36-এ পা দিলেন আর্জেন্তাইন ফুটবলের স্বপ্নের সওদাগর লিওনেল মেসি। গত বছরই বিশ্বকাপ জিতে এই প্রজন্মের ফুটবল ভক্তদের কাছে তিনি শ্রেষ্ঠত্বের শিরোপা জিতে নিয়েছেন। ব্যক্তিগত পরিসংখ্যানে তার প্রতিদ্বন্দীদের থেকে যথেষ্ঠই এগিয়ে রয়েছেন এলএমটেন। কেরিয়ারের শেষ লগ্নে লিও যোগ দিয়েছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ক্লাব ইন্টার মিয়ামিতে। 2005 সালের মে মাসে 17 বছর বয়সি মেসি প্রথমবার সিনিয়র ক্লাব কেরিয়ারে গোল করেছিলেন বার্সেলোনার জার্সিতে। 2005 সালের অগাস্টেই আর্জেন্তিনার জার্সিতে হাঙ্গারির বিপক্ষে অভিষেক হয় মেসির। তবে 43 সেকন্ড মাঠে থাকার পরই লালকার্ড দেখেন আর্জেন্তিনার এই ফুটবলার। 2008 সালে অলিম্পিক্সে দেশের হয়ে সোনা জিতেছিলেন এলএমটেন। ক্যামবিয়াসো, ভেরন, রিকেলমে পরবর্তী যুগে একাই মারাদোনার দেশের ব্যাটন বয়ে নিয়ে গেছেন লিও। 2012 সালে বার্সেলোনার ইতিহাসে সর্বোচ্চ গোলদাতার মালিক হন মেসি। গ্রানাডার বিপক্ষে হ্যাটট্রিক করে সিজার রডরিগেজকে ছাপিয়ে যান তিনি। প্রথম ফুটবলার হিসেবে মেসি ফুটবল বিশ্বকাপের ইতিহাসে দুবার গোল্ডেন বল জিতেছেন। সাতবার ব্যালন ডি অর জেতারও নজির রয়েছে লিওর। 2014 সালে বিশ্বকাপের ফাইনালে স্বপ্নভঙ্গের পর বহু ওঠানামা গেছে তার জীবনে। শেষমেষ 2022 সালে একার কাঁধেই আর্জেন্তিনাকে টেনে নিয়ে গিয়ে বিশ্বকাপও জেতান সেই লিওনেল মেসি। বিশ্বফুটবলের সবথেকে সফল এবং বর্ণময় চরিত্র মেসি পা দিলেন 36-এ। বয়সের ভার যতই বাড়ুক তার ভক্তকুল চাইছে আরও বহু বছর আর্জেন্তাইন রাজপুত্রে বাঁ পায়ের ঝলক দেখতে। আরও নতুন ইতিহাস রচনা দেখতে। কারণ মেসিই যে আর্জেন্তাইন ফুটবলের নতুন মহাকাব্য রচনার মুল শ্রষ্টা।
Facebook
Instagram
Twitter
Rplus is most proud of how its work impacts the real world and how it is using its powerful reach to campaign for and with the people of Bengal.