Date : 2024-04-29

রাজ্যে বিদ্যুৎ ঘাটতি নেই, প্রকৃতির সঙ্গে লড়া যায় না: অরুপ বিশ্বাস

সায়ন্তিকা ব্যানার্জি, সাংবাদিক : তীব্র গরমে প্রাণ ওষ্ঠাগত। আর এর মধ্যেই ক্রমাগত লোডশেডিং। যার স্থায়িত্ব কখনও গোটা রাত হয়ে যাচ্ছে। স্বাভাবিক ভাবেই প্রশ্ন উঠে যাচ্ছে তাহলে কি রাজ্যে বিদ্যুৎ ঘাটতি? মানুষকে আশ্বস্ত করলেন বিদ্যুৎ মন্ত্রী অরুপ বিশ্বাস

তিনি জানান যে—

সমস্যার সমালোচনা হোক কিন্তু সেটা অবশ্যই গঠন মূলক হওয়া উচিত।মেদিনীপুরের ডেবরায় ৩ টে , উত্তর দিনাজপুরে ২টি টাওয়ার কালবৈশাখী ঝড়ে ভেঙ্গে পড়ছে বিদ্যুৎ দপ্তরের কর্মীরা তৎপর ভাবে কাজ করছে।বাম আমলে প্রয়োজন ছিলো ৪০৮৫মেগাওয়াট কিন্তু এখন প্রয়োজন ৯২০০মেগাওয়াট সাগরদীঘিতে ২ ইউনিট তৈরী হয়েছে।।আরও ইউনিট তৈরী হচ্ছে।১২০০ মেগাওয়াট নতুন বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়েছে।২৭ হাজার কোটি টাকা খরচা করে এই সরকার বিদ্যুৎ এর জন্য ।

তিনি জানান কোন রাজ্যে বিদ্যুৎ ইউনিটের দাম কত?

আসাম ৮.১৪ /ইউনিট
উত্তর প্রদেশ ৭.৫৪/ইউনিট
পশ্চিমবঙ্গ ৭.১২/ইউনিট
পশ্চিমবঙ্গর থেকেও বিজেপি শাষিত রাজ্যে বিদ্যুৎ-এর ইউনিট বেশী।। সারা ভারতে বিদ্যুৎ উৎপাদনে প্রথমে বাংলা। রাজ্যে বিদ্যুৎ এর অভাব নেই কিন্তু কোনো কোনো জায়গায় প্রাকৃতিক দুর্যোগের কাছে সবাই হেরে যাচ্ছে।

অরুপ জানান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার আসার পর লোডশেডিং নামক বস্তুটা প্রায় উঠেই গেছে।। বরাবরই বিজেপি আর সিপিআইএম আতাত ছিলো।। ওরা চাইছে আবার লোডশেডিং ফিরে আসুক।।
আমাদের ভিখিরি সরকার বলা হচ্ছে৷ মোদী সরকার আসার পর ১০০ লক্ষ হাজার কোটি টাকা ঋণ হয়েছে তাহলে কে ভিখারি সরকার..??দেউচাপাচামি চালু হয়ে গেলে আগামী ২০০ বছর কোনো কয়লার ঘাটতি পড়বে না।।কোলাঘাট এবং ব্যান্ডেল এ বন্ধ হয়ে গেছে কারণ ওটার ৬০ বছর হয়েগেছে।। বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতাও নেই তাই বন্ধ হয়ে গেছে।। ২০১১ এর আগে ৪০৩সাব স্টেশন ছিলো সেটা এখন বেড়ে হয়েছে ৮৯৭।।