সাংবাদিক : সুচারু মিত্র সবেমাত্র তিনি মন্ত্রী হয়েছেন,আর মন্ত্রী হয়েই দফতরের কাজ বুঝে নেওয়ার আগেই সৌজন্যের রাজনীতি সুকান্ত মজুমদারের। প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি, দলের প্রাক্তন কেন্দ্রীয় নেতা দিলীপ ঘোষের সঙ্গে দেখা করলেন সুকান্ত মজুমদার। প্রণাম করলেন দিলীপ ঘোষকে।একটা সময় দিলীপ ঘোষ রাজ্য সভাপতি হিসাবে সুকান্ত মজুমদারের নাম প্রস্তাব করেছিলেন দলের কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের কাছে। প্রথম পর্ব মিটিয়ে যখন দ্বিতীয় পর্বের রাজ্য সভাপতি পদে দিলীপ ঘোষ প্রায় সেই পর্যায় শেষ করার পথে তখনই কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব জানতে চেয়েছিল তার পরবর্তীতে রাজ্য বিজেপির হাল কে ধরবে?.. আর সেখানে প্রস্তাব আকারে নাম গিয়েছিল সুকান্ত মজুমদারের। কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব তাতেই শীলমহর দিয়েছিল। রাজ্য সভাপতি পদে বসেছিলেন সুকান্ত মজুমদার।এরপর দল যখন তাকে যে ভাবে লড়াই করতে বলেছে ঠিক সেই ভাবেই লড়াই করেছেন তিনি। রাজ্য সভাপতি হওয়ার পাশাপাশি হয়েছিলেন বালুরঘাটের স্বর্ণপদক প্রাপ্ত সাংসদ।কাজ ও করেছিলেন দেদার। দ্বিতীয়বার আবার লড়াই করলেন তিনি আর এবারের লড়াইয়ে আরও কঠিন লড়াই করেও জিতলেন সুকান্ত মজুমদার।এবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সভায় জায়গা করে নিলেন তিনি। শিক্ষা দফতরের প্রতি মন্ত্রী হিসাবে জায়গা পেলেন সুকান্ত মজুমদার।আর সেই জায়গা পেয়েই ভুললেন না তার পুরনো অভিভাবক দিলীপ ঘোষকে।তাই দিল্লিতে দিলীপ ঘোষের সঙ্গে দেখা করে তার আশীর্বাদ নিয়ে দফতরের কাজে যোগদান করলেন সুকান্ত। সৌজন্যের এক নজির গড়লেন তিনি।
আরও পড়ুন : বন্ধ হচ্ছে না হুক্কা বার। হুক্কা বার নিয়ে সিঙ্গল বেঞ্চের রায়ই বহাল রাখল ডিভিশন বেঞ্চ