাশিয়া মধ্য এশিয়া দখল করে ইরান এবং আজকের পাকিস্তান উপকূলের আরব সাগরে নামতে মরিয়া। শীতার্ত উত্তর কুরু বরাবরই গরম জলের আরব সাগরের পিয়াসী। সুতরাং আফগানিস্তান নিয়ে লড়াই সহজে থামবে না।

‘আমরা ইংরেজ-রুশ-মার্কিনদের হারিয়েছি’ বলে তালিবানি-ইসলামিক স্টেটের মতো উগ্র ধর্মান্ধরা যতই কোরান-হাদিশ আওড়াক, তারা ভিয়েতনামের কমিউনিস্ট গেরিলা ফৌজ নয়। হো চি মিন-জেনারেল গিয়াপের মতো নেতৃশক্তির ঐতিহ্যও তাদের নেই। হো চি মিনের ভিয়েতনাম ছিল জাতীয় মুক্তি আন্দোলনের প্রতীক। তারা ধারাবাহিক ভাবে ঠান্ডা মাথায় ঔপনিবেশিক ফ্রান্স, অনুপ্রবেশকারী আমেরিকা এবং আগ্রাসী লাল চীনকে পিটিয়ে ঠান্ডা করেছে। কারণ, এই দেশগুলি ভিয়েতনামের জাতীয় সত্তায় হাত দিয়েছিল। আফগানিস্তানের মধ্যযুগীয় তালিবানি ও ইসলামিক স্টেটের সন্ত্রাসবাদী শক্তি কিন্তু ওসব জাতীয় সত্তা-টত্তা বোঝে না। আফগান নিরাপত্তা বাহিনীর ওপর তাদের উপর্যুপরি সাম্প্রতিক আক্রমণে আফগানিস্তানের বহু অসহায় নাগরিক নিহত হয়েছেন। এখন বিপাকে পড়ে আমেরিকার প্রশাসন আফগানিস্তান ছেড়ে বেরিয়ে যেতে চাইছে। কিন্তু অত সহজে তারা নিস্তার পাবে কি না সন্দেহ।

INDIA- PAKISTAN WAR: নিউক্লিয়ার ব্ল্যাকমেলের পাল্টা অ্যাকশন রেডি। Pahalgam Attack। Nuclear Bomb

DA CASE NEWS : সুপ্রিম কোর্টে ফের পিছল ডিএ মামলার শুনানি | Supreme Court | West Bengal News

Bangladesh News : মৌলবাদের কোলে দুলছে ইউনুসও । Muhammad Yunus | Sheikh Hasina | Bd Politics

Gautam Barat : বুম্বাদা Prosenjit Chatterjee বলেছিলেন আমাকে নিয়ে Story করতে । Tollywood Story

THE NEWSROOM PLUS : ” আমার খুন করতে ভালো লাগে ” – সৌরভ দাস । SOURAV DAS EXCLUSIVE । RPLUS NEWS

Tanmoy bhattacharya Exclusive:রাজনীতি শেখা উচিত কার থেকে ?।The Newsroom Plus।Baranagar By Election

Koustav Bagchi Exclusive : “যা করেছি বেশ করেছি” – কেন বললেন কৌস্তভ ?

Ayodhya Ram Mandir News

Ayodhya Ram Mandir News : রামসুধায় মেতেছেন ভক্তরা । R Plus News

What Men Really Wants : “পুরুষ কি চায় ? ” । @RPlusnewsdigital